দ্বিতীয় বর্ষ || চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ || বাদল সংখ্যা || ১৫ ভাদ্র ১৪৩০ || ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
=সূচীপত্র=
সম্পাদকীয়
পত্রসাহিত্য
১৷ দিদাকে টুলুনপাখির চিঠি- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
২৷ গল্প নয়, চিঠি- রুমানা সোবহান পরাগ
প্রবন্ধ
১৷ কিছু সাহিত্যিকের স্বভাব ও পরামর্শ- শংকর ব্রহ্ম
২৷ এ ভরা ভাদর- তপন পাত্র
৩৷ নতুন এবং অভিনব- গীতশ্রী সিনহা
৪৷ মমি লামা- রানা সরকার
৫৷ আলিপুর বোমামামলা- অলিপা বসু
৬৷ "শয়তান, দেহ পাবি, মন পাবিনা" এবং আমাদের সনাতনী চিন্তাধারা- জাহিদ হাসান রাজু
৭৷ প্রাচীন মিশরীয় সাহিত্য- শংকর ব্রহ্ম
গল্প
১৷ আলোর পথিক কবি- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
২৷ আমার ঈশ্বর নেমে আসুক- বীথি কর
৩৷ সর্বনাশের আশায়- সুনৃতা রায় চৌধুরী
৪৷ বৃষ্টির নীচে আলো- মোয়াল্লেম নাইয়া
৫৷ কাগজের নৌকো- সোমা ভারতী
৬৷ আজি ঝড়ের রাতে- কোয়েল তালুকদার
৭৷ ভাঙাগড়ার গল্প- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৮৷ দশটা বছর থেকেও... - মালা চ্যাটার্জ্জি
৯৷ তাল নবমী- সিরাজুল ইসলাম
১০৷ ঝাটু মাহাত্ম্য- সহস্রাংশু মাইতি
১১৷ চাইনা থাকতে বৃদ্ধাশ্রমে- সাদেকুল ইসলাম
১২৷ অপেক্ষা- জারিন আনান
১৩৷ বর্ষার রাতে- আর্য বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪৷ মেলবন্ধন- অন্নপূর্ণা দাস
১৫৷ হারায়ে খুঁজি- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
অণুগল্প
১৷ বাদলি- মৌসুমী পাল
২৷ সুখবৃষ্টি- বনানী চক্রবর্ত্তী
৩৷ বৃষ্টিস্নাত দিন- আনন্দ শিকারী
কথিকা/মুক্তগদ্য
১৷ জানালা নেই- ভার্গবী
২৷ সুচিস্মিতা উবাচ- AN EPITOME OF LOVE- দেববর্ণা
কবিতা
১৷ আকাশ- গৌরাঙ্গ সুন্দর পাত্র
২৷ পাহাড়- নির্মাল্য ঘোষ
৩৷ আষাঢ় শেষে- সোনালী মন্ডল আইচ
৪৷ চলতি পথের গল্প- শ্রী সদ্যোজাত
৫৷ বাকি কথা পরে হবে- অমিতাভ দে
৬৷ মেঘমল্লার- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৭৷ পথিক- পল্লব সেনগুপ্ত
৮৷ আত্মপ্রবাহ- তৈমুর খান
৯৷ বৃষ্টি... একটি অপরাধী মেয়ে- সায়ন্তিকা
১০৷ স্বপ্নের দিশায়- দেবাশীষ ভট্টাচার্য
১১৷ অন্য শ্রাবণ- সুজিত মুখোপাধ্যায়
১২৷ খুব চাইছি একপশলা বৃষ্টি হোক- চৈতালী নাথ
১৩৷ বেহাগ- দুর্গাপদ মন্ডল
১৪৷ ঝুলন্ত আয়ু ম্যানহোল খোঁজে- শ্যামল খাঁ
১৫৷ হলুদ সে দিন- ছন্দা দাম
১৬৷ যযাতি- শ্যামল কুমার মিশ্র
১৭৷ দিগন্তের শেষ শ্মশানে অসমাপ্ত প্রেমের চুম্বন- অসীম দাস
১৮৷ জমাট ইচ্ছে- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯৷ স্রোত- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
২০৷ মেঘ ও বৃষ্টি- সৌমেন দত্ত
২১৷ একটু অন্যরকম বৃষ্টি আসুক- আরতি ধর
২২৷ তুমি, আমি ও আমাদের সংসার- সুনন্দা চক্রবর্তী
২৩৷ বৃষ্টি মেয়ে- বীথিকা ভট্টাচার্য
২৪৷ বাসন্তী ভাত- মিতা বিশ্বাস বসু
২৫৷ প্রশ্নটা রইলো তোমার জন্য- সুদীপ্ত রায়
