কথোপকথন



আবার বছর কুড়ি পর

ভা র্গ বী
    

সমীরণ: ভেবেছিলাম দেখবো বহু বছরের পরে, পরণে ঢাকাই শাড়ি, কপালে সিঁদুর।
সুরঞ্জনা:  সমীরণ।
সমীরণ:   হুম, চমকে গেলে এতো?
সুরঞ্জনা:   কল্পনা তো আমারও মেলেনি, ভেবেছিলাম গ্রামের রাস্তায় উস্কোখুস্কো চুলের খাদির পাঞ্জাবী পরা মাস্টারমশাই হবে তুমি। জিন্স ডেনিমে এয়ারপোর্টে দেখবো ইকনমিকসের গোল্ডেন বয়কে ভাবিনি কখওনো।
সমীরণ: সেই তো বলছি আমার কিনু গোয়ালার গলি, ঢাকাই শাড়ি, সিঁদুর টিপ সব যে আধুনিকা সুরঞ্জনা দেবীর কল্যাণে প্যরাডাইস লস্ট অবস্থা হল, সেটাও ভাব।
সুরঞ্জনা:   বাদ দাও।
সমীরণঃ   সে তো বহুকাল হল, সব বাদই তো দিলাম আমরা।
সুরঞ্জনা:   যাচ্ছ কোথায়?
সমীরণ:    ইকনমিক্সে্র জেএনইউ এর দায়িত্বভার সামলাতে।
সুরঞ্জনা:    ওমা, তাই কি ভালো খবর। কবে জয়েন করলে?
সমীরণ:    ভালো খবরটা বছর চারেকের পুরনো। 
সুরঞ্জনা:    বাড়ী এসেছিলে?
সমীরণ:     বাড়ী মানে তো এখন চারটে দেওয়াল আর ছাদ।
সুরঞ্জনা:      কাকিমা, কাকু?
সমীরণ:      নেই। ফাইভ ইয়ারস ব্যাক বাবার কান্সার। ৬মাস ও থাকলো না। তার বছর দুয়েক-এর মাথায় মা ও চলে গেলো।
সুরঞ্জনা:    ওঃ
সমীরণ:    কি হল?
সুরঞ্জনা:    নাঃ, কত কথা মনে পড়ে যাচ্ছে।
সমীরণ:     মায়ের কাছে কানমলাটা মনে আছে তো?
সুরঞ্জনা:     বাব্বা, যত ভালবাসত, তত বকত। না খেলেই কান মুলে দিত আর  নিজেই কেমন খাইয়ে…। 
সমীরণ:     এই যে ম্যাডাম্, চোখটা মুছুন। সবাই তাকাচ্ছে।
সুরঞ্জনা:      হুঁ।
সমীরণ:     তোমার গন্তব্য কি? থাকো কোথায়?
সুরঞ্জনা:     ব্যাঙ্গালোর  যাবো। একটা কাজে। আর বাকী ছেলে মেয়ে নিয়ে ভর ভরন্ত সংসার।
সমীরণ:     আর তোমার ওই স্বপ্নেরা, পিছিয়ে পরা আনাথ বাচ্চাদের জন্য স্কুল। ওসব?
সুরঞ্জনা:    স্বপ্নগুলো আমার সঙ্গেই বাঁচে।
সমীরণ:    তাই? শুধু স্বপ্নের থেকে মাস্টারমশাই কে বাদ দিয়ে দিলে।
সুরঞ্জনা:    তখন তোমার হায়ার স্টাডির সুযোগ টা হাতছাড়া করে এরকম একটা অনিশ্চয়তায় টেনে আনতে মন সায় দেয় নি।
সমীরণ:      স্বপ্নটা দুজনের ছিল।
সুরঞ্জনা:      আমাদের স্বপ্ন তো আজও বেঁচে।
সমীরণ:      শুধু আমি তার পার্ট হতে পারলাম না সুর।
সুরঞ্জনা:      রন তুমি জেএনইউ এর কাজটা ভাল করে কর। আরও স্বপ্ন তৈরির কারিগর বানাও।
সমীরণ:   ওঃ, আমার চিরবঞ্চনা বল।
সুরঞ্জনা:    বাজে বকো না।
সমীরণ:    ছেলেমেয়েদের নাম বল? কোথায় থাক বল?
সুরঞ্জনা:    কুড়ি জনের নাম মনে থাকবে তোমার?
সমীরণ:    কুড়ি জন?
সুরঞ্জনা:    আমার এখন কুড়ি জনকে নিয়ে ছোট্ট সংসার তোমার “তারাদের ঘর।”  
সমীরণ:    সুর, ওই নামটাই রেখেছ?
সুরঞ্জনা:    অন্য আর কি নাম রাখতাম?
সমীরণ:     আর তোমার সংসার?
সুরঞ্জনা:    ওই, তারাদের ঘর। ওদেরই একটা ফাণ্ডের ব্যাপারে ব্যাঙ্গালোর যাচ্ছি।
সমীরণ:    কাকু কাকিমা?
সুরঞ্জনা:    মা নেই। বাবা তারাদের ঘরের দাদুর ভুমিকায়।
সমীরণ:    যেতে বলবে না তোমার তারাদের ঘরে?
সুরঞ্জনা:     ওটা তো আমাদের ঘর রন, যখন খুশী এসো।
সমীরণ:     আসবো
সুরঞ্জনা:     একটা কথা বলবো রন?
সমীরণ:    বল।
সুরঞ্জনা:     তোমার বাড়িতে কে কে আছে এখন?
সমীরণ:      দিল্লিতে?
সুরঞ্জনা:      হুঁ
সমীরণ:    আমি, একটা টিকটিকি। আমার একলা যাপন, আর  তোমার একটা ছবি।
সুরঞ্জনা:   ফিরে এসো।
সমীরণ:    ফেরার  ঠিকানা হারিয়ে ফেলেছি কোথায় ফিরবো?
সুরঞ্জনা:    কেন? আমার কাছে। তোমার তারাদের ঘরে।
সমীরণ:    না। সে অবকাশ আর নেই। এই তো বেশ ভালো আছি।
সুরঞ্জনা:    একবার ভেবে দেখ?
সমীরণ:     যেদিন তাড়িয়েছিলে, বলেছিলাম কেঁদে মরে গেলেও ফিরবো না।
সুরঞ্জনা:    একবারটি শোন
সমীরণ:    বললাম তো না। সামলাও নিজেকে।
সুরঞ্জনা:     এতো আভিমান।
সমীরণ:     সামলাও নিজেকে। কি হচ্ছে?
সুরঞ্জনা:     পারছি না তো।
সমীরণ:      আমার ফ্লাইটের অ্যানাউন্সমেনট  হচ্ছে। প্লিজ নিজেকে সামলাও।
সুরঞ্জনা:     আপেক্ষা করবো।
সমীরণ:      তোমার ইচ্ছে।
সুরঞ্জনা:     শোন। যেও না।
সমীরণ:       না, যেতে হবে। ভাল থেকো।
সুরঞ্জনা:       রন…
সমীরণ:        উঁহু, আর পিছু ডেকো না।
সুরঞ্জনা:         বেশ। আমি শেষ হলে এসো।
সমীরণ:      সুর, আমি পুতুল নই। যখন তাড়াবে চলে যাব, যখন ডাকবে ফিরে আসবো।
সুরঞ্জনা:      বললাম তো, বেশ এসো, আমি শেষ হলে, এসো।
সমীরণ:    “শেষ” তো আর আমি নয় যে তোমার কথাই শুনবে।
সুরঞ্জনা:     শাস্তি দাও।
সমীরণ:     সামলাও নিজেকে বুদ্ধু।
সুরঞ্জনা:      কি বললে? আর একবার বল।
সমীরণ:     আমায় যেতে দাও।
সুরঞ্জনা:     সাবধানে যেও। 
সমীরণ:    হুঁ। চোখ টা মোছো। কি হচ্ছে কি?
সুরঞ্জনা:     না গো আজ আর বাধা দিও না।
সমীরণ:     এবার বকা খাবে। সবাই দেখছে। আস্ত পাগল একটা।
সুরঞ্জনা:     কার বল?
সমীরণ:     আমার আমার আমার
সুরঞ্জনা:    তবে?
সমীরণ:     ওরে পাগল ফিরতে হলে যেতে হবে…
সুরঞ্জনা:      সত্যি
সমীরণ:      সত্যি। এবার কান্নাটা থামাও। 
সুরঞ্জনা:      আজ যেও না।
সমীরণ:      এবার পিটটি খাবে। কাজটা সেরে আসতে দাও।
সুরঞ্জনা:      বেশ, তাড়াতাড়ি আসবে। কথা দাও।
সমীরণ:      সব মুখে বলতে নেই। মাধুর্য হারায়। সোনা মেয়ে এবার যাই?
সুরঞ্জনা:      যাই নয় বল, ফিরে আসছি।
সমীরণ:      পাগলী কি আর সাধে বলি। কান্না  থামাও। ফিরে আসছি।
সুরঞ্জনা:    এসো। আমি অপেক্ষায় থাকবো।





দুই বন্ধুর কথোপকথন

জ য় শ্রী  ঘো ষ

অনেকদিন পর একটি রেস্টুরেন্টে দুই বন্ধুর হঠাৎ দেখা, তারা জমিয়ে আড্ডা দিতে বসলো।
 
 *জয়* আরে, তুই কেমন আছিস বল অনেকদিন পর দেখা হল…
 *অঙ্কনা* হ্যাঁ আমি ভালো আছি। তুই ভালো আছিস তো?
 *জয়* হ্যাঁ, ভালো আছি।
বোস না এক কাপ চা খাওয়া যাক
 *অঙ্কনা*  আচ্ছা ঠিক আছে পাশে কে বন্ধু নাকি ?
 *জয়* হ্যাঁ বন্ধু।
 
জয় তার বন্ধুর সাথে আলাপ করিয়ে দেয় বেশ ভালই কথা হচ্ছিল হঠাৎ করেই দেখতে পেলাম তারা কোনো একটা বিষয় নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছে কিন্তু বুঝতে পারলাম না কোন বিষয় নিয়ে তারা হাসছে। যাই হোক পরের দিন ‍... অঙ্কনা জয় কে ফোন করল।

*জয়* হ্যালো  হ্যাঁ  বল…
 *অঙ্কনা* কাল রেস্টুরেন্টে দেখছিলাম কোনো একটা বিষয় নিয়ে তোরা হাসি ঠাট্টা করছিস কিন্তু কোন বিষয়ে একটু বলবি‍?
 *জয়* আরে সেরকম কিছু নয়। আমার বন্ধু বলছিল তোর বান্ধবী একটু বেশি রোগা মনে হচ্ছে ওটাই
 *অঙ্কনা*  আচ্ছা বুঝলাম…
 *জয়* কি বুঝলি? একটু বলবি?
 *অঙ্কনা*   বুঝলাম, না থাক কিছু না।
 *জয়*  না কি বুঝলি সেটা বল আগে, তাহলে আমি কথা বলব, না হলে আমি ফোন রেখে দেবো।
 *অঙ্কনা*  আসলে কি বলতো আজকালকার দিনে না মেয়েদের বাহ্যিক গঠনটাই হয়তো সব থেকে বেশি পুরুষদের আলোচ্য বিষয় কিন্তু আমার মনে হয় না যে কোন পুরুষের আলোচ্য বিষয় এটা হওয়া উচিত। যে পুরুষ এটা  নিয়ে আলোচনা করে  আমার কাছে সে আসলে পুরুষই নয় কারণ যে পুরুষ নারীকে সম্মান করতে পারেনা তাকে কি বলি বলতো।
 *জয়* আরে ধুর তুই ব্যাপারটাকে বেশি জটিল করে দিচ্ছিস।
 *অঙ্কনা*  নারে এটা সত্যি কথা, সব পুরুষের কথা বলছি না কিছু কিছু পুরুষ আছে যারা নারীর বাহ্যিক গঠনের ভিত্তিতে তাদেরকে হাস্যকৌতুকের বিষয়বস্তু করে তোলে কিন্তু সেটা আসলে নারীর নয় পুরুষের লজ্জার কারণ। সে কোনদিনও নারীকে সেই চোখে দেখেনি। এবং সে এটাও ভাবেনা যে তার মা ও একজন নারী। যাদের মনটা কালিমা লিপ্ত তারা কখনোই নারীর যে আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য সেটাকে দেখতে চায় না বা দেখতে পারেনা তারা শুধুমাত্র বাহ্যিক গঠনের ভিত্তিতে নারীকে বিচার করে।
 *জয়*  বাহ বেশ ভালই কথা বলতে শিখেছিস তো…
 *অঙ্কনা* আমি যদি জানতাম যে কালকে আমাকে নিয়েই হাসাহাসি হচ্ছে তাহলে আমি হয়তো তাকে বলেই দিতাম কারণ আজকে আমাকে নিয়ে হয়েছে কাল হয়তো আরেকটা মেয়েকে নিয়ে হবে তাই আমার মনে হল এটা নিয়ে কথা বলা দরকার একটা বার্তা সমস্ত মানুষেরই কাছে পৌঁছানো দরকার সমস্ত পুরুষের উদ্দেশ্যে এই কথাটা বলার আমার মনে হয় প্রয়োজন। আচ্ছা তুই আমাকে একটা কথা বল…
 *জয়*  হ্যাঁ বল কি বলবো…
