পঞ্চম বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১১ কার্তিক ১৪৩২ || ২৯ অক্টোবর ২০২৫

  








                   =সূচিপত্র=


সম্পাদকীয়


অপ্রকাশিত প্রবন্ধ

১৷ ডিরোজিও এবং বাংলার প্রগতিশীল সমাজচেতনা- ৺শীতাংশু দাশগুপ্ত


পত্রসাহিত্য

১৷ মহানায়ককে লেখা- স্বপ্না মজুমদার


প্রবন্ধ

১৷ ও হেনরি: মাস্টার অব স্টোরি টেলার- শংকর ব্রহ্ম

২৷ মধ্যস্বত্বভোগী- তপন মন্ডল

৩৷ হায় রে আধুনিকতা- রানা চট্টোপাধ্যায়

৪৷ এক যুগ্ম সমন্বয়: অভিনেতা ও পরিচালক রবীন্দ্রনাথ- গীতশ্রী সিনহা


গল্প

১৷ অবশেষে গল্পটা- পাভেল ঘোষ

২৷ তেরি মেরি কাহানী হ্যায়- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়

৩৷ তিস্তাপারের উপকথা- মীনাক্ষী চক্রবর্তী সোম

৪৷ উপলব্ধি- দীপ্তি নন্দন

৫৷ ডাইরি- অনসূয়া পাঠক

৬৷ গন্তব্য- অসীম পাঠক

৭৷ শবসিদ্ধ মহাতান্ত্রিক- রথীন্দ্রনাথ রায়

৮৷ স্মৃতির আয়না- সুদীপ ঘোষাল

৯৷ পিতৃ তর্পণ- মমতা শঙ্কর সিনহা (পালধী)

১০৷ শ্রাবণ সন্ধ্যা- সুস্নিগ্ধা রায় চৌধুরী (মাম্পি)


