পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছড়া

খোকার প্রশ্ন তু হি ন কু মা র চ ন্দ ভোর বেলাতে বাবার কাছে বলছে ডেকে বিকি ট্রামের কেন মাথায় বাবা এত্ত বড় টিকি! কেনই বাবা নদীর জলে ঢেউগুলি খুব কম কেনই বাবা লুচির সাথে মানায় আলুর দম! বাবা বলেন বকর বকর একটুখানি থামা, বল দিকিনি কেবা ছিলেন শাজাহানের মামা! বলতে পারিস আরব দেশে খেজুর কেন ফলে বলতো কেন আকাশ থেকে চাঁদ নামেনা জলে! অবাক হয়ে বাবার দিকে তাকিয়ে থাকে খোকা আমি কি আর ওসব জানি অতই আমি বোকা, তুমি আমায় শিখিয়ে দিলে শিখবো আমি তবে নইলে আমার বিদ্যে বুদ্ধি কেমন করে হবে? বাবা তুমি বলতে পারো টাক কেন হয় মাথায় বলতে পারো হাজার ফুটো কেন দাদুর ছাতায়! কেনই বাবা নালার পাশে ক্ষুধায় মানুষ কাঁদে বলতে পারো বৃষ্টি বাদল হয়না কেন চাঁদে? জটিলতর প্রশ্নগুলো শিখলো কোথায় খোকা বুদ্ধি যে তার ভর্তি মাথায় কে বলেছে বোকা! খোকার প্রশ্ন মাথায় ঘোরে বুদ্ধিতে যায় চেনা বুদ্ধি যে তার ভর্তি মাথায় জন্ম থেকেই কেনা। বুঝবে কেমন মজা তু হি ন  কু মা র  চ ন্দ  পড়ার ঘরে মোবাইল নিয়ে মোবাইল ঘাঁটে ছেলে, সহজ কথায় মায়ের কাছে চাইলে ওটাও মেলে। অফিস থেকে ফিরলে বাবা সেকি পড়ার ঘটা! কেউ জানেনা গোপন কথা শুধুই জানে পটা। বাবা ভাবেন বেশ হয়েছে পড়ায় ভীষণ

কবিতা

কোন্ রাগ বাজাবো দু র্গা  ম ন্ড ল  একটা বয়সের পরে  বাসনায় দুর্ভিক্ষ লাগে, চেতনায় বৈরাগ্য। সূর্যকান্তি বিপ্লবী মনন  প্রায়ান্ধকার কৃষ্ণগহ্বর। অথচ প্রাক-যৌবনের প্রাক্কালে  দলছুট বালিকা  রুদ্র আনন্দে অস্থির।  একটা বয়সের পরে  প্রেমও হিসেবি হয়ে যায়। দ্বিধান্বিত, বেহালায়  কোন্ রাগ বাজাবো!--- মালকোষ নাকি কলাবতী, জয়জয়ন্তী অথবা মেঘমল্লার! শ্রাবণ জ বা  ভ ট্টা চা র্য  আজও পথের বাঁকে, শূন্য  বৃক্ষশাখায় বৃষ্টি দুলছে শুনেছিলাম বৃষ্টি ছুঁলে, একটুখানি জ্বর তবুও আজ বৃষ্টি ছুঁলাম টুপটাপটুপ বৃষ্টি আমায় ভেজালো অতঃপর।  লঘুভার মেঘের মতো, রক্তের নিজস্ব স্বভাবে ভালোবাসা এবার নদী হবে। যে প্রেম এসেছিল ভরা বর্ষায়, শুধু কিছু শব্দঋণ রেখে হায় বিরহী শ্রাবনী মেঘে, তারেই ফিরালে শূন্যহাতে, শ্যামরায়!! মনে মনে সহবাস, নিঃসীম মনে রূপকথা অ সী ম  দা স ভাগ্যিস আমার মনমঞ্চের সংলাপ আলাপ  তুলতুলে নরম পাশবালিশটাও‌ দেখতে পায় না! দেখলে, দেখতে দেখতে ঝিনঝিনে ঝুনো হয়ে যেতো। এতো দীর্ঘ সে নাট্যের দৈর্ঘ্য পৃথিবীর ব্যাসও বাস্তু হারাতো। মৃদু লঘু গুরু স্বরে কতটুকু কথা বলি শব্দের বাচাল চাতালে! মনের ভেতর জেটে এক্ষুনি চলে যাই বো

তৃতীয় বর্ষ || চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ || বাদল সংখ্যা || ৪ শ্রাবণ ১৪৩১ || ২০ জুলাই ২০২৪

ছবি
                     =সূচিপত্র= সম্পাদকীয় পত্রসাহিত্য ১। মেঘের ঠিকানায় - সুমিতা চৌধুরী প্রবন্ধ ১। সুন্দরবনের মৎস্যজীবী প্রসঙ্