 *অঙ্কনা* তোর বন্ধু বা যে কোন পুরুষ জাতির কথাই বলছি সব পুরুষ নয় আবারো বলছি, কিছু কিছু পুরুষ যারা যারা নারীর এই বাহ্যিক গঠনের কথা বলে তারা এই কথাটা কি ভেবে দেখেছে যে, যে মেয়েটাকে নিয়ে আমরা কথা বলছি তার বাহ্যিক গঠন তো আজ বা কাল পরিবর্তন হতে পারে কিন্তু একবার সেই নারীর মনে সেই পুরুষের সেটা বন্ধুত্ব হোক বা তুই যে সম্পর্কই বলিস না কেন সেটা যদি একবার তার মনের মধ্যে গেঁথে যায় যে সেই বন্ধু আমাকে এভাবে বলেছিল তাহলে কিন্তু বন্ধুত্বের সম্পর্কটা নষ্ট হয় হয় তাই নয় কি?
 *জয়* হ্যাঁ আমি তোর কথাগুলো বুঝতে পারছি তুই তোর  দিক থেকে ঠিক।
 *অঙ্কনা* আচ্ছা এ কথাটাও বলতো যে এই যে মানুষ বলে হ্যাঁ আমি তাকে ভালোবাসি আমার তাকে ভালো লাগে কারণ সে দেখতে সুন্দর কিন্তু কেন শুধু বাহ্যিক রূপ কেন আভ্যন্তরীণ রূপটা নয়? সবথেকে বড় গুরুত্বপূর্ণ কারণ বাহ্যিক রূপ আজকে তুই যাকেই বিয়ে কর না কেন ৮০ বছর পর তার চামড়া ঝুলে যাবে তার দেহের অনেক পরিবর্তন হবে তাই বলে কি তুই তাকে ভালবাসবি না কী রে কিছু বল তুই কি তাকে ভালবাসবি না ? 
 *জয়* না মানে......
 *অঙ্কনা* মানে! শোন তাই বলছি সব সময় অভ্যন্তরের সৌন্দর্যের প্রেমে পর, বাহ্যিক রূপের সৌন্দর্য নয় কারণ বাহ্যিক রূপ একদিন না একদিন নষ্ট হয়ে যাবে কিন্তু আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যটা আমৃত্যু থেকে যাবে। বুঝতে পেরেছিস? আর এই রোগা মোটা এসব সেকেলে আলোচনা আমার মনে হয় বন্ধ করা উচিত কারণ প্রত্যেকটা মানুষ  নিজের কাছে সুন্দর এবং প্রত্যেকটা মানুষকে  ভগবান সৃষ্টি করেছে অনেক সুন্দর করে, তাই প্রত্যেকেই নিজের মতো করে সুন্দর বুঝলি? আর একটা ছেলেও তো রোগা হয় কিন্তু কোনদিন কি শুনেছিস যে কোন মেয়ে ছেলেটাকে বলছে ইস কি রোগা। হ্যাঁ হয়তো বলেছে আমি বলছি না যে বলে না, বলেছে, কিন্তু সেটা হাতে গোনা মাত্র কিছু মানুষ তাই আমাদের এই বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে রোগা মোটা নিয়ে আলোচনা না করে তার আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য দেখাটাই আমাদের উচিত। যাইহোক বাদ দে অনেক কিছু বলে ফেললাম এবার তুই বল…
 *জয়,* কি বলবো বল তো? ভাবছি আমার বান্ধবীটা অনেক কথা শিখেছে। সত্যি কথা বলতে কি বলতো তুই নারী হয়ে যে প্রতিবাদের বার্তা দিলি সেটা আমাদের সত্যিই শেখা উচিত। 
 *অঙ্কনা*  যাক তাহলে তোকে বোঝাতে পারলাম। যদিও তুই আমাকে কোনদিনও বলিস নি কিন্তু ওই বোঝালাম আর কি। মানে আজকালকার দিনে যেটা হচ্ছে প্রত্যেকটা নারী তো প্রতিবাদ করতে পারে না, তাই একজনকে এগিয়ে আসতে হয়। একজন নারীকে সম্মান করলে তবেই তো পুরুষের সম্মান।
 *জয়* সত্যি আজ তোর থেকে অনেক কিছু শিখলাম এবং জানলাম যে প্রত্যেকটা পুরুষের নারীকে সম্মান করা উচিত।
 *অঙ্কনা* শোন আমার কথা আবার কিছু মনে করিস না যেন আমি শুধুমাত্রই তোকে বললাম বন্ধু হিসেবে।
 *জয়* আরে না না আজ আমি  তোর থেকে একটা জিনিস শিখলাম যাইহোক আবার কোন একদিন দেখা হবে।
 *অঙ্কনা* হ্যাঁ একদম দেখা তো হবেই চল রাখছি তাহলে একটা কাজ আছে কাজ সেরে তোকে আবার পরে ফোন করবো।
 *জয়* আচ্ছা ঠিক আছে টাটা।
 *অঙ্কনা* হুম বাই‌।
                             
এই ছোট্ট একটা কথোপকথনের মাধ্যমে এটাই বোঝানো হয়েছে যে প্রত্যেকটা পুরুষের উচিত নারীকে সম্মান করা হ্যাঁ আমি মানছি যে হয়তো অনেকেই আছে যারা সম্মান করতে পারে না কিন্তু দয়া করে কোন নারীকে কারো সামনে ছোট করবেন না বা অসম্মান করবেন না।





মন্তব্যসমূহ

  1. শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়১১ মে, ২০২৪ এ ১:৫৭ AM

    ভার্গবীর লেখা "আবার বছর কুড়ি পর" পড়লাম।
    তুলনাহীন ভালো লেখা।
    লেখকের জন্য আন্তরিক শুভকামনা।।

    উত্তরমুছুন
  2. কুড়ি বছর পর লেখাটা খুব ভালো লাগলো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনেক ধন্যবাদ। ব্যস্ত সময় থেকে আমার অক্ষরদের জন্য সময় বের করার জন্য।

      মুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

চতুর্থ বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১২ আশ্বিন ১৪৩১ || ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || দ্বিতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল সংখ্যা || ৪ ফাল্গুন ১৪৩০ || ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ || বাসন্তী সংখ্যা || ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ || ১০ মে ২০২৪