তৃতীয় বর্ষ || দ্বিতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল সংখ্যা || ৪ ফাল্গুন ১৪৩০ || ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
=সূচিপত্র=
সম্পাদকীয়
পত্রসাহিত্য
১৷ শশী- মধুমিতা ভট্টাচার্য
২৷ একটি খোলা চিঠি- শ্যামল কুমার মিশ্র
৩৷ পত্রগুচ্ছ- মৌমিতা চ্যাটার্জি
৪৷ হেমন্তিকার পত্রসাহিত্য- কণককান্তি মজুমদার
৫৷ বন্ধুকে- অরণ্যানী
৬৷ প্রিয় কবিকে- দেবযানী ঘোষাল
৭৷ প্রিয় মনকেমন- সুমা গোস্বামী
৮৷ কবি তোমাকে- মালা চ্যাটার্জি
৯৷ অস্তিত্বের অধিকার- অন্নপূর্ণা দাস
১০৷ এসো নববর্ষ- সুস্নিগ্ধা রায় চৌধুরী
১১৷ শেষ চিঠি- সন্দীপ সাহু
প্রবন্ধ
১৷ ছড়ার বিবর্তন: প্রাচীন থেকে আধুনিক- সুজাতা দাস
২৷ ছড়ার ছররা- শংকর ব্রহ্ম
৩৷ বিশ্বায়ন- তপন মণ্ডল
৪৷ সুররিয়ালিজম (Surrealism)- দেবাশীষ ভট্টাচার্য্য
৫৷ মানুষের কল্যাণে মরণোত্তর দেহদান- সিরাজুল ইসলাম
৬৷ মন্দ নারীর মন্দ কথা- কাকলী পাল
৭৷ উপহার- স্নেহা বারিক
৮৷ প্রকৃত জীবন- অভিজিৎ দত্ত
ছড়া
১৷ টইটই- শঙ্খশুভ্র পাত্র
২৷ বড়দিনের মজা- প্রদীপ কুমার সামন্ত
৩৷ পুজোর নামে- শংকর দেবনাথ
৪৷ এই ছড়া সেই ছড়া- সুব্রত চৌধুরী
৫৷ শীতের সকাল- স্বপন কুমার বিজলী
৬৷ সব গাছ বন্ধু নয়- স্বাগতা ভট্টাচার্য সিংহ
৭৷ আমার সম্বল- শক্তিপদ পণ্ডিত
৮৷ শীতের দিনে- বিদ্যুৎ মিশ্র
৯৷ গানের গুঁতো- বসন্ত পরামাণিক
১০৷ শীত বলে কথা- সুব্রত দাস
১১৷ একলা দুপুর- পলাশ পোড়েল
১২৷ বেলুন- আভা সরকার মণ্ডল
১৩৷ আমার জন্য- অরুণ শীল
১৪৷ এক উঠোনে দুটি ছেলে- রুমি নাহা মজুমদার
১৫৷ কা--কা- পাভেল ঘোষ
১৬৷ মৎস্যপুরাণ- পাপড়ি রায়
১৭৷ ভূত চতুর্দশী- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
১৮৷ অধিকার- দিব্যেন্দু বিশ্বাস ঝলক
১৯৷ হট্টমেলা- ছোটন গুপ্ত
২০৷ হিমেল হাওয়া- বর্ণালী মুখার্জী
২১৷ একাল সেকাল- আরতি ধর
২২৷ চাঁদের বাঁধভাঙা হাসি- রত্না দাস
২৩৷ হেমন্তের শোভা- সম্পা মুখার্জী কোলে
২৪৷ স্বাধীনতার সার্থকতা- সরমা দেবদত্ত
২৫৷ অ্যালার্ম- জুঁই রায়
২৬৷ ভূতের তাণ্ডব- মধুমিতা ধর
২৭৷ ধনী লোকের কদর বেশি- চৈতালী দাস মজুমদার
২৮৷ অঘ্রাণের গল্প- চিরঞ্জীব হালদার
২৯৷ সুখ দুঃখ পাশাপাশি- রতন পাল
৩০৷ হারানো মন- ছন্দা দাম
৩১৷ কল্পনা? সেও যে এখন কল্পনা- প্রদীপ শর্ম্মা সরকার
৩২৷ খিটখিটে দাদু- টুলা সরকার
৩৩৷ সান্টাক্লজ- বীথিকা ভট্টাচার্য
৩৪৷ হারানো শীত- গৌরী সর্ববিদ্যা
৩৫৷ ইচ্ছে ঘুড়ি- প্রলয় বসু
৩৬৷ আমার স্বদেশ- নবকুমার মাইতি
৩৭৷ খোকাখুকি- সুচন্দ্রা বসু
৩৮৷ পৌষালী গীত- তন্দ্রা মণ্ডল
৩৯৷ জব্দ- সুনৃতা রায় চৌধুরী
৪০। পার্সোনাল পিএ- বন্দনা রায়
৪১৷ ছড়ার পাড়ায় কারা- অরুণিমা চ্যাটার্জী
৪২৷ কেন যায়- জবা ভট্টাচার্য
৪৩৷ কেষ্টর নিমন্ত্রণ- উত্তম বনিক
৪৪৷ খোকার বায়না- নিভা চাকলাদার
৪৫৷ শীত এলে- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
৪৬৷ পুনরাবৃত্তি- অদিতি ঘটক
৪৭৷ দাদু-দিদা কাহিনী- প্রণব কুমার বসু
৪৮৷ চাষীর ছেলের স্বপ্ন- ঊষারাণী সরকার
৪৯৷ ময়ূরপঙ্খী দোলা- কৌশিকী ঘোষাল
৫০৷ হিমেল সজীবতা- সিরাজুল ইসলাম
৬১৷ টিয়ের প্রথম স্কুল- কোমল দাস
৬২৷ বাঁশি বাজায় নাকে- সুব্রত চৌধুরী
৬৩৷ ফুলের হাসি- বদরুল বোরহান
৬৪৷ ফুল্ল মন- মৃণালেন্দু দাশ
৬৫৷ বাসা তোমার খাসা- মানস চক্রবর্তী
৬৬৷ সাইট্রোলেনা- চন্দনকৃষ্ণ পাল
৬৭৷ রসের লড়াই- শ্যামল খাঁ
৬৮৷ আয়না চলে- গীতশ্রী সিনহা
৬৮। ইকিড় মিকিড়- মঞ্জিরা ঘোষ
৬৯৷ আয় বসন্ত- কাজী নুদরত হোসেন
৭০৷ শিউলি ফুল- পলাশ বিশ্বাস
৭১৷ এই অঘ্রাণে- দুর্গা মণ্ডল
৭২৷ উষ্ণতার খোঁজে- শর্মিষ্ঠা মিত্র পাল চৌধুরী
৭৩৷ সারকথা- নূপুর রায় রিনঝিন
৭৪৷ তুলারাশি রাজকন্যা- লিপিকা ডি'কস্টা মণ্ডল
৭৫৷ একটু হলেও থাকো- সুজন পণ্ডা
৭৬৷ সাধ- চম্পা নাগ
৭৭৷ শীত এসেছে- গোবিন্দ মোদক
৭৮৷ শীত কাঁপন- রীতা রায়
৭৯৷ শীত বেলা- সঙ্গীতা মুখার্জী
৮০৷ এয়ার-কম্প্রেসার- পীযূষ কান্তি সরকার
৮১৷ বিয়ের ভোজ- এখন তখন- আর্য বন্দ্যোপাধ্যায়
৮২৷ ঠকঠক শীতে কাঁপে- তুহিন কুমার চন্দ
৮৩৷ ডাহুক ছানা- ডাহুক ছানা- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
৮৪৷ ওদলাবাড়ি- সায়ন্তন ধর
৮৫৷ কেন যে এমন- আল্পি বিশ্বাস
৮৬৷ অতীত শৈশব- প্রকৃতি দত্তা
৮৭৷ বিয়ের ভোজ- এখন তখন- আর্য বন্দ্যোপাধ্যায়
৮৮৷ শীতের বাজার- মিষ্টিবৃষ্টি
৮৯৷ হিমেল ছাদে- মিষ্টিবৃষ্টি
৯০৷ সন্ধ্যা- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৯১৷ শব্দবাজী- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৯২৷ ভোজবাড়ির রকমারি- সন্দীপ কুমার মিত্র
৯৩৷ সাধের জুতো- সন্দীপ কুমার মিত্র
৯৪৷ রং বেরঙের ছড়া- অনিন্দিতা নাথ
৯৫৷ শিশুদের কথা- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৯৬৷ ছড়াগুচ্ছ- অমিতাভ দে
স্মৃতিকথা
১৷ কাশ্মীর: সপ্তম পর্ব- শুভ্রজীৎ বিশ্বাস
২৷ আমার মা- মঞ্জিরা ঘোষ
৩৷ জয়গাঁর স্মৃতি- আরতি মিত্র
৪৷ দীঘা ভ্রমণের কিছু স্মৃতি কিছু কথা- সংঘমিত্রা ভট্টাচার্য
৫৷ ঠাকুরবাড়ি- প্রদীপ বসু
৬৷ গল্প লিখতে না পারার গল্প- রুমানা সোবহান পরাগ
৭৷ এই শহর ঘিরে- ইমাম মেহেদী আশফী
চিত্রশিল্প
১৷ শিল্পী- সুদেষ্ণা দেবনাথ
২৷ শিল্পী- রামানন্দ কাপাশিয়া
৩৷ শিল্পী- কল্পোত্তম
=====================================
উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত, শঙ্খশুভ্র পাত্র।
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- সায়ন্তন ধর
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
=====================================
সম্পাদকীয়
ঋতু বদলে যায়, দিন বদলে যায়
ড রো থী দা শ বি শ্বা স
হিমেল হিমেল হিমেল--- পৌষ পেরোলো, মাঘ এলো--- এলো ফাল্গুনে বসন্ত পঞ্চমী তিথি। হিমেল সংখ্যা প্রকাশ করতে একটু সময় নিতে হলো। কোনো অজুহাত নয়, অনিবার্য কারণেই। তা হোক, কত গুণীজনের লেখায় সমৃদ্ধ রানার। সে কথা ভুলিনি। সকলে সাথে আছেন। সকলের আশীর্বাদী হাত রানারের মাথায়।
প্রেমের ঋতু বসন্ত সমাগত। আকাশে বাতাসে প্রকৃতিতে হারানো রঙ ফিরতে শুরু করেছে। পক্ষীপরাগী ফুলের সম্ভারে নত শাখী। দিন যে বদলে যায় .... পাখপাখালিও আজ নীরব নয়। ঐ সেই সুরে যেন বলছে -
মনপাখি
চলো না বাঁধি নীড় নির্জনে
যেখানে তিরতির বহে নদী
অশথ ছায়া দেয় আনমনে
রামধনু দেখে ও প্রান্তে
ফেরানো দায় যে আঁখি।
কি ভাবে
গিয়েছি সয়ে শত কষ্টকাল
জমাট বেঁধে ছিলো বেদনা
ঝরেছে চক্ষের জল
তুমি বেঁধে দিলে মায়া বাঁধন
খুঁজি আমি সুখ অতল
প্রিয় সাথি
ভাসবো স্বপ্নের বন্যায়
পাতাঝরা শাখী হবে রঙীন
তামাটে কুঁড়ি কুশি পাতায়
চলো সেই রঙে রাঙিয়ে দিই
যেভাবে দিন বদলে যায়।
ঠিক যেন দিন বদলের সাথে সাথে এবারের রানার আত্মপ্রকাশ করছে ছড়া সংখ্যা হিসেবে। সাথে আছে প্রবন্ধ, পত্রসাহিত্য ও স্মৃতিকথা ও চিত্রশিল্প বিভাগ। আশা করি সকল পাঠকের হৃদয় জয় করবে এ বিশেষ সংখ্যা।
প্রখ্যাত ছড়াকার শ্রদ্ধেয় শঙ্খশুভ্র পাত্র দাদার অনুপ্রেরণায় রানারের হিমেল সংখ্যা বিশেষ ছড়া সংখ্যা হিসেবে প্রকাশিত হলো। উনার সক্রিয় ভূমিকা অনস্বীকার্য।
হিমেল সংখ্যা দেরিতে প্রকাশিত হবার একটি অন্যতম কারণ দ্য ইন্টারন্যাশনাল কোলকাতা বুক ফেয়ার।
১১৯ জন বিদগ্ধ ছড়াকার ও সাহিত্যিকের লেখনীতে সমৃদ্ধ রানার। কলেবরটি নেহাৎ ছোট নয়। অনিচ্ছাকৃত বানান ভুল বা ত্রুটি বিচ্যুতি কিছু থাকলে তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
ভালো থাকুন লেখক/প্রাবন্ধিক/কবি/ছড়াকার ও পাঠকসহ রানারের সকল গুণীজন।
পত্রসাহিত্য পড়ুন
প্রবন্ধ পড়ুন
ছড়া পড়ুন
স্মৃতিকথা পড়ুন
চিত্রশিল্প দেখুন
_____________________________________________
সম্পাদকীয় কলম অসাধারণ লাগলো। -'আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে '-
উত্তরমুছুনকবিতাটা খুব সুন্দর লিখেছো ডরোথি। মন ছুঁয়ে গেলো।
প্রত্যেকেরই লেখা এবং আঁকা অনবদ্য সৃষ্টি। রানার এর আরো উন্নতি কামনা করি।
সম্পাদকীয় কলম অসাধারণ লাগল।
উত্তরমুছুনপ্রত্যেক গুনী কবি ও লেখক লেখিকাকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।একে একে সবার লেখা পড়বো।রানার এর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।
উত্তরমুছুনসবটা পড়ে উঠতে পারিনি, যেটুকু পড়লাম ভালোলাগল। বিশেষ করে বেশ কয়েকজন খুব ভালো ছড়া লিখেছেন।
উত্তরমুছুনশুভ কামনা রইল প্রিয়" রানার "পরিচালক মন্ডলী আর লেখদের জন্য।
উত্তরমুছুন