২৬৷ বৃষ্টি মুখর- গীতালি ঘোষ
২৭৷ বৃষ্টিলেখা- জারা সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮৷ শ্রাবণ- শিখা নাথ
২৯৷ আমি একটা মেঘ হতে চাই- কথাকলি সোম পারুল
৩০৷ ব্যথাতুর পৃথিবী- সুমা দাস
৩১৷ যাত্রাপথে- সোমনাথ মন্ডল
৩২৷ আমার কাব্যগাথা- শান্তালতা বিশই সাহা
৩৩৷ মনখারাপি মরশুম- নীলাশা পাল
৩৪৷ বৃষ্টি- দেবযানী ঘোষাল
৩৫৷ ভিজছে আমার পাড়া- সুমা গোস্বামী
৩৬৷ যদি বৃষ্টি হতে পারি- পাপিয়া গোস্বামী
৩৭৷ কথা দাও- অনিন্দিতা নাথ
৩৮৷ পশ্চিমের রোদ- টুলা সরকার
৩৯৷ বিরহী শ্রাবণ- অর্পিতা মুখার্জী চক্রবর্তী
৪০৷ সহজ করে বাঁচি- নীলদিগন্ত
৪১৷ শ্রাবণ কাঁদে- তন্দ্রা মণ্ডল
৪২৷ সমগন্ধী- নবনীতা
৪৩৷ আর্তি- নূপুর রায় রিনঝিন
৪৪৷ বিনা নোটিশে- মধুমিতা ধর
৪৫৷ ছোট্ট পরিবার- নিভা চাকলাদার
৪৬৷ তোকে ভালোবাসি তাই- কৌশিকী ঘোষাল
৪৭৷ জলদ মেঘের সিক্ততা- কাবেরী রায়চৌধুরী
৪৮৷ ইচ্ছে ডানা- শম্পা মুখার্জী কোলে
৪৯৷ মহান মে দিবস- সুব্রত চক্রবর্ত্তী
৫০৷ বর্ষা সমাগমে- রত্না দাস
৫১৷ পরাগের রেণুগুলি- স্বাতী ঘোষ
৫২৷ আশার পিপাসা- বিদিশা ব্যানার্জী
৫৩৷ সের দরে মৃত মাছ- সুবাইতা প্রিয়তি
৫৪৷ বৃষ্টিবিলাস- দিশা পালনদার
৫৫৷ বৃষ্টি জানে- সায়ন্তনী দাস
৫৬৷ সোনালি তন্তু তুমি- প্রকৃতি দত্তা
৫৭৷ কোন্ কাঠের নৌকো রে তুই- আল্পি বিশ্বাস
৫৮৷ সাজো রে সজল মেঘ- সায়ন্তন ধর
৫৯৷ যৌনক্ষুধা- দেবারতি গুহ সামন্ত
৬০৷ আলো আকাশ- দেবারতি গুহ সামন্ত
৬১৷ জীবনদায়ী দ্বীপ- মঞ্জিরা ঘোষ
৬২৷ বেদনায় গাঁথা থাক কিছু নান্দনিক- মঞ্জিরা ঘোষ
৬৩৷ এখানে এখন- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৬৪৷ অমানুষী- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৬৫৷ ওড়না- নীল আকাশ
৬৬৷ বিড়াল- নীল আকাশ
৬৭৷ সময়- সুশান্ত সেন
৬৮৷ আমার কোনো ক্ষমতা নেই- সুশান্ত সেন
৬৯৷ সন্তর্পণে- শিবালোক দাস
৭০৷ তাৎক্ষনিক- শিবালোক দাস
৭১৷ না লেখা- রথীন পার্থ মণ্ডল
৭২৷ আগাছার স্তুতি- রথীন পার্থ মণ্ডল
৭৩৷ ভোরের পদ্য- সুবীর দাস
৭৪৷ তত্ত্ব বড় জটিল জল- সুবীর দাস
৭৫৷ ভারতবর্ষ যেমন- দেবাশীষ সরখেল
৭৬৷ জব্বলপুর- দেবাশীষ সরখেল
৭৭৷ ভুবন বাউল- নবকুমার মাইতি
৭৮৷ নন্দন কানন- নবকুমার মাইতি
৭৯৷ শ্রাবণ হতে শেখো- ইন্দ্রাণী সেনগুপ্ত
৮০৷ কবিতার অন্বেষণে (৪১-৪৬)- পলাশ বিশ্বাস
৮১৷ বৃষ্টি, শোন--- ঝিরঝিরে পথ- জয়ন্ত দত্ত মজুমদার
৮২৷ উপোষী শব্দদল- সুজন পণ্ডা
৮৩৷ জতুগৃহ- সন্দীপ কুমার মিত্র
ছড়া
১৷ স্বাধীনতার স্বাদ- সরমা দেব দত্ত
২৷ খোকার নাচন- কে দেব দাস
৩৷ চিকি পাখির ছড়া- মিলি সেনগুপ্ত
৪৷ লাগাবোই আমি- অর্কজ মজুমদার
রম্য রচনা
১৷ ভটামদার লটারি কাণ্ড- পাভেল ঘোষ
ভ্রমণকাহিনী
১৷ পালানোর পাঁচকথা: পঞ্চলিঙ্গেশ্বর-কেন্দুঝর: পর্ব ক- মানবেন্দ্রনাথ দত্ত
২৷ আমার ছোট্ট সফর মাতৃভূমি ঢাকা- পর্ব ৯- সুজাতা দাস
৩৷ সুন্দরী পুরুলিয়ার মায়ায়- শম্পিতা রায়
৪৷ আশ্চর্য ভ্রমণ- ছোটোবেলায় ফিরে যাওয়া- দেবিকা চট্টোপাধ্যায়
