তৃতীয় বর্ষ || চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ || বাদল সংখ্যা || ৪ শ্রাবণ ১৪৩১ || ২০ জুলাই ২০২৪
=সূচিপত্র=
সম্পাদকীয়
পত্রসাহিত্য
১। মেঘের ঠিকানায় - সুমিতা চৌধুরী
প্রবন্ধ
১। সুন্দরবনের মৎস্যজীবী প্রসঙ্গে- তপন মন্ডল
২। বাস্তব ও গঠনমূলক ইতিবাচক কিছু কথা- গীতশ্রী সিনহা
৩। অলিভিয়া লাইং (সাম্প্রতিক কালের ব্রিটিশ লেখক)- শংকর ব্রহ্ম
গল্প
১। পুতুল বাড়ি- শাশ্বত বোস
২। আঞ্জুম- সিরাজুল ইসলাম
৩৷ আবার এসেছে- মধুমিতা ধর
৪৷ শ্রাবণের এক বৃষ্টিস্নাত ভোরে- রুমানা সোবহান পরাগ
৫। প্রফেসর বক্সী- সাহানা
৬৷ স্বপ্ন ফেরি- মধুমিতা ভট্টাচার্য
৭। উড়ান- কবিতা চক্রবর্ত্তী
৮। স্বাতী- অগ্নিমিত্র (ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য)
৯। উড়নচণ্ডী মন- কাবেরী রায় চৌধুরী
অণুগল্প
১। টুসকি- অরণ্যানী
২। সময় কথা বলে- দেবাশীষ সরখেল
৩। পিতৃস্মৃতি- চন্দন দাশগুপ্ত
৪৷ বৃষ্টি ভেজা দিন- অন্নপূর্ণা দাস
৫। ঠিক রাত একটা- আর্য বন্দ্যোপাধ্যায়
কবিতা
১। কোন্ রাগ বাজাবো- দুর্গা মণ্ডল
২। শ্রাবণ- জবা ভট্টাচার্য
৩। মনে মনে সহবাস, নিঃসীম মনে রূপকথা- অসীম দাস
৪। লক্ষ্য- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
৫। বৃষ্টি নামলে- ছোটন গুপ্ত
৬। নীরস বাদল- বীথিকা ভট্টাচার্য
৭। মনোবিতানের রূপকথা- শুভজিৎ দাস দাঁ
৮। প্রকৃতির প্রার্থনা- মধুমিতা ভট্টাচার্য
৯। বন্ধু- পিনাকী রঞ্জন মিত্র
১০। বৃষ্টির ঘ্রাণকে অনুভবে পেয়েছি- সঙ্ঘমিত্রা ভট্টাচার্য
১১। বাদল- ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী
১২। বৃষ্টি- টুলা সরকার
১৩। শেয়ালের আর গর্ত খোঁড়া হয়না- শ্যামল খাঁ
১৪। জমেছে মেঘ- মৌসুমী মুখার্জী
১৫। প্রহরী- দেবাশীষ সরখেল
১৬। নিঃশব্দ শক্তি- মীনাক্ষী চক্রবর্তী সোম
১৭। কনজুগাল পদ্য- চিরঞ্জীব হালদার
১৮। আলোর মন্ত্র- অর্পিতা মুখার্জী চক্রবর্তী
১৯। ভাঙ্গা গড়ার খেলায়- নীল দিগন্ত
২০। বর্ষায়- মিষ্টিবৃষ্টি
২১। নিশি পোহায়- অমিতাভ দে
২২। বৃষ্টি এলো- অনিন্দিতা নাথ
২৩। বাকি গল্প- তীর্থঙ্কর সুমিত
২৪। বাদলা এলো- নিভা চাকলাদার
২৫। মৃত্যুর জন্মদিন- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
২৬। সুখের রঙ- গৌরী সর্ববিদ্যা
২৭। বাঙালীর বর্ষা- ঋতম পাল
২৮। আদিম ভালোবাসা- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
২৯। বৃষ্টির কুঁড়ি ঝরে- বিবেকানন্দ নস্কর
৩০। অনুভূতি- অনুভা সরকার
৩১। কবিতা- সুশান্ত সেন
৩২। কালো মেঘ- শম্পা মুখার্জী কোলে
৩৩। হতাশা- স্বপন কুমার ধর
৩৪। একলা বাদলা- দিশা পালনদার
৩৫। ঘুঁটেই তো পুড়ছে- প্রদীপ সেন
৩৬। বৃষ্টি বাদল- দেবযানী সেনগুপ্ত
৩৭। মল্লিকা ধান- পলাশ বিশ্বাস
৩৮। কে জানে- সরমা দেবদত্ত
৩৯। স্ট্রবেরী কালারের ফিমেল কাউন্টার ও আয়নার অসদ প্রতিবিম্ব- নিমাই জানা
৪০। বর্ষা রূপে অপরূপে- বর্ণালী মুখার্জী
