দেয়ালের ডায়েরি র বী ন্দ্র না থ প্র ধা ন দেয়ালটা ঝকঝক করছিল। নাতনি সেখানে রং পেনসিল দিয়ে আঁকছিল আঁকাবাঁকা লাইন, ফুলের মতো, আকাশের মতো, কখনো ভাঙা একটা ঘুড়ি। দেয়াল জানে--- এই গল্প বেশি দিন টিকবে না। বড় হলে সবাই চলে যায়। পড়ার চাপ, স্কুল, অফিস, নতুন শহর- আর দেয়ালটা থেকে যায় একলা। একটা পুরোনো প্রেমপত্রের মতো, যার প্রাপকের আর ঠিকানা নেই। আজই বিকেলে নাতনি তাকে বলল, ‘জানো? আমি বড় হয়ে ডাক্তার হবো। তখন এ-সব আর আঁকব না।’ দেয়াল হালকা কেঁপে উঠল হঠাৎ, আলোটা ঠিকরে পড়ল এক কোণে। বুঝলে? বয়স আসলে দেয়ালকেও কাঁদায়- শুধু কারও চোখে পড়ে না। কামনার হুল বি শ্ব জি ৎ বা উ না ভেঙে দাও খরা, উমোদ জলের কাছে হাতছানি। নাভির চৌকাঠে লালায়িত বিকেলের মিহি ফেরা। প্রচ্ছদে কাপালিক আলো, পাখনায় উপুড় জানি তোমাকে ত্রিমাত্রিক ভাবি। গৃহী নোঙরে আমি চেরা। সাবলীল হতে চাই, সে আলুলায়িত জলে রাখা নীলিমা উজ্জ্বল চোখ নিয়ে বসি পালকের ধারে। পাঁজরে মেঘলা প্রেম নিয়ে চুপ মহামান্য পাখা... সীমানায় ডুবে প্রেম দীর্ঘ কারিগর হতে পারে। নেভানো উপক্রমে একাকী বুকে চোরাস্রোত বাড়ে, ঝনঝন আঙুলে খোলস উঠে আসে ঘিলু খেয়ে। কাছে নতজানু দাঁড়াই, নিজে নিজে ভ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন