চতুর্থ বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১২ আশ্বিন ১৪৩১ || ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪













      =সূচিপত্র=



সম্পাদকীয়

পত্রসাহিত্য

১। প্রিয়তমকে- মালা চ্যাটার্জ্জি

প্রবন্ধ

১৷ তোমার ঘরে বসত করে কয়জনা- প্রলয় বসু
২৷ আজও রবীন্দ্রনাথ কতটা প্রাসঙ্গিক- সুদীপ ঘোষাল
৩৷ ছোট গল্পের যাদুকর- শংকর ব্রহ্ম

সাহিত্য সমালোচনা 

১৷ ব্যতিক্রমী আঙ্গিকে কাব্যগ্রন্থ 'মানুষে মানুষে'- বিদ্যুৎ চক্রবর্তী
২৷ তবুও বৃষ্টি নামুক: রুদ্র গোস্বামী- উত্তম কুমার দাস

গল্প

১৷ মৃণাল ও একটি অনবহিত সিনে সংবাদ- শাশ্বত বোস
২৷ লাস্ট ট্রেনের যাত্রী- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৩৷ শেষের সেদিন- পাভেল ঘোষ
৪৷ চা-পিত্যেস- শর্মিষ্ঠা
৫৷ গ্রন্থকীট- তপন মন্ডল
৬৷ পারিজাত ফুল গন্ধ- মীনাক্ষী চক্রবর্তী সোম
৭৷ গ্যালারি- অসীম পাঠক
৮৷ আবার কৈশর- অরণ্যানী
৯৷ নয়ন ভরা জল- আশরাফ হায়দার
১০৷ সাইকো কিলার- মমতা শঙ্কর সিনহা (পালধী)
১১৷ একটা কালো মেয়ের গল্প- উত্তম বণিক
১২৷ নিখোঁজ ডায়েরি- কাবেরী রায় চৌধুরী
১৩৷ ফুলের বনে- অশোক কুমার মোহান্ত
১৪৷ মালতীদের গল্প- শর্মিষ্ঠা সেন
১৫৷ প্রেম প্রতিশোধ- প্রদীপ কুমার দে
১৬৷ হৃদ মাঝারে- সোনালী ব্যানার্জি
১৭৷ ভাসান- রঞ্জনা বিশ্বাস
১৮৷ সোনার হরিণ- শ্যামলী ব্যানার্জী

অণুগল্প

১৷ চাঁপা- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
২৷ আপন ঘর- সরমা দেবদত্ত
৩৷ ঈশ্বরী ডাইন- মহুয়া গাঙ্গুলী
৪৷ পূজার জামা- দীপিকা দে ভৌমিক
৫৷ ছোট্ট একটি ভুল- অন্নপূর্ণা দাস
৬৷ ভালোবাসা- রমেশ দে
৭৷ পিতৃস্মৃতি- চন্দন দাশগুপ্ত
৮৷ পথকাব্য- বর্ণালী রায় সরকার
৯৷ শ্রাবণ- বর্ণালী রায় সরকার
১০৷ অনল- অগ্নিমিত্র

