কবিতা
ঋতু যখন বসন্ত সো না লি ম ন্ড ল আ ই চ সন্ধাবাতি জ্বলছিল তাতে চমক ছিলনা। অতি ধীরে লুকিয়ে পড়ছিল বিকেলটুকু। পাখিদের ডানার উড়ানে লেখা নীড়। তিথি মেনে কিছু পরেই চতুর্দশী চাঁদের পূর্ণ যৌবন গলানো সোনার ঝলমল ছটা! মহল্লার ভাঙাচোরা গলিতে রোজ কারা জাগে। ঝকঝকে গেরস্থালি আনমনা খাট পালঙ্ক। কৃষ্ণচূড়া মদির অবাক হয়ে দেখছে । কিংশুকের লাল ভরাট আগুনে চোখ । জ্যোৎস্নার চাদরে মুখ ঢেকে আহ্লাদী- শোক লুকিয়ে আসে নীরবে ফিরেও যায়। নীল তারা খসে শৈলচুড়ার স্বপ্ন বাসায় ঘর বেঁধেছিল বা বাঁধবে ভেবেছিল যাঁরা তারা নীল আলোর অপার্থিব অর্জুন চোখে জোড় সংখ্যার দোতারা সন্ধিক্ষণ। মাভৈ! বয়স যা হোক কুন্ঠা ঝেড়ে প্রাসাদ গড়ুন একটা নগর পত্তন হোক, আর হ্যাঁ শুনুন দুজন দুজনের পাশে ও বশে থাকুন! বিষাদ-মুক্ত পথ পা র্থ রা ণা জানি, আজ ফুরিয়েছে সব প্রয়োজন। কত সহজেই--- করা যায় বিয়োজন। নতুন গল্পকথা-- নতুন আয়োজন! এভাবেও বদলানো যায় প্রিয়জন?! 'সেরা চরিত্র'-কে সস্তায় নামিয়ে--- ছুঁড়ে ফেলা যায় জঞ্জাল-স্তুপে? চেনা সংলাপ--- মাঝ রাস্তায় থামিয়ে গলা টিপে খুন--- করা যায় নিশ্চুপে!! ভিজে আসে চোখ--- আজ তা নাটক?! যদিও বা গলা বুজে আসে,--- সমবেদনার