তৃতীয় বর্ষ || তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ || বাসন্তী সংখ্যা || ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ || ১০ মে ২০২৪














                    =সূচিপত্র=



সম্পাদকীয়

পত্রসাহিত্য

১। বসন্তকে খোলা চিঠি- সুমিতা চৌধুরী

প্রবন্ধ

১। রবীন্দ্রনাথের সমাজ চেতনা- প্রলয় বসু
২। বসন্ত উৎসব হোলি- সুজাতা দাস
৩। বসন্ত উৎসব- প্রতিম সেন
৪। আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালনের যৌক্তিকতা- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৫। যীশু কি ভারতে এসেছিলেন!- রানা সরকার
৬। ন্যান্সি মোরেজন (কিউবান কবি)- শংকর ব্রহ্ম
৭। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা- অর্থনৈতিক উন্নতির বাহন- নীলদিগন্ত
৮। নিরক্ষর বনাম শিক্ষিত বৌমা- তাপস পাল
৯। বিবাহ- পরিপূর্ণতা বনাম অপরিপূর্ণতা- নন্দিতা সোম
১০৷ হুম- চৌধুরী সুলগ্না

গল্প

১। জ্যোৎস্নার মুখ কিংবা অল্টোর চোখ- গীতশ্রী সিনহা
২। দস্যু- হেমন্ত সরখেল
৩৷ কোন কাননে- ময়ূরী মিত্র
৪। মায়া- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৫। সঙ্কীর্ণতা- মেখলা ঘোষ দস্তিদার
৬। পপকর্ণ ও এক বিষণ্ণ পরী- সিরাজুল ইসলাম
৭। হনুফা খালা- রুমানা সোবহান পরাগ
৮। বাবা হতে চাই- উপমা বেগম
৯। সাদা থান- তপন মণ্ডল
১০। দুর্গা- সুব্রত রায় শর্মা
১১। বসন্তের ছোঁয়া- সুব্রত দত্ত
১২। এপ্রিল ফুল- বিধান ঘোষ
১৩। আত্মদান- শ্যামলী ব্যানার্জী

অণুগল্প

১। কামারের এক ঘা- রত্না দাস
২। সময়ের সংলাপ- কাবেরী রায় চৌধুরী
৩। নিঃস্বার্থভাবে ত্যাগের শিক্ষা- অন্নপূর্ণা দাস
৪। হৃদয় পাঁজরে বিঁধে থাকা শব্দ- প্রদীপ বসু

কথিকা/মুক্তগদ্য

১। নির্যাস- শর্মিষ্ঠা
২। আদর্শ পিরামিডের সংক্রমণ তত্ত্ব ও বিদেহী যুক্তাক্ষরের সান্দ্রতা- নিমাই জানা