অণুগল্প

১৷ চোখের ভিতর আলো- ঋতুপর্ণা ধর

২৷ মাতৃরূপেণ সংস্থিতা- পারমিতা দাস চৌধুরী

৩৷ বিড়াল তপস্বিনী- রত্না রায়

৪৷ নির্বাণ- দেবাশীষ সরখেল

৫৷ অজানা মন- রঞ্জনা বিশ্বাস

৬৷ শারদীয়া তোমায়- শিঞ্জিনী চ্যাটার্জী

৭৷ ক্ষতি কী হলো- রত্না দাস

৮৷ ভাবনা- মঞ্জুশ্রী দাস

৯৷ সুখপাখি- সাহানা নাথ নন্দন

১০৷ জয়ী- তপু দেব

১১৷ পণ্য- অর্ণব ঘোষ

১২৷ সত্য ঘটনা অবলম্বনে- শম্পা মুখার্জী কোলে

১৩৷ পুরস্কার না তিরস্কার- কুশল বর্মণ

১৪৷ শিক্ষা- রমেশ দে

১৫৷ ঘড়ি- রমেশ দে

১৬৷ প্রায়শ্চিত্ত- সুনৃতা রায় চৌধুরী


কবিতা

১৷ যাত্রা- তৈমুর খান

২৷ ছুটছে যারা- কল্পোত্তম

৩৷ যেদিন কবিতা আসে- রবীন্দ্রনাথ প্রধান

৪৷ স্পর্শ- আকাশ নেরুদা

৫৷ ব্যথার শরৎ- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়

৬৷ বন্ধু নিজেই- সন্দীপন গুপ্ত

৭৷ সময় কণা- অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়

৮৷ অস্তিত্বেই মুগ্ধতা- অন্তরা মন্ডল

৯৷ নয়ানজুলি- সোমা নন্দী

১০৷ আঁধার পাঁচালি- বিদ্যুৎ চক্রবর্তী

১১৷ ক্রমশঃ উদ্বাস্তু হয়ে যাচ্ছি- প্রদীপ সেন

১২৷ প্রেমের যুদ্ধ হোক- শুভাশিস সাহু

১৩৷ নীলকণ্ঠ চাতক- ইলা সূত্রধর

১৪৷ স্তব্ধ রাতে- ছোটন গুপ্ত

১৫৷ সময় আর আমি- রঞ্জিতা চক্রবর্তী

১৬৷ ডাকবাক্স- চান্দ্রেয়ী দেব

১৭৷ আলো- কৃষ্ণা গুহ

১৮৷ সাঁঝের প্রদীপ- সিরাজুল ইসলাম

১৯৷ পরবাস- শিখা নাথ

২০৷ প্রহর- শিখা দত্ত

২১৷ বড় অভিমান রেখে গেছে প্রেম- অঞ্জন বল

২২৷ নাগরিকত্ব- উৎপলেন্দু দাস

২৩৷ ভালোবাসা অন্তহীন- জয়ন্ত দত্ত মজুমদার

২৪৷ প্রথম কুঁড়ি- বীথিকা ভট্টাচার্য

২৫৷ তবুও বেঁচে থাকা- আরতি ধর

২৬৷ জটিল চিত্র- সোনালী মন্ডল আইচ

২৭৷ কঙ্কাল- সত্যজিৎ রায়

২৮৷ বিরহ থাক গুমোট ঘরে- মঞ্জিরা ঘোষ

২৯৷ পড়ন্ত রোদ- মেখলা ঘোষ দস্তিদার

৩০৷ রানার- পিউলী মুখোপাধ্যায়

৩১৷ মাহেন্দ্রক্ষণ- শান্তালতা বিশই সাহা

৩২৷ মৃত্যুকাব্য- বিবেকানন্দ নস্কর

৩৩৷ দাবানল- শম্পা সামন্ত

৩৪৷ অতীতচারী- মধুপর্ণা বসু

৩৫৷ প্রকৃতির সংসারে- মালা চ্যাটার্জ্জি

৩৬৷ অসহায়- জবা ভট্টাচার্য

৩৭৷ ব্রাত্য- চৈতালী ধর মল্লিক

৩৮৷ টাপুর টুপুর বৃষ্টি এলো- দুর্গাপদ মন্ডল

৩৯৷ তাম্রলিপি- মঙ্গলা দত্ত রিমি

৪০৷ প্রেম-ঘড়ির গপ্পো- রাজন্যা ভৌমিক

৪১৷ মিসাইল- সুপায়ণ দাস

৪২৷ গায়ের গন্ধ- উপমা বেগম

৪৩৷ লিখি মৃত্যুর কবিতা- মধুমিতা বসু সরকার

৪৪৷ বুনো ছেলেটা- সুমা গোস্বামী

৪৫৷ মায়া- পিনাকী রঞ্জন মিত্র

৪৬৷ সুবাস- শর্মিষ্ঠা মিত্র সেনগুপ্ত

৪৭৷ সময়ের ব্যবধানে- তপন মন্ডল

৪৮৷ বিস্বাদগুলো- সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক

৪৯৷ অবদান- দেবযানী ঘোষাল

৫০৷ ঋতুচক্রের বর্ষা- সুনির্মল বিশ্বাস

৫১৷ নষ্ট নারী- সরবত আলি মণ্ডল

৫২৷ জয় জয় দুর্গা মা- দেবযানী সেনগুপ্ত

৫৩৷ মেঘের আলয়- অচিন্ত্য বিক্রম দে

৫৪৷ পুজোর প্রকৃতি- কুশল বর্মণ

৫৫৷ পুজো- প্রতীক মিত্র

৫৬৷ আমন্ত্রণ- প্রতীক বড়ুয়া

৫৭৷ বৃত্তের মহিমা- আলতাফ হোসেন উজ্জ্বল

৫৮৷ প্রেম আমায় মেরো না- মোঃ আব্দুল রহমান

৫৯৷ অতিক্রম, দ্রাঘিমারেখা চুপি চুপি- অর্ণব সামন্ত

৬০৷ সুকান্ত- মিষ্টিবৃষ্টি

৬১৷ শারদীয় আঙিনা- সংঘমিত্রা ভট্টাচার্য

৬২৷ অবসর- অন্নপূর্ণা দাস

৬৩৷ বিচ্ছেদ- অন্তরা সরকার

৬৪৷ ধর্ম- উত্তম কুমার দাস

৬৫৷ জীবনস্রোত- তীর্থরাজ রায়

৬৬৷ বৃষ্টি- সুস্মিতা মন্ডল পাইক (মালা)