কবিতা

১৷ তুমি কবিতা চেয়েছিলে- জ্যোতির্ময় মুখোপাধ্যায়
২৷ সেই তো আবার কাছে ডাকলে- জবা ভট্টাচার্য
৩৷ গেরুয়া ভৈরবী- সুজিত মুখোপাধ্যায়
৪৷ সম্পর্ক- পূর্বা মাইতি
৫৷ সম্বল- নির্মাল্য ঘোষ
৬৷ সে ছিল এক কথা- মধুমিতা ভট্টাচার্য
৭৷ স্বাধীনতা- পঙ্কজ মান্না
৮৷ শব্দ যাপন- কৃষ্ণা গুহ
৯৷ অন্য জীবনের উৎসবের ছবি- উৎপলেন্দু দাস
১০৷ ঢেউ- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
১১৷ সমস্ত যুদ্ধের শেষে- তৈমুর খান
১২৷ ফ্লেমিংগো- শিখা নাথ
১৩৷ অপাঠ্য- পল্লব ভট্টাচার্য
১৪৷ পাগল দিনে- অলিপা বসু
১৫৷ প্রেম এবং প্রেমের প্রক্ষেপ- অমিতাভ দে
১৬৷ মায়ের ব্যথা- বীথিকা ভট্টাচার্য
১৭৷ শঙ্খ- উদয় ভানু চক্রবর্তী
১৮৷ যাজ্ঞসেনী- অরুণিমা চ্যাটার্জী
১৯৷ এখনো পড়ছে হলুদ একটা খাম- দুর্গাপদ মণ্ডল
২০৷ জলকেলি- গীতশ্রী সিনহা
২১৷ সাদামাটা চায়ের দোকান- দেবাশীষ সরখেল
২২৷ জলপরী ও মনতরী- আল্পি বিশ্বাস
২৩৷ দুগ্গা আসছে- ঋতম পাল
২৪৷ জ্যোৎস্না প্লাবনে- প্রকৃতি দত্তা
২৫৷ রৈখিক- সুখেন্দু ভট্টাচার্য
২৬৷ তবু ভালোবাসি- মৌমিতা চ্যাটার্জী
২৭৷ নেফারতিতি- সায়ন্তন ধর
২৮৷ সাতাত্তর পেরিয়ে- আরতি ধর
২৯৷ অপমান- সন্দীপ কুমার মিত্র
৩০৷ আগুন চাই- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
৩১৷ হিসেব নেই- শ্যামল খাঁ
৩২৷ বড় সুন্দর- অনুভা সরকার
৩৩৷ নষ্ট-সন্ন্যাস- শুভজিৎ দাস দাঁ
৩৪৷ সবুজ পাতার ইচ্ছেটি- সুমা গোস্বামী
৩৫৷ আমি চাইনা- তাপস মাইতি
৩৬৷ প্রেমের মাশুল- শ্রীমা গোস্বামী মুখার্জী
৩৭৷ খুদেটা- প্রতীক মিত্র
৩৮৷ অন্বেষণ- বাসুদেব বাগ
৩৯৷ অন্যরকম পৃথিবী- মঞ্জীরা ঘোষ
৪০৷ জিডি নম্বর- প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় 
৪১৷ তৃষ্ণা- সোমপ্রভা বন্দোপাধ্যায় (জারা সোমা)
৪২৷ শিরিন তোমায়- সৌমেন দত্ত
৪৩৷ ভালোবাসাকে আজও খুঁজি- সঙ্ঘমিত্রা ভট্টাচার্য
৪৪৷ শারদ মেয়ে ঘরের মেয়ে- বিবেকানন্দ নস্কর
৪৫৷ বন্দী মুহূর্ত- গীতালি ঘোষ
৪৬৷ লাভ ক্ষতির অঙ্ক- প্রদীপ মণ্ডল
৪৭৷ বিষাদের সুর বাজে- বর্ণালী মুখার্জী
৪৮৷ কবিতা- বিক্রমজিত ঘোষ
৪৯৷ হারানো আঁখরগুলি- সারদা চক্রবর্ত্তি
৫০৷ কালো এক ঘোড়া- অঞ্জন বল
৫১৷ দশভুজা- দিশা পালনদার
৫২৷ ছড়া- স্বাগতম্ বসু বিশ্বাস
৫৩৷ ভালবাসা- চম্পা নাগ
৫৪৷ কিসের এত ভয়- শুভাশিস সাহু
৫৫৷ একটি কবিতা- মঞ্জরী গোস্বামী
৫৬৷ পাখি যাত্রা- চিরঞ্জীব হালদার
৫৭৷ দিকচক্রবাল- কাবেরী রায় চৌধুরী
৫৮৷ রেহাই পেতাম- লালন চাঁদ
৫৯৷ সীতার প্রতি দ্রৌপদী- মমতা শঙ্কর সিনহা (পালধী)
৬০৷ মল্লিকা- সুশান্ত সেন
৬১৷ আগমনী- শম্পা মুখার্জী কোলে
৬২৷ আরও একটা দিন- তীর্থঙ্কর সুমিত
৬৩৷ বৃষ্টি মানেই- দেবারতি গুহ সামন্ত
৬৪৷ আজ না হলে কাল- সন্দীপন গুপ্ত
৬৫৷ নিয়তি- সুবাইতা প্রিয়তি
৬৬৷ জীবনের গান- চন্দন চক্রবর্তী
৬৭৷ অপেক্ষায় প্রতীক্ষা- বিশ্বরূপা ব্যানার্জী
৬৮৷ যদি ভেসে যাও- অঞ্জন ব্যানার্জ্জি
৬৯৷ শুধু তুমি- অন্নপূর্ণা দাস
৭০৷ অনড় সত্য- আশীষ কুমার চক্রবর্তী
৭১৷ গ্রহণ- সঙ্গীতা কর
৭২৷ শেষ সম্বল- প্রদীপ কুমার দে (নীলু)
৭৩৷ এসো মা দুর্গা- টুলা সরকার
৭৪৷ অসহায় পৃথিবী- সরবত আলি মণ্ডল
৭৫৷ প্রহর- নবনীতা মণ্ডল
৭৬৷ মানুষ পোড়ানো যায় না- ইকাবুল সেখ
৭৭৷ কবিতা সমাহিত- অর্পিতা কুণ্ডু
৭৮৷ চাঁদ বুড়িমা'র সঙ্গে- বদরুল বোরহান
৭৯৷ দৃশ্য- অনিন্দিতা নাথ
৮০৷ বোধ- টিঙ্কু মুখার্জী
৮১৷ কবিতা- চন্দ্রনাথ বসু
৮২৷ সাঁকো ভেঙে যায়- ইলা সৃত্রধর
৮৩৷ জালিম জমানা- রত্না রায়
৮৪৷ শারদ অনুরোধ- বিদিশা ব্যানার্জী
৮৫৷ শারদীয়া- শিখা দত্ত
৮৬৷ ধ্বংসের চালচিত্র- শর্মিষ্ঠা মিত্র পাল চৌধুরী
৮৭৷ তোমার জন্য- সংহিতা ভৌমিক 
৮৮৷ সন্ধান করোনি শোক কতটা গভীর- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
৮৯৷ এ মৃত্যু উপত্যকায় ( জানুয়ারী ১৯৮৭)- শক্তি প্রসাদ ধর
৯০৷ অপার্থিব- নবকুমার মাইতি
৯১৷ আমরা পথ চলছি- নবকুমার মাইতি
৯২৷ অমিলিত- শুভশ্রী রায়
৯৩৷ যে কোনো মনখারাপ- শুভশ্রী রায়
৯৪৷ শেষের সেদিন- অগ্নিমিত্র
৯৫৷ অনল- অগ্নিমিত্র
৯৬৷ দ্বন্দ্ব- নূপুর রায় (রিনঝিন)
৯৭৷ আলোকবর্তিকা- নূপুর রায় (রিনঝিন)
৯৮৷ দিনের শেষে বাড়িতে একা হয়ে গেলে- মনোজ অধিকারী
৯৯৷ প্রতিবিম্ব- মনোজ অধিকারী
১০০৷ ডাকহরকরা- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী
১০১৷ ইচ্ছে করার চিঠি- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী
১০২৷ পুজো এলেই- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী
১০৩৷ বেঁচে যাওয়া প্যাপিরাসে গূঢ় মনোলিপি- অসীম দাস
১০৪৷ জীবন্ত হও নয়তো জড়- অসীম দাস
১০৫৷ হলুদ ঘাসের শীষে শিশিরের ফুল- অসীম দাস
১০৬৷ কবিতার অন্বেষণে (৬৫-৭০)- পলাশ বিশ্বাস
১০৭৷ কবিতাগুচ্ছ- সুমিতা চৌধুরী
১০৮৷ কবিতাগুচ্ছ- উপমন্যু মুখার্জী
১০৯৷ একগুচ্ছ কবিতা- স্বপন কুমার ধর
১১০৷ ছোটবেলা- প্রণব কুমার বসু
১১১৷ অপরূপ পলাশ- অশোক কুমার দত্ত
১১২৷ কবিতাগুচ্ছ- সঞ্জয় কুমার কর্মকার
১১৩৷ ভাবনাদের নাম কবিতা- শান্তময় গোস্বামী
১১৪৷ একগুচ্ছ লিমেরিক- সুনৃতা রায় চৌধুরী

ছড়া

১৷ ছেলে না মেয়ে- স্বপনকুমার পাহাড়ী
২৷ কাঠবিড়ালি- সুশান্ত নন্দী
৩৷ এক গুচ্ছ ছড়া- কল্পোত্তম

কথিকা

১৷ আমিই বৃক্ষ কিম্বা বৃক্ষই আমি- তাপস কুমার দে

ভ্রমণ কাহিনী

১৷ এক গোবেচারার ভ্রমণ বেত্তান্ত- তাপস দে
২৷ একদিনের ব্যাণ্ডেল ভ্রমণ- শম্পিতা রায়

স্মৃতিকথা

১৷ হ্যারিকেনের সাতকাহন- নন্দিতা সোম
২৷ কিছু স্বপ্ন কিছু স্মৃতি- শ্রীমা গোস্বামী মুখার্জী

চিত্রশিল্প

১৷ চিত্রশিল্পী- রামানন্দ কাপাশিয়া
২৷ চিত্রশিল্পী- বিপাশা মজুমদার
৩৷ চিত্রশিল্পী- সুদেষ্ণা দেবনাথ
৪৷ চিত্রশিল্পী- সুস্মিতা মন্ডল পাইক (মালা)
৫৷ চিত্রশিল্পী- সংহিতা ভৌমিক
৬৷ চিত্রশিল্পী- শাশ্বত বোস


=====================================
উপদেষ্টামণ্ডলী: সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত, শঙ্খশুভ্র পাত্র।
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক: সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ: সুদেষ্ণা দেবনাথ 
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক: উত্তম মাহাত
=====================================

সম্পাদকীয়

চেতনা হোক আলোকিত

মানুষের মস্তিষ্ক শুভচিন্তা ও অশুভ চিন্তা উভয় প্রকারেই পারদর্শী। গৃহশিক্ষা, পারিবারিক শিক্ষা, সামাজিক শিক্ষার দ্বারা যেটা অভ্যাস করবে সেটাতেই অভ্যস্ত হবে। যা কিছু ভালো, সদর্থক--- সেটাই শুভ চিন্তা। অশুভচিন্তার প্রথম ধাপই হলো লোভ। সে পথে কাঁটা হলে তাকে তৎক্ষণাৎ পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে আজ শিক্ষিত মস্তিষ্কও দু'বার চিন্তা করে না, হৃৎপিন্ড ভীত হয় না পরিণতির কথা চিন্তা করেও, হাত কাঁপে না এতটুকুও। এভাবেই লোভের হাত ধরে ঘটে যায় পাপ। দেখা যায় অপরাধী একটা অপরাধ ঢাকতে, ক্রমান্বয়ে বহু অপরাধ ঘটিয়ে চলে। সীমাহীন লোভের বশবর্তী হয়ে বাধাহীনভাবে দুর্নীতির জাল বিস্তারে নিজেকে ব্যপৃত রাখতে রাখতে একটা নেশায় পরিণত হয়, চিত্ত অসীম শঙ্কাশূন্য নির্ভয় হয়ে ওঠে, আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গর্হিত কাজকর্মে লিপ্ত থেকে ধরাকে সরা মনে হয়, হাত পাকে, বিশ্বাস অর্জিত হয়, অপরাধী ক্রমে পাকা খেলুড়ে হয়ে ওঠে।

শাস্তি দেবার নামে নারীত্বের চরম অসম্মান করতে হলে পুরুষকে পশুর স্তরে নেমে গিয়ে পাশবিক আচরণ করতে হয়, তখন সে মনুষ্যত্বহীন নরাধম- হ*ত্যা করা মানেই আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া।

শুভবুদ্ধিসম্পন্ন জনগণ শিক্ষায় কর্মে চিন্তনে মননে প্রতিবাদী ভাষায় আজ সংঘবদ্ধ হোন, রাজধানী হতে জেলায় জেলায় পথে প্রান্তরে আছড়ে পড়ুক যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত আন্দোলনের ঢেউ, হোক 'শান্তিপূর্ণ দেশ জাগরণ'। সামাজিক অবক্ষয়ের এক জ্বলন্ত প্রতিচ্ছবি আজ চারদিকে। আমরা বিশ্বাস করি শুভবুদ্ধিসম্পন্ন প্রত্যেকটি মানুষ নিজের মননে একাত্ম হবেন এই প্রচেষ্টায়, বিশেষ করে যারা সমাজের মূল স্রোতে এসে ন্যায় অন্যায়বোধকে জীবনের মূলমন্ত্র বলে আজকের দিনেও মনে করেন। আসুন ভাবনার ও চেতনার দরজা খুলে শিক্ষায়, সাহিত্যচর্চায় আমরা নিজেদের সমৃদ্ধ করি। সাহিত্যসেবার উদ্দেশ্য ঘুমন্ত ও জীর্ণ সমাজের চেতনা জাগ্রত করা। রানার সে কাজটাই করে চলেছে নীরবে। সকল গুণীজনের ভাবনায় আলোকিত হয়ে এগিয়ে চলুক আট থেকে আশি- সবাই। সবাইকে শারদ শুভেচ্ছা---
                                        
                                



পত্রসাহিত্য পড়ুন


প্রবন্ধ পড়ুন
 

সাহিত্য সমালোচনা পড়ুন


গল্প পড়ুন


অণুগল্প পড়ুন


কবিতা পড়ুন


ছড়া পড়ুন


কথিকা পড়ুন


ভ্রমণ কাহিনী পড়ুন


স্মৃতিকথা পড়ুন


চিত্রশিল্প দেখুন

_____________________________________________


মন্তব্যসমূহ

  1. রানার ওয়েব ম্যাগাজিন - এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। যাদের আয়োজনে এবং যাদের লেখায় এই ম্যাগাজিন আলোকিত হল -- তাঁদের সকলকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

    উত্তরমুছুন
  2. বাহ্ খুব সুন্দর। সার্বিক সাফল্য কামনা করছি

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

তৃতীয় বর্ষ || দ্বিতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল সংখ্যা || ৪ ফাল্গুন ১৪৩০ || ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ || বাসন্তী সংখ্যা || ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ || ১০ মে ২০২৪