কবিতা

১। ঋতু যখন বসন্ত- সোনালি মণ্ডল আইচ
২। বিষাদ-মুক্ত পথ- পার্থ রাণা
৩। অঞ্জলি ভরা প্রীতি উপহার- মঞ্জিরা ঘোষ
৪। আততায়ী বিষয়ক- নবনীতা
৫৷ ঈশ্বরের আর্তনাদ- পাভেল ঘোষ
৬। নীলচে চোখের নেশা- অমিতাভ দে
৭। বসন্তের ডাক- সুখেন্দু ভট্টাচার্য
৮। নিজেকে ভালোবেসে- মধুমিতা ধর
৯। সে- পূর্বা মাইতি
১০। জোনাকি ও একটুকরো পলাশ- শ্যামল কুমার মিশ্র
১১। প্রচারে নয় সৃষ্টিতে থাকো- শ্যামল খাঁ
১২। গোপনে রেখেছি খাপে ভীরু তরবারি- অসীম দাস
১৩। বসন্ত স্বপ্ন- গীতালি ঘোষ
১৪। মুগ্ধতা- সংঘমিত্রা ভট্টাচার্য
১৫। দুরন্ত ফাগ- মেখলা ঘোষ দস্তিদার
১৬। হারাবি না তো পথ?- সন্দীপ কুমার মিত্র
১৭। ফাগুন আঁকে- তন্দ্রা মন্ডল
১৮। অসমাপ্ত- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
১৯। মধু গন্ধে ভরা- মধুপর্ণা বসু
২০। অচলাবস্থা- সুবাইতা প্রিয়তি
২১। পূর্ণতা- মণিরুল হক
২২। গোধূলি বেলা- প্রজ্জ্বলিকা কর
২৩। স্বপ্নের বুনন- ইলা সূত্রধর
২৪। ঋতুরাজের আগমনে- স্বপন কুমার ধর
২৫। বন্ধু- পল্লব সেনগুপ্ত
২৬। পথের সৃষ্টিতে- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
২৭। ধ্বংস হোক- সরবত আলি মণ্ডল
২৮। স্বপ্নের বেলাভূমি- হীরামন রায়
২৯। তোমার শরীরের অন্ধকারে- শুভাশিস সাহু 
৩০। অবচেতন- শিখা নাথ
৩১। আমি যে নারী- প্রিয়াংকা নিয়োগী
৩২। বাসন্তী রঙে রাঙাই- নবকুমার মাইতি
৩৩। এ সময়- অঞ্জন বল
৩৪। বসন্ত বিলাপ- খগেশ্বর দেব দাস
৩৫। ফুলরেণুর দিন- শর্মিষ্ঠা মিত্র পাল চৌধুরী
৩৬। জলগান- মিষ্টিবৃষ্টি
৩৭। প্রেমের বসন্ত- চম্পা নাগ
৩৮। রাত যখন নিঃঝুম- লিপিকা ডি'কস্টা মণ্ডল
৩৯। অন্য বসন্ত- অরুণিমা চ্যাটার্জী
৪০। অভ্রান্ত কৌতূহল- সঞ্জয় কুমার কর্মকার
৪১। শুধু তুমি- অমিত চৌধুরী (সিন্টু)
৪২। অভিশপ্ত প্রবন্ধ- সুদীপা চ্যাটার্জী
৪৩। এসো ফাল্গুন- মণীষা বন্দ্যোপাধ্যায়
৪৪। বসন্তের দোসর- বিদিশা ব্যানার্জী
৪৫। কামরাঙা বসন্ত- বিলকিশ বেগম
৪৬। বসন্ত- মধুমিতা ভট্টাচার্য
৪৭। অমরাবতী- মালা ঘোষ মিত্র
৪৮। সূক্ষ্মদর্শী সময়- অমিয় মল্লিক
৪৯। জীবন- অনিন্দিতা নাথ
৫০। দেখা হোক তবে একদিন- সুদীপ্ত রায়
৫১। ভালো থাকা আর হয় না- উপমা বেগম
৫২। সঙ্গী- উপমন্যু মুখার্জি
৫৩। বেজার বাউল- প্রতীক মিত্র
৫৪। ফাগুন মুখ- লালন চাঁদ
৫৫। এভাবেও ভালোবাসা যায়- রঞ্জনা বিশ্বাস
৫৬। বসন্তের ডাক- শান্তালতা বিশই সাহা
৫৭। বিষুব-ঘ্রাণ- কাবেরী রায় চৌধুরী
৫৮। দহে প্রেম কালিয়া দহে- রমেন মজুমদার
৫৯। বেবাক বিস্ময়- দীপঙ্কর সরকার
৬০। অভিমান- উৎপলেন্দু দাস
৬১। তুমি এখন ব্যস্ত অন্য কোনো সংজ্ঞায়- আলতাফ হোসেন উজ্জ্বল
৬২। নারী শক্তি- সহস্রাংশু মাইতি
৬৩। রঙিন আকাশ- মৌসুমী মুখার্জী
৬৪। মণিহারি- দেবাঞ্জলি সেন
৬৫। রাত জাগা- সুপ্রিয় কুমার
৬৬। পথ- দেবযানী সেনগুপ্ত
৬৭। তুমি আসবে বলে- বিকাশ গুঁই
৬৮। অভিমানী পিতা- উত্তম বণিক
৬৯। নারী- অভিজিৎ দত্ত
৭০। বসন্তে ভালোবাসা- বদরুল বোরহান
৭১। প্রয়াস- আনন্দ শিকারী
৭২। এ বসন্তে- শিখা দত্ত
৭৩। স্বরলিপিটুকু বাকি- দুর্গাপদ মন্ডল 
৭৪। বসন্ত এসে গেল- ছোটন গুপ্ত
৭৫। কই, কোথায় সেই কবিতা?- প্রদীপ সেন
৭৬। তুমিই ছেয়ে আছো- প্রদীপ শর্ম্মা সরকার
৭৭। প্রেম ডোরে- রতন পাল
৭৮। বসন্ত হতে পারো- জয়নাল আবেদিন
৭৯। বসন্ত এলে- বিজয় শীল
৮০। নাম- আসগড় আলি মিদ্দ্যা
৮১। বিরহের বসন্ত- ঊষা রানী সরকার
৮২। আকাশটা অভিমানী হলেই- ছন্দা দাম
৮৩। আমি থাকবো- সুমা গোস্বামী
৮৪। পলাশের পথে- সুমা দাস
৮৫। ইচ্ছে করে- গৌরী সর্ববিদ্যা
৮৬। রঙিন বসন্ত- বর্ণালী মুখার্জী
৮৭। বিড়ম্বিত দায়ভার- কাকলী পাল
৮৮। স্রোতস্বিনী- অরিন্দম চট্টোপাধ্যায় ভৈরব
৮৯। বঁধূয়া সাজে- নেপাল সূত্রধর চয়ন
৯০। আমার অপেক্ষায় থাকিস শুধু তুই- সৌমেন দত্ত
৯১। মধুচন্দ্রিমা- সুরজিৎ চক্রবর্তী
৯২। একটা উপহারের খোঁজে- কৌশিকী
৯৩। কিছু অনুভূতি, কিছু প্রলাপ- শুভজিৎ দাস দাঁ
৯৪। প্রযুক্তি- শুভজিৎ দাস
৯৫। আজ বসন্তে- কৃষ্ণা গুহ
৯৬। শিল্পী- দীননাথ চক্রবর্তী
৯৭। শেষ পরিণতি- চন্দন দাশগুপ্ত
৯৮। মীমাংসা- ডঃ সুচন্দ্রা মিত্র চৌধুরী
৯৯। কামনা- প্রতিম ঘোষ
১০০। পলাশ- প্রণব কুমার বসু
১০১। কবিতার জন্য- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
১০২। বসন্তের ছোঁওয়া লেগেছে- চায়না মন্ডল
১০৩। মহা পয়ার- ঊষা গরাই
১০৪। ফাগুনের ছোঁওয়ায়- ঋতম পাল
১০৫। কবি নীরেন্দ্রনাথের প্রতি- প্রতীক বড়ুয়া
১০৬। তারতম্য- ভাস্কর বোস
১০৭। মধুমাস যাপন- নূপুর রায় রিনঝিন
১০৮। এসো বৈশাখ এসো- প্রতিম সেন
১০৯। চৈত্রের চল্লিশ- সম্পা পাল
১১০। এই মার্চেই- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী
১১১। পুড়ছে বসন্ত- ছায়া মুখার্জী
১১২। মাটির মানুষ- ইকাবুল সেখ
১১৩। পাহাড়- অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়
১১৪। বসন্ত-রাত- প্রকৃতি দত্তা
১১৫। সময় হয়- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
১১৬। একটা গ্রামীন সূর্যাস্ত- সায়ন্তন ধর
১১৭। এপ্রিল- আল্পি বিশ্বাস
১১৮। বসন্ত এসে গেছে- দেবযানী ঘোষাল
১১৯। ঋতুতে আবেশে- দেবযানী ঘোষাল
১২০। চৈত্র- টুলা সরকার
১২১। ফেব্রুয়ারি- টুলা সরকার
১২২। লেখান্তে- দেবারতি গুহ সামন্ত
১২৩। কাল সকাল- দেবারতি গুহ সামন্ত
১২৪। শব্দ এবার জব্দ- দিব্যেন্দু বিশ্বাস ঝলক
১২৫। অবক্ষয়- দিব্যেন্দু বিশ্বাস ঝলক
১২৬। আকাশ গঙ্গা- কল্পোত্তম
১২৭। অহং- কল্পোত্তম
১২৮। পানু ও পাঠক- চিরঞ্জীব হালদার
১২৯। খরিদ্দার- চিরঞ্জীব হালদার
১৩০। আগে মানুষ হও- প্রহ্লাদ কুমার প্রভাস (পি. কে.)
১৩১। তোমাকে পাওয়ার জন্য হে সফলতা- প্রহ্লাদ কুমার প্রভাস (পি. কে.)
১৩২। খোঁজ- রথীন পার্থ মণ্ডল
১৩৩। আঁতেল কবি- রথীন পার্থ মণ্ডল
১৩৪। চৈত্র মেঘ- বীথিকা ভট্টাচার্য
১৩৫। বসন্তের রঙ- বীথিকা ভট্টাচার্য
১৩৬। জগতের আমি- শুভশ্রী রায়
১৩৭। চোখ প্রার্থনা- শুভশ্রী রায়
১৩৮। মনপাখি- নীলদিগন্ত
১৩৯। তুমি অস্থির হলে- নীলদিগন্ত
১৪০। বসন্ত- নীল আকাশ
১৪১। কবিতার অন্বেষণে (৫৩-৫৮)- পলাশ বিশ্বাস
১৪২। কবিতাগুচ্ছ- অশোক কুমার দত্ত
১৪৩। কবিতাগুচ্ছ- মধুপর্ণা বসু
১৪৪। কবিতাগুচ্ছ- সুশান্ত সেন
১৪৫। কবিতাগুচ্ছ- আরতি ধর
১৪৬। বিষাদ হরকরা- সুজন পণ্ডা

ছড়া

১। বসন্ত বেলায়- শক্তিপদ পণ্ডিত
২। চল মিলেমিশে থাকি- মধুমিতা রায় লীনা
৩। হাসির রাজা- বদরুল বোরহান
৪। রঙ উৎসব- বিবেকানন্দ নস্কর
৫। তাথৈ খুশির রঙে- সুব্রত দাস
৬। অজ্ঞ- রুস্তম আলী
৭। সূর্য জাগে শিশির মেখে- তুহিন কুমার চন্দ
৮। উটকো বৌটি হুট ক'রে এক- স্বপন কুমার পাহাড়ী
৯। আসবো তোমার পাড়ার মোড়ে- চৈতালী চক্রবর্তী
১০। অস্তাচলে- চৈতালী চক্রবর্তী

রম্য রচনা

১। যাওয়ার আগে- প্রদীপ কুমার দে

কথোপকথন

১। আবার বছর কুড়ি পর- ভার্গবী
২। দুই বন্ধুর কথোপকথন- জয়শ্রী ঘোষ

নাটক

১। বিচার- রথীন্দ্রনাথ রায়

ভ্রমণ কাহিনী

১। এক টুকরো স্বর্গ- শম্পিতা রায়
২। চোত-ফাগুনে লাল পাহাড়ির দেশে- কল্পনা রায়
৩। পালানোর পাঁচ কথা: হর-কি-দুন, পর্ব: ক- মানবেন্দ্রনাথ দত্ত

স্মৃতিকথা

১। কাশ্মীর অষ্টম পর্ব- শুভ্রজীৎ বিশ্বাস
২। শৈশবের বসন্ত- অরণ্যানী
৩। উড়ান- সুনৃতা রায় চৌধুরী

রেসিপি

১। মনপসন্দ ঝুরা পণির- লিপিকা ডি'কস্টা মণ্ডল

চিত্রশিল্প

১। শিল্পী- অয়ন বোস
২। শিল্পী- সুদেষ্ণা দেবনাথ


=====================================

উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত, শঙ্খশুভ্র পাত্র।
 সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- তৌফিকুর রহমান
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
=====================================

সম্পাদকীয়

চলে যায় বসন্তের দিন

ড রো থী দা শ বি শ্বা স

" চলে যায় মরি হায় বসন্তের দিন।
দূর শাখে পিক ডাকে বিরামহীন।।
               চলে যায় 
                     মরি হায়
                         বসন্তের 
                                দিন..."
না--- এখনো কিছু গুলমোহর অবশিষ্ট আছে, কিছু রডোডেনড্রণ গুচ্ছ ঝুলে আছে শাখায়। এখনো চৈত্রী পূর্ণিমার রাতে ডেকে ওঠে একলা কোকিল। বসন্ত চলে গেলেও কিছুদিন থেকে যায় রেশ। আর সেই সুযোগটাই কাজে লাগিয়ে সকলের সহযোগিতায় নবকলেবরে প্রকাশ পেলো আমাদের প্রিয় ওয়েব ম্যাগাজিন--- রানার বাসন্তী সংখ্যা। কয়েকজন সাহিত্যপ্রেমী বন্ধু বলেছেন পরবর্তী সংখ্যাগুলো থাকুক নির্দিষ্ট থিমের ওপরে। দেখা যাক্---  

সকল শ্রদ্ধেয় অক্ষরকর্মীবন্ধু অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন কবে রানার বাসন্তী সংখ্যা বের হবে--- এটাই প্রমাণ করে রানারের জনপ্রিয়তা কতটা। রানার তাঁদের কলমে সমৃদ্ধ।

বহু লেখা জমা পড়েছিলো। তার থেকে বেছে নিয়ে কাজ করা যথেষ্ট শ্রমসাধ্য। যে লেখাগুলি প্রকাশিত হলো তার সংখ্যা হলো: পত্রসাহিত্য - ১, প্রবন্ধ- ১০, গল্প- ১৩, অণুগল্প- ৪, মুক্তগদ্য- ২, কবিতা- ১৩৫ জনের ১৪৬টি কবিতা, ছড়া- ৯ জনের ১০ টি ছড়া, রম্যরচনা- ১, কথোপকথন- ২, নাটক- ১, ভ্রমণকাহিনী-২, স্মৃতিকথা- ৩, রেসিপি- ১, চিত্র- ২। কি বিশাল কলেবর- তা সহজেই অনুমেয়। এডিটিংএর কাজটিও সহজ নয়, যথেষ্ট সময়সাপেক্ষ। তবু অনিচ্ছাকৃত বানান ভুল থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।

যেহেতু এটি অনলাইন পত্রিকা- সেহেতু এখানে টাকাপয়সার লেনদেনের প্রশ্নই নেই। শুধু ভালোবেসে একটা সাংস্কৃতিক বাতাবরণ তৈরি করে এগিয়ে চলাই লক্ষ্য। রানারের লেখক-কবিবৃন্দের জন্য রইলো শুভ কামনা।




পত্রসাহিত্য পড়ুন



প্রবন্ধ পড়ুন
 


গল্প পড়ুন



অণুগল্প পড়ুন



কথিকা/মুক্তগদ্য পড়ুন



কবিতা পড়ুন



ছড়া পড়ুন



রম্যরচনা পড়ুন



কথোপকথন পড়ুন



নাটক পড়ুন



ভ্রমণ কাহিনী পড়ুন



স্মৃতিকথা পড়ুন



রেসিপি জানুন



চিত্রশিল্প দেখুন

_____________________________________________







মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

চতুর্থ বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১২ আশ্বিন ১৪৩১ || ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || দ্বিতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল সংখ্যা || ৪ ফাল্গুন ১৪৩০ || ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