তৃতীয় বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ৩ কার্ত্তিক ১৪৩০ || ২১ অক্টোবর ২০২৩
















=সূচিপত্র=

সম্পাদকীয়

 

পত্রসাহিত্য 

১। কল্পনার বাতাসে উড়িয়ে দেওয়া কিছু কথা- এক শিক্ষার্থীর আর এক শিক্ষকের- পল্লব সেনগুপ্ত
২। আকাশকে মৃত্তিকার পত্র- কৌশিকী ঘোষাল


প্রবন্ধ

১। ফ্রয়েবেলের শিক্ষা-চিন্তা- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
২। সাম্প্রদায়িকতা, নজরুল ও রবীন্দ্রনাথ- প্রলয় বসু
৩। কবিতা লেখা- শংকর ব্রহ্ম
৪। বইমেলার বিকল্প বইমেলাই- শৌভিক রায়
৫। জানা-অজানা কথা- অনিন্দিতা নাথ


গল্প

১। ¶¶উপসর্গ∆উপশম--- 𝙲/𝙾 𝙳𝚒𝚜𝚎𝚊𝚜𝚎--- দেববর্ণা
২। মেধা- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৩। কিছু বন্ধু--- শুধু বন্ধু নয়--- জীবন হয়- গীতশ্রী সিনহা
৪। অনাহুত অতিথি- আরতি ধর
৫। জীবন যে রকম- সঞ্চিতা গোস্বামী
৬। অসমাপ্তি: ১৯১৬- সুজাতা দাস
৭। পদ্মা থেকে তিস্তা- রানা সরকার
৮। চার্লি- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৯। দুর্গা সেবা নিকেতন- মেখলা ঘোষদস্তিদার
১০। প্রতিচ্ছবি- মালা চ্যাটার্জ্জি
১১। বৈতরণী- শর্মিষ্ঠা
১২। প্রকাশ্য সফলতা- মধুমিতা ভট্টাচার্য
১৩। নাইটকুইনের গন্ধ- দেবিকা চট্টোপাধ্যায়
১৪৷ গো হারা- প্রদীপ সেন
১৫। অবসরের বন্ধুরা- কবিতা চক্রবর্ত্তী
১৬। বিটটুর বিটকেলেমি- বনানী চক্রবর্তী
১৭। শিউলি- উত্তম বণিক
১৮। বংশপ্রদীপ- স্বপন কুমার সরকার
১৯। অখণ্ড অবসর- রুমানা সোবহান পরাগ
২০। যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই- মিঠুন মুখার্জী
২১। কান্নারও শেষ আছে- অরণ্যানী
২২। কিন্নরী - রত্না দাস

অণুগল্প

১। রাখে হরি, মারে কে- শ্যামলী ব্যানার্জী
২। মাতৃরূপেন সংস্থিতা- মৌসুমী পাল
৩। অকাল বোধন- কাবেরী রায় চৌধুরী
৪। বিসর্জন থেকে বোধন- সুমিতা চৌধুরী
৫। নিখুঁত নকল- প্রদীপ কুমার দে
৬। প্রাপ্তি- উপমা বেগম
৭। মা দুগ্গা- সরমা দেবদত্ত


কথিকা

১। ছুটির বেলা- ভার্গবী
২। একটা বৃহত্তর দীর্ঘ-ঈ-কার চিহ্ন ও চন্দ্রমার্গের সিরোসিস চাঁদ- নিমাই জানা


কবিতা

১। ভাঙে মৃদঙ্গ- স্মৃতি মল্লিক সাহা
২। গান স্যালুট- সোমা নন্দী
৩। রাস্তা- আকাশ নেরুদা
৪। কৈলাস বিলাসী- সুজিত মুখোপাধ্যায়
৫। থাকুক ওরা হিসেব কষে- শ্যামল খাঁ
৬। অ-মানবিক- দেবাশিস সরখেল
৭। আজ জ্যোৎস্নায়- বীথি কর
৮৷ মঙ্গলগ্রহ থেকে বলছি- -এবং দেবাশীষ
৯। গাঙ্গায়ণী- গীতালি ঘোষ
১০। আত্ম অন্বেষণ- তৈমুর খান
১১। স্মৃতিভাষ্যে শারদীয়া- সুখেন্দু ভট্টাচার্য
১২। আগুনের জাহাজ এবং বরফ বৃক্ষ- অসীম দাস
১৩। ঝাপসা মনের কথা- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
১৪। তবুও...- শম্পিতা রায়
১৫। ধুলো ছাইয়ের কবিতা- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
১৬। অস্মিতা- মনের মানুস
১৭। পাথরের প্লাবন- সন্দীপ কুমার মিত্র
১৮। ঊর্ণনাভ- সোনালি মণ্ডল আইচ
১৯। ছায়া নামে- মধুমিতা রায়
২০। আঁচ- জারা সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়
২১। বাক্যবিলাসী মন- কাবেরী রায়চৌধুরী
২২। চলে তো যেতেই পারি- দুর্গাপদ মণ্ডল
২৩। কোমল গান্ধার- শ্রী সদ্যোজাত
২৪। প্রেমের কবিতা- রঙ্গন রায়
২৫। উড়ণচণ্ডী- বীথিকা ভট্টাচার্য
২৬। আলোয় ফিরে- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
২৭। শরৎ এলেই- মধুমিতা ধর
২৮। আয়নার ঘেরাটোপে- চৈতালী নাথ
২৯। বন্ধুতা থাক সযত্নে পরিপাটি- মঞ্জিরা ঘোষ
৩০। আগমনী- শম্পা মুখার্জী কোলে
৩১। তবুও সৃষ্টিসুখ- সোমা কোলে
৩২। একটা গল্প শোন- সীমা সান্যাল
৩৩। সফেদ বলাকা- শ্যামল কুমার মিশ্র
৩৪। কেবল ভাবি- তনুজা চক্রবর্তী
৩৫। সবুজ গাঁয়ে- জয়া ঘোষ
৩৬। অপেক্ষায়- কল্যাণ ভট্টাচার্য্য
৩৭। পুজোর বাদ্যি বেজেছে- অর্পিতা মুখার্জী চক্রবর্তী
৩৮। সাজিয়ে রাখা হাসি- সংঘমিত্রা ভট্টাচার্য
৩৯। স্মৃতির পাতায়- প্রদীপ কুমার দে (নীলু)
৪০। লিখে রাখা সেসব কথা- সুনন্দা চক্রবর্তী
৪১। নুয়ে আছে বৃন্ত-প্রেম- শুভ্রা দাশগুপ্তা
৪২। সবার যে তাই সায় তায়- রতন পাল
৪৩। মনের অলিগলি- উপমন্যু মুখার্জি
৪৪। সঞ্চার- বনানী
৪৫। পুজোর খুশি- বর্ণালী মুখার্জী
৪৬। শরত- অনিন্দিতা নাথ
৪৭। তুমি আসবে বলে- নূপুর রায় রিনঝিন
৪৮। সাঁঝ- শিখা নাথ
৪৯৷ চাতক- নির্মাল্য ঘোষ
৫০। বেঁচে থাকা- টুলা সরকার
৫১। সেই মেয়েটির দশ'টা বছর- সৌমেন দত্ত
৫২। শিউলি- তন্দ্রা মণ্ডল
৫৩। ঋতুমতী ধরিত্রী- শান্তালতা বিশই সাহা
৫৪। বীতরাগ- মৌমিতা চ্যাটার্জী
৫৫। শূন্যতার আবাহন- সুব্রত নন্দী
৫৬। প্রাক্তন ছাত্রী- অন্নপূর্ণা দাস
৫৭। বাবা-মা- চায়না মন্ডল
৫৮। রাতের অশ্রু- ইলা সূত্রধর
৫৯। শান- দেবাঞ্জলি সেন
৬০। তরী হবো আজ- রূপালী মুখার্জি
৬১। আমি তো বেশ থাকি- সঙ্গীতা মুখার্জী মন্ডল
৬২। সময় ফুরিয়ে গেলে- তীর্থঙ্কর সুমিত
৬৩। জীবন আর গল্পের কথা- সঞ্জয় কুমার কর্মকার
৬৪। ফিনিক ফোটা জোছনা সর্বগ্রাসী পিতা- সুজন পণ্ডা
৬৫। ধর্ষক- অমিতাভ দে
৬৬। ভো-কাট্টা ভো-কাট্টা- শৈলেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী
৬৭। শুরুতে শূন্য- মধুমিতা ঘোষ
৬৮। কাল্পনিক- প্রণব কুমার বসু
৬৯। শুরুয়াৎ- দীপঙ্কর সরকার
৭০। চাই সেই বিদ্যাসাগর- শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
৭১। স্বাধীন- পাপিয়া গোস্বামী
৭২। প্রতীক্ষা- তারান্নুম জাহান
৭৩। যে আয়ুরেখা আঁকা মানুষের হাতে- যুথিকা তরফদার জুঁই
৭৪। বিলুপ্ত আলো- সঙ্গীতা মুখার্জী
৭৫। বনসাই- নেপাল সূত্রধর চয়ন
৭৬। বিভাজন- পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৭। চিঠি- জয়নাল আবেদিন
৭৮। খিলাত ও বায়ু- অভিশ্রুতি রায়
৭৯। ঝড় নামে, ঝড় থামে- আমিনুর রহমান
৮০। একটা শব্দ ভালোবাসি- আলতাফ হোসেন উজ্জ্বল
৮১। ঋণ- সোমা নায়ক
৮২। কাঠুরিয়া তারও...- বিজয় শীল
৮৩। শ্রাবণ ধারা- অজিত কুমার জানা
৮৪। জীবন পথে চলার বাঁকে- রত্না সেন
৮৫। কন্যারূপেণ- রিনা রায়
৮৬। প্রবহ- মীনা মুখার্জী
৮৭। নিষ্ফল বেদনায়- স্বাতী ঘোষ
৮৮। আগমনীর সুরে- নীলাশা পাল
৮৯। প্রত্যয়- অরুণিমা চ্যাটার্জী
৯০। অশ্বারোহী স্বপ্ন- শ্বেতা ব্যানার্জী
৯১। আমি মেঘের প্রতিরূপ- শুভাশিস সাহু
৯২। অব্যক্ত- শতভিষা মল্লিক
৯৩। বাস্তবতা- দিশা পালনদার
৯৪। বিসর্জন- শুকদেব দে
৯৫। বিচ্ছিন্ন লেখা- দীপংকর রায়
৯৬। ছিন্নমূল- শর্মিষ্ঠা মিত্র পাল চৌধুরী
৯৭। বাদলা রাতে- বন্দনা রায়
৯৮। জানি যেতে হবে- কমল দে
৯৯। খোলা চিঠি, প্রিয় কবি সুকান্তকে- মিষ্টিবৃষ্টি
১০০। আশ্বিন চিঠি আলোয় মিঠি- বিবেকানন্দ নস্কর
১০১। সোনালী বিকেলে- আল্পি বিশ্বাস
১০২। জলপরী তিস্তার রূপকথারা- সায়ন্তন ধর
১০৩। হাস্নুহানা ফুটুক- প্রকৃতি দত্তা
১০৪। স্মৃতির আলপথ- সুমা দাস
১০৫। মাতৃ হৃদয়- ছন্দা দাম
১০৬। প্রতিবিম্ব- নীল আকাশ
১০৭। সাফ- নীল আকাশ
১০৮। প্রেত- প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
১০৯। অভিসন্ধি- প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
১১০। কবিওয়ালা- ঊষা গরাই
১১১। অভিষেক- ঊষা গরাই
১১২। জীবক- নাম জীবন- রত্না দাস
১১৩। বিস্তৃতি- কল্পোত্তম 
১১৪। একবার- শিবালোক দাস
১১৫। বলতে নেই- শিবালোক দাস
১১৬। অতিক্রম করতে পারি না- সৈয়দ আফসার
১১৭। বিবৃতিগুচ্ছ- সৈয়দ আফসার
১১৮। ছুঁয়ে থাকা ভাবনা- চম্পা নাগ
১১৯। তোমাকে ছুঁয়ে- চম্পা নাগ
১২০। ওদের কথা- ঋষি
১২১। অমতবাদ- চিরঞ্জীব হালদার
১২২। দর্শণ- চিরঞ্জীব হালদার
১২৩। ধার্মিক- চিরঞ্জীব হালদার
১২৪। সঙ্গীত পরম ধন- মুনমুন মিত্র
১২৫। লেখকের প্রত্যুত্তর- মুনমুন মিত্র
১২৬। শ্রী বিষ্ণুর মায়াতেই আছে তব ছায়া- মুনমুন মিত্র
১২৭। কবিতাগুচ্ছ- অশোক কুমার দত্ত
১২৮। জীবনের অল্প অল্প গল্পস্বল্প- জবা ভট্টাচার্য
১২৯। কবিতাগুচ্ছ- সঞ্চিতা গোস্বামী
১৩০। কলম শ্রমিকের ছয়কাহন- ছয়েতে ছয়- কনককান্তি মজুমদার।
১৩১। কবিতাগুচ্ছ- সুশান্ত সেন
১৩২। কবিতাগুচ্ছ- হাবিবুর রহমান এনার
১৩৩। কবিতার অন্বেষণে (৪৭-৫২)- পলাশ বিশ্বাস
১৩৪। কান্না-হাসি- সুনৃতা রায় চৌধুরী


ছড়া

১। পুজোর ছড়া পড়তে গেলেই- গোবিন্দ মোদক
২। দেবতাদের বিচরণভূমি- কে দেব দাস
৩। যুগের ছবি- অরুণ দাশ


রম্য রচনা

১। ফুটন্ত- অলিপা বসু
২। একটি অদ্ভুত চুক্তি- জাহিদ হাসান রাজু


গীতিনাট্য 

১। জাগো দুর্গা অসুর বিনাশিনী- আশরাফ হায়দার


শ্রুতিনাটিকা 

১। একটা অন্যরকম দিন- ঝুমা পাল


নাটক 

১। একটা মৃত্যু, একটি প্রশ্ন- রথীন্দ্রনাথ রায়

ভ্রমণ কাহিনী

১। পালানোর পাঁচকথা: কেন্দুঝর-গোনাসিকা: পর্ব খ- মানবেন্দ্রনাথ দত্ত
২। হরিদ্বার ভ্রমণ- চন্দ্রাণী চৌধুরী
৩। রামায়ণের গল্প ছড়িয়ে আছে সুবর্ণরেখা তীরে- রামেশ্বর ও তপোবনে- শ্রয়ণ সেন


স্মৃতিকথা

১। শারদ বেলায় আমার মা- দেবযানী ঘোষাল
২। বাংলাদেশ ভ্রমণের স্মৃতিকথা- নিভা চাকলাদার
৩। মায়াপুর ইস্কনের মূল মন্দিরের আরতি- অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়


চিত্রশিল্প

১। শিল্পী- রামানন্দ কাপাশিয়া
২। শিল্পী- সুদেষ্ণা দেবনাথ
৩। শিল্পী- তৌফিকুর রহমান
৪৷ শিল্পী : কল্পোত্তম 

========================================
উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- অনমিত্র
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
=======================================


সম্পাদকীয়

পুজো সম্পর্কে মননে যা লালন করি---

ড রো থী দা শ বি শ্বা স

"বহুরূপে সম্মুখে তোমার ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর/জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর"... স্বামী বিবেকানন্দের এই বানীর সাথে পরিচিত হয়েছি সেই ছাত্রাবস্থায়। যতো বড়ো হয়েছি, ততো এর মর্মার্থ উদ্ধার করে চমকিত হয়েছি। এই একই কথাই অতি সহজ সরল ভাষায় রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের সুরে ধ্বনিত হয়েছে "জীব সেবাই শিব সেবা"। বৈষ্ণব ধর্মেরও কথা হলো... "সর্ব জীবে দয়া।" কিন্তু বাস্তবে কি আমরা এ সব কথা মেনে চলি? স্বার্থ চিন্তা করতে গিয়ে এসব তত্ত্বকথা আমরা বিস্মৃত হই। বিশ্বের লক্ষ লক্ষ দরিদ্র, অসহায়, নিরাশ্রয়, অনাথ মানবশিশুদের আকুল কান্না, বন্যা, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ ও রাষ্ট্রবিপ্লবে সর্বহারা মানুষের পাশে দাঁড়ানোই হলো প্রকৃত ঈশ্বর সেবা। কিন্তু এ ভাবনা থেকে সহস্র যোজন দূরে আমরা অবস্থান করে বিগ বাজেটের থিমের পূজোয় মেতে উঠি। যেখানে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও মনের ভক্তির চেয়ে অর্থ ও প্রতিযোগিতার মনোভাব প্রাধান্য লাভ করে। এতে ঈশ্বর প্রকৃতরূপে পূজিত হতে পারেন না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় অন্ত্যজ, মন্ত্রবিবর্জিত যারা--- তারাও দেবতাকে খুঁজে নেয় "আপন স্থানে, সহজ ভক্তির আলোকে, নক্ষত্রখচিত আকাশে, পুষ্পখচিত বনস্থলীতে, দোসর-জনার মিলন-বিরহের গহন বেদনায়"--- এক্ষেত্রেও লক্ষ্যণীয় কবি কন্ঠে অনুরণিত হয়েছে "জীব জ্ঞানে শিব সেবার কথা।" বাউলদের সহজিয়া সম্প্রদায়ের কাছে মনই উপাসনার মন্দির, আর মনের মানুষই সেই মন্দিরের দেবতা। সাধক রামপ্রসাদের সঙ্গীতেও পাই ..."ধাতু পাষাণ মাটির মূর্তি/কাজ কি রে তোর সে গঠনে/দুঃখী মায়ের প্রতিমা গড়ি/বসাও হৃদি পদ্মাসনে..." অথচ আমরা সেই দুঃখী মা-কেই বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাই। কবীর সুমনের একটি গানের উদ্ধৃতি দিচ্ছি... "রাস্তার ধারে বসে বাচ্চাটা হাত নাড়ে/কচি কচি দুই হাতে টা টা/রাস্তার ভীড়ে শুধু সময়ের বেলা বাড়ে/দ্রুত হয় মানুষের হাঁটা... "এ করুণ ছবি ভীষণ পীড়িত করলেও এটাই বাস্তব। সবশেষে বলবো... প্রকৃতির সবকিছুতে ঐশ্বরিক স্পর্শ অনুধাবণ করতে হবে, তবে প্রকৃতি বাঁচবে, প্রকৃতি বিপন্ন হলে মানবসভ্যতা ধ্বংস হবে। প্রকৃতির পশুপাখী ও বিপন্ন প্রাণ এমনকি আলো বাতাস মাটি জল প্রভৃতি অন্যান্য উপাদানের প্রতি যত্নবান হতে হবে আর এ কাজে একটাই মন্ত্র হবে জীব সেবাই শিব সেবা।

                  

পত্রসাহিত্য পড়ুন


প্রবন্ধ পড়ুন


গল্প পড়ুন


অণুগল্প পড়ুন


কথিকা পড়ুন


কবিতা পড়ুন


ছড়া পড়ুন


রম্য রচনা পড়ুন


গীতিনাট্য পড়ুন


শ্রুতিনাটিকা পড়ুন


নাটক পড়ুন


ভ্রমণ কাহিনী পড়ুন


স্মৃতিকথা পড়ুন


চিত্রশিল্প দেখুন


_____________________________________________




মন্তব্যসমূহ

  1. আলতাফ হোসেন উজ্জ্বল, চমৎকার মধুমাখা ম্যাগাজিন সর্বসাধারণের জন্য একটা Cafe espresso, যা অনবদ্য ভূমিকার সৃজনশীল লেখক ও কবিদের মিলনমেলায়। ধন্যবাদ সম্পাদক ও তার সংগে যুক্ত তাদেরকে।

    উত্তরমুছুন
  2. এ তো দারুণ আয়োজন! অনেক অনেক অভিনন্দন জানাই। অবশ্যই পড়ব।

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

চতুর্থ বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১২ আশ্বিন ১৪৩১ || ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || দ্বিতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল সংখ্যা || ৪ ফাল্গুন ১৪৩০ || ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

তৃতীয় বর্ষ || তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ || বাসন্তী সংখ্যা || ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ || ১০ মে ২০২৪