৬৭৷ চলো, এক পেগ নোবেল হয়ে যাক- উৎপলেন্দু পাল

৬৮৷ আলো ও অন্ধকার- প্রশান্ত কর

৬৯৷ অস্তিত্ব- পলাশ বিশ্বাস

৭০৷ লাল স্বপ্নের ঘোরে- রাজা পালচৌধুরী

৭১৷ সুনামীর ঢেউ- কাবেরী রায় চৌধুরী

৭২৷ ইতিহাস কথা বলে- শিবানী গুপ্ত

৭৩৷ অব্যক্ত থেকে যায়- বাসুদেব বাগ

৭৪৷ উপসংহার- রঘুনন্দন ভট্টাচার্য

৭৫৷ কথা বলে- অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়

৭৬৷ আঁধার- তুলসী মন্ডল

৭৭৷ বিশ্বাস- রামমোহন বাগচী

৭৮৷ ঋতু বাহার- শিপ্রা ঘোষ

৭৯৷ মন থেকে মনে- অলকানন্দা দে

৮০৷ গল্পের মত কবিতা- নিবেদিতা দে

৮১৷ যত ফুল পাখি গাছেরা মিছিলে- বিজয় শীল

৮২৷ অস্থিমজ্জা- অমিত মজুমদার

৮৩৷ মা এসেছে- তনুশ্রী ঘোষ

৮৪৷ তবু বাঁধি স্বপ্ন সেতু- সায়ন্তন ধর

৮৫৷ গোপন সংকেত- ডরোথী দাশ বিশ্বাস

৮৬৷ পূজা বার্ষিকী- চন্দ্রনাথ শেঠ

৮৭৷ ঘুড়ি ও লাল জবা- চন্দ্রনাথ শেঠ

৮৮৷ দহন- নবনীতা

৮৯৷ বৃক্ষতমা- নবনীতা

৯০৷ পথের কাছে প্রেমের দাবী- সংহিতা ভৌমিক

৯১৷ চেনা পথের শূন্যতা- সংহিতা ভৌমিক

৯২৷ যুদ্ধ থামাও- অনিন্দিতা নাথ

৯৩৷ নীরব প্রেম- অনিন্দিতা নাথ

৯৪৷ শূন্যতা- মণিকা ঘোষ

৯৫৷ অন্য গ্রহ- মণিকা ঘোষ

৯৬৷ হাতিয়ার ধরো নারী- মধুমিতা ধর

৯৭৷ ওগো সুন্দর- মধুমিতা ধর

৯৮৷ কঙ্কনের হাতছানিতে- তড়িৎ চক্রবর্তী

৯৯৷ জল ফুল নদী নয়- তড়িৎ চক্রবর্তী

১০০৷ শংসাপত্র- দীপঙ্কর সরকার

১০১৷ মা মা গন্ধ- দীপঙ্কর সরকার

১০২৷ অন্ধ তিমিরে- স্বপ্না মজুমদার

১০৩৷ অজানা বই- স্বপ্না মজুমদার

১০৪৷ পরিণত ভাটায়- স্বপন কুমার ধর (শ্রীধর)

১০৫৷ ফিরে যেও তুমি- স্বপন কুমার ধর (শ্রীধর)

১০৬৷ শেষ বিচার- দেবযানী দাস

১০৭৷ আমিই সেই রানার- দেবযানী দাস

১০৮৷ কবিতাগুচ্ছ- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী

১০৯৷ কবিতাগুচ্ছ- সুশান্ত সেন

১১০৷ কবিতাগুচ্ছ- অশোক কুমার দত্ত

১১১৷ কবিতার অন্বেষণে (৮৩-৮৮)- পলাশ বিশ্বাস

১১২৷ কথা-কাহিনী- আল্পি বিশ্বাস


ছড়া

১৷ দিলাম ফোঁটা- তুহিন কুমার চন্দ

২৷ সকালবেলার ছবি- শক্তিপদ পণ্ডিত

৩৷ রূপসী- স্বপন কুমার পাহাড়ী

৪৷ আতালে ও বাতালে- বদরুল বোরহান

৫৷ এক ভিখারী রাজকন্যার কাহিনী- বর্ণালী মুখার্জী

৬৷ সম্মান- কুশল বর্মণ

৭৷ বেশ তো ছিলো- নূপুর রায়


কথিকা/মুক্তগদ্য

১৷ আয়নার ঘেরাটোপে- চৈতালী নাথ

২৷ নতুন ভোরের অপেক্ষায়- সুমিতা চৌধুরী

৩৷ ভুলভুলাইয়া- শর্মিষ্ঠা সেন

৪৷ প্রেম- সঙ্গীতা মুখার্জী মণ্ডল


রম্য রচনা

১৷ ব্যবস্থার তিন অবস্থা- প্রদীপ কুমার দে


স্মৃতিকথা

১৷ পুজোর ছুটির একাল ও সেকাল: স্মৃতির পাতায় শারদ প্রেম- ঋতুপর্ণা ধর

২৷ পুজোর বাল্যস্মৃতি- তাপস পাল

৩৷ বন্ধুদের সাথে প্রথম পুজো- দীপালি দাস


রেসিপি

১৷ ডাল মাখানি- মধুপর্ণা বসু


চিত্র শিল্প

১৷ চিত্রশিল্পী- তৌফিকুর রহমান



=====================================

উপদেষ্টামণ্ডলী: সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত, শঙ্খশুভ্র পাত্র।

সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস

সহ সম্পাদক: সুনৃতা রায় চৌধুরী

প্রচ্ছদ: তৌফিকুর রহমান

কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক: উত্তম মাহাত

=====================================


সম্পাদকীয়


সময়কে সময় মতো আসতে দাও...

পুজো পেরিয়ে গেছে, ঢাকের বাদ্য স্তব্ধ, আলো-আবিরের রঙ মুছে ফেলে শহর ফিরেছে তার চেনা ছন্দে। ছুটি শেষ, কর্মব্যস্ত দিন শুরু। ঠিক এমন সময়ে অনেকেই প্রশ্ন করছেন— “এবার তো পুজো শেষ! শারদ সংখ্যা এখনো এল না কেন?”

প্রশ্নটি যৌক্তিক। তবে তার উত্তরটি আরও বাস্তব। আমাদের পত্রিকাটি একটি ত্রৈমাসিক পত্রিকা। তাই স্বাভাবিক নিয়মেই "শারদ" সংখ্যাটি প্রকাশিত হয় অক্টোবর মাসের মধ্যে।  

এবার দুর্গাপুজো, কোজাগরী পূর্ণিমা এবং কালীপুজো ভাইফোঁটা ২৩ অক্টোবরের মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি— পুজোর আমেজ, স্মৃতি ও আবেশ অক্টোবর জুড়েই মানুষের মনে--- তাই আমরা শারদ সংখ্যা প্রকাশে তাড়াহুড়ো করিনি।  

আমরা চাই, রানার ওয়েব ম্যাগাজিন- শারদ সংখ্যা প্রকাশিত হোক পরিপূর্ণ রূপে, সময়ের মধ্যেই, তবে সময়ের দাস হয়ে নয়— সময়কে সঙ্গী করে।  

আসছে ৩১ অক্টোবরের মধ্যেই প্রকাশিত হলো আমাদের শারদ সংখ্যা। প্রতিটি পাতায় লেখায় আছে লেখক কবিদের ভালোবাসা, মেধা, সৃষ্টির সুবাস। পাঠকের মন ভরে উঠুক একমুঠো শিউলির গন্ধে।

অপেক্ষার অবসান হোক, শুরু হোক নতুন করে সৃষ্টির সংলাপ।

 
                                        
                                




অপ্রকাশিত প্রবন্ধ পড়ুন


পত্রসাহিত্য পড়ুন


প্রবন্ধ পড়ুন


গল্প পড়ুন


অণুগল্প পড়ুন


কবিতা পড়ুন


ছড়া পড়ুন


কথিকা / মুক্তগদ্য পড়ুন


রম্য রচনা পড়ুন


স্মৃতিকথা পড়ুন


রেসিপি শিখুন  


চিত্রশিল্প দেখুন

_____________________________________________





মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

চতুর্থ বর্ষ || দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ || হিমেল ও বাসন্তী সংখ্যা || ৯ চৈত্র ১৪৩১ || ২৩ মার্চ ২০২৫

চতুর্থ বর্ষ || চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ || বাদল সংখ্যা || ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ || ২৯ জুলাই ২০২৫

কবিতা