৪১। রঙ করাবে গো- সায়ন্তন ধর
৪২। ভারতপথিক- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
৪৩। মধ্য রাতের গান- আল্পি বিশ্বাস
৪৪। আমি সেই বৃষ্টিকে ভালোবাসি- প্রকৃতি দত্তা
৪৫। উপেক্ষিত- তনুশ্রী মণ্ডল
৪৬। ইচ্ছে যাপন- প্রীতিলতা চাকী নন্দী
৪৭। চেনা চেনা স্বপ্ন- কাবেরী রায় চৌধুরী
৪৮। খিদের জ্বালা- চায়না মন্ডল
৪৯। তোমাকেই চাই- তারান্নুম জাহান
৫০। তাই তো আমি কবি- তন্দ্রা মণ্ডল
৫১। মণিহারি দোকান- রত্না রায়
৫২। বার্তা- সুমা গোস্বামী
৫৩। বৃষ্টি চাই বৃষ্টি- কৃষ্ণা গুহ
৫৪। বাদল দিনের ছড়া- রত্না সেন
৫৫। বৃষ্টি- বিদিশা ব্যানার্জী
৫৬। রাংভাং- বিউটী সান্যাল
৫৭। আমি কী- অর্পিতা কুণ্ডু
৫৮। ঘাসে ঘাসে- রাজরুল ইসলাম
৫৯। অন্তরীপ- রাজরুল ইসলাম
৬০। আশ্রয় অনন্ত- শুভশ্রী রায়
৬১। ধাঁধা-দুনিয়া- শুভশ্রী রায়
৬২। কিসের এত ভয়- শুভাশিস সাহু
৬৩। আমার চেয়ে কে আর অধিক খুশি- শুভাশিস সাহু
৬৪। মা- রথীন পার্থ মণ্ডল
৬৫। শুনতে পেতাম তোমার ডাক- রথীন পার্থ মণ্ডল
৬৬। স্বৈরাচারী ইচ্ছেরা- নবকুমার মাইতি
৬৭। নিত্য ধাবমান জীবন- নবকুমার মাইতি
৬৮। হৃদয়ের লাইব্রেরী- নবকুমার মাইতি
৬৯। ভুল- মালা চ্যাটার্জ্জি
৭০। প্রস্তুতি- তৈমুর খান
৭১। এই জন্ম- তৈমুর খান
৭২। পাটনি কথিত- তৈমুর খান
৭৩। কবিতার অন্বেষণে (৫৯-৬৪)- পলাশ বিশ্বাস
৭৪। ভাষা দিবসে- অশোক কুমার দত্ত
৭৫। উদাসীন- অশোক কুমার দত্ত
৭৬। মেলা থেকে ফিরে- অশোক কুমার দত্ত
৭৭। একাকী নিভৃতে- অশোক কুমার দত্ত
৭৮। অপরূপ পলাশ- অশোক কুমার দত্ত
৭৯। জন্মদিনে- অশোক কুমার দত্ত
৮০। মেঘ-বৃষ্টি-প্রেম- প্রলয় বসু
৮১। খোলা চিঠি- প্রলয় বসু
৮২। বৃষ্টি-ভেজা- প্রলয় বসু
৮৩। অজন্মা আগামীর দিকে- রত্না দাস
৮৪। মলিন গোধূলি- রত্না দাস
ছড়া
১। খোকার প্রশ্ন- তুহিন কুমার চন্দ
২। বুঝবে কেমন মজা- তুহিন কুমার চন্দ
৩। হতাশ সদানন্দ- অজিত চৌধুরী
৪। বর্ষা নূপুর- সুব্রত দাস
৫। কাগজের নৌকা- গোবিন্দ মোদক
ভ্রমণ কাহিনী
১। একজন দীনবন্ধু মিত্র'র খোঁজে- সিরাজুল ইসলাম
স্মৃতিকথা
১। মা আমার মা- ছন্দা দাম
২। স্মৃতির ঘরে জলতরঙ্গ- কৌশিকী
৩। সেই রাতে- সুনৃতা রায় চৌধুরী
জানা অজানা
১। ভূত দিবস- রানা সরকার
চিত্রশিল্প
১। শিল্পী- বিপাশা মজুমদার
২। শিল্পী- রামানন্দ কাপাশিয়া
৩। শিল্পী- সুদেষ্ণা দেবনাথ
৪। শিল্পী- তৌফিকুর রহমান
=====================================
উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত, শঙ্খশুভ্র পাত্র।
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- সায়ন্তন ধর
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
=====================================
সম্পাদকীয়
বৃষ্টি ....তুমি অপরূপা ....বাতাসে সিক্ত কদমের ঘ্রান ..... জল থই থই পুকুর ....আগামী শরতে পদ্ম ফোটার অপেক্ষায় ....ঝির ঝির ঝরে যাও ....আধোডোবা জলে আউশের ধান ....বরষার ধারা জলে ধরা করে স্নান ....
এতো গেলো কাব্যকথা--- আর নদীভাঙনের কথা? কত ঘর নদীগর্ভে বিলীন! দিনকয়েক একটানা বৃষ্টির পর নরম রোদের উঁকিঝুঁকি--- মন উৎফুল্ল হবার কথা--- কিন্তু এ রোদের তেজ যত বাড়তে থাকে, পর্বতগাত্রের মাটিও তত ঝুরঝুরে হতে থাকে, তারপর একসময় ধ্বস নেমে আসে। দূর থেকে তো বলা সহজ---
ভয় কি, জানি, ভাঙনের পরই তো সৃজন, নবরূপে।
সুখ-দুঃখ ভেসে যাক, মন প্রতিভাত হোক প্রশম রূপে।
কবিমন লিখে যায়---
কোন কল্পনাতীত সুদূরে তুমি
কোন সীমাহীন দূরত্ব রেখেছো বজায়
টুপটাপ্ টুপটাপ্ বৃষ্টির শব্দ ক্লান্ত হয়
রাত্রির স্তব্ধতাকে ভেঙ্গে ফেলার নিষ্ফলতায়
বাতাসের দীর্ঘশ্বাস যদিও আলতো করে স্নিগ্ধতা ছড়ায়
আমার এ অবুঝ মন বাতায়ন পথে তোমাকেই খুঁজে খুঁজে যায়...
"প্রতিদিন সকালে রানারের পেজে বিখ্যাত সাহিত্যিকদের কলম থেকে দু'এক লাইনে কবিতা কিংবা গল্প পোস্ট করলে কেমন হয়!"-
"রবীন্দ্র-জয়ন্তী একদিন কেন পালিত হবে, রবীন্দ্রনাথ আমাদের মনে সবসময়, প্রতিদিন রবীন্দ্রস্মরণ কেন নয়?"
এরকম প্রস্তাব রানারের লেখক/লেখিকা গুণীজনের কাছ থেকে প্রায়শঃই পাই। এটা ভেবে ভালো লাগলো যে রানারকে কতভাবে আরও সমৃদ্ধ করা যায় সেটা নিয়ে বিদগ্ধজনেরা অনেকেই ভাবছেন।
বিখ্যাত লেখক কবি প্রাবন্ধিকের সৃষ্টিকর্মে, চিন্তনে মননে যারা স্নাত, রানার খুঁজে চলেছে সেইসব নতুন প্রতিভা। নতুন নতুন প্রতিভার আলোকে আলোকিত হোক এই প্রাঙ্গণ, দিকে দিকে গড়ে উঠুক সংস্কৃতিমনস্ক ব্যক্তিত্বের সমাজ। রানার হোক নতুন নতুন চিন্তাধারায় ঋদ্ধ। রানার হোক নতুন পথের দিশারী। অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত কবি লেখকদের চিন্তাধারাকে বাদ দিয়ে নয়। এবারের বাদল সংখ্যায় আমরা পেয়েছি মোট ৬৮ জন কবির ৮৪ টি কবিতা, ৪ জন ছড়াকারের ৫ টি ছড়া, ১৪ জন গল্পকারের ৯ টি গল্প ও ৫ টি অণুগল্প, ৩ জন প্রবন্ধকারের ৩ টি প্রবন্ধ, ১ টি পত্রসাহিত্য, ১ টি ভ্রমণকাহিনী, ৩টি স্মৃতিকথা, জানা অজানা বিভাগে এক জন সাহিত্যসাথীর লেখা আমরা পেয়েছি। এছাড়া আমরা পেয়েছি ৪ জন চিত্রশিল্পীর আঁকা ছবি। উপদেষ্টামণ্ডলীসহ যাঁরা এভাবে রানারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন, তাঁদের প্রত্যেককে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
পত্রসাহিত্য পড়ুন
প্রবন্ধ পড়ুন
গল্প পড়ুন
অণুগল্প পড়ুন
কবিতা পড়ুন
ছড়া পড়ুন
ভ্রমণ কাহিনী পড়ুন
স্মৃতিকথা পড়ুন
জানা অজানা পড়ুন
চিত্রশিল্প দেখুন
_____________________________________________
বৃষ্টি দিনের মনখারাপী বাতাসে রানার পত্রিকা যেন এক ঝলক ভাললাগার নাম। সৃজনে সাহিত্যে সমৃদ্ধ এই পত্রিকায় অনেক গুণীজনের মাঝে আমারও একটি কবিতা স্থান পেয়েছে! বলার ভাষা নেই। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা ।
উত্তরমুছুন