৫৷ শ্রীনগরে দুই দিন- নিভা চাকলাদার
৬৷ একটি গ্রীষ্মকালীন প্রকৃতিপাঠ শিবির- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
স্মৃতিকথা
১৷ কাশ্মীর- ষষ্ঠ পর্ব- শুভ্রজীৎ বিশ্বাস
২৷ ঝড়ের রাতে তালসারিতে- শ্রয়ণ সেন
৩৷ আমার যে দিন ভেসে গেছে- দেবিকা চট্টোপাধ্যায়
৪৷ বর্ষার সন্ধ্যা- অরণ্যানী
৫৷ বাদল বেলা- সুলগ্না চৌধুরী
৬৷ ধুলোমাখা স্মৃতি- সায়ন্তন ধর
চিত্রশিল্প
১৷ শিল্পী - সুদেষ্ণা দেবনাথ
২৷ শিল্পী - রামানন্দ কাপাশিয়া
৩। শিল্পী - কল্পোত্তম
======================================
উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালী মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- সায়ন্তন ধর
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
======================================
সম্পাদকীয়
মানুষের সত্তার শান্ততার গভীরে কত যে উথালপাথাল থাকে কতসময়। কত স্ফটিক কঠিন কষ্টও চোখের জল না হয়ে শিল্পে গদ্যে কবিতায় বিমুগ্ধ আত্মার ছবি হয়ে বিরাজ করে... যুগ যুগ ধরে এটাই মানুষের মন--- কোথাও কখনও!
কবি বা লেখক কলম ধরেন আত্মিক উন্নতি সাধনে আর সাহিত্য সৃষ্টির অবদান দৃষ্ট হয় সুস্থ মনন গঠনে। সাহিত্য সৃষ্টিতে মেলে মুক্তির আস্বাদন। প্রকাশিত হয় অন্তরের সৌন্দর্যময় সত্তা।
সাহিত্যসাগরে অবগাহন- এ এক চেতনার বিপুল সম্ভার। ডুবে যেতে পারো সেথা নিবিড় নিমগ্ন হয়ে--- শব্দ ও বাক্যের সুপ্ত নীরবতা নিমেষে হয়ে যায় ভেঙ্গে খান্ খান্। সুসংহত দৃশ্যপট হয় সেথা উন্মোচিত--- কে জানে কখন কোনো লেখা কালজয়ী হয়ে যেতে পারে--- কোনো রচনায় চিত্ত হয় রোমাঞ্চিত! প্রসন্ন আকাশ আর অরণ্যের ছায়া, বরষার মেঘে মেঘে পূর্ণ সজলতা--- প্রবন্ধে, গল্পে, কবিতায়, স্মৃতিকথায় প্রকাশিত সব প্রাঞ্জলতা আর ভ্রমণকাহিনীতে বিশ্বগোচরে আসে সব স্মরণিকা... যাই বলো--- আহৃত জ্ঞান তব বিকাশে অন্তর....!!
তাই তো বলা যায়--- ব্যক্তির উৎকর্ষতার মূলে সাহিত্যচর্চা, যে সাহিত্যের জন্ম, লালন-পালন ও বেড়ে ওঠা--- সবটাই তাঁর সমাজকে কেন্দ্র করে ভাবনায়, চিন্তনে, মননে।
'রানার ওয়েব ম্যাগাজিন'- এমনই একটি পত্রিকা যা সাহিত্যপ্রেমী প্রতিটি হৃদয়কে সমৃদ্ধ করে। হৃদয়ের সমৃদ্ধিই যে মানুষের চিন্তাধারাকে সঠিক পথে পরিচালিত করে থাকে--- এ কথা কে না জানে? যার ফলে অতীতকে জানার আগ্রহে, দার্শণিক প্রশ্নে, বৈজ্ঞানিক কারণ জানার কৌতূহলে সে হয় সৃষ্টিশীল কর্মে নিয়োজিত প্রাণচঞ্চল এক সত্তা যা উন্নততর সমাজ গঠনে অপরিহার্য।
অনিবার্য কারণে বাদল সংখ্যা প্রকাশে বিলম্ব হল। আমরা ধন্যবাদ জানাই রানারের কবি ও সাহিত্যিকদের, যাঁরা ভালোবেসে তাঁদের সুন্দর ও মূল্যবান সৃষ্টি দিয়ে রানারের কলেবর বৃদ্ধি করেছেন। আমরা এই পত্রিকা প্রকাশে অনিচ্ছাকৃত বিলম্বের জন্য কবি/লেখক/প্রবন্ধকার ও পাঠকবর্গের কাছে ক্ষমাপ্রার্থীও।
সম্পাদক
রানার ওয়েব ম্যাগাজিন।
খুব সুন্দর লাগলো। কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুন