তুমি কবিতা চেয়েছিলে জ্যো তি র্ম য় মু খো পা ধ্যা য় দিইনি, আসলে পারিনি বা হয়নি তুমি তো জানো ডরোথি— এ ঈশ্বরের উপহার, যেমন তুমি— তোমার নাম এই নাস্তিক আমি-র ঈশ্বর অবশ্য আমি নিজেই, আমার সেই আমি যার মুখোমুখি বসলে কথা খুলে যায় লিখে ফেলি কবিতা, বা চুপচাপ দুজনে দুজনের দিকে চেয়ে চেয়ে ভাবতে থাকি কে কার আশ্রয়, কে যে কাকে লেখে বিপন্ন অস্থিরতায়, তুমি তো জানো ডরোথি আমি চাইলেই কবিতা লিখতে পারি না এটুকুই আমার আমি-কার, আমার অহংকার সেই তো আবার কাছে ডাকলে জ বা ভ ট্টা চা র্য ডাকলেই যদি সেই হারানো মেঘনামে মাঝে মুছে দিলে কয়েক দশক কেন ? হাজার ডেসিবেলে বুকের ভেতর আমজাদের সরোদ-- পরজ বসন্ত ধুন প্রথম পরশ কুমারীর মতো, আরক্ত লজ্জায় কেঁপে ওঠে শেষ গোধূলি। পাহাড়ি পথের পাকদন্ডী চা বাগানের প্রেক্ষাপটে মেঘ কুয়াশার যুগলবন্দি অবিন্যস্ত চুলের ফাঁকে, সাদা কালোর আলতো ছোঁয়া আকাশ নীল চোখের তারায়, জিজ্ঞাসাদের জলোচ্ছাসে প্রাচীন এ নাও টলোমলো। আমাদের যায় নি সে দিন? সবই আছে! প্রতিটা মেঘ জানে, প্রতিটা জলকণা প্রতিটা প্রহর জানে, হৃদয়ের আনাগোনা মরা গাঙে বৃষ্টি নামে দামাল হাওয়া উথালপাথাল মুহূর্তে সব স্বপ্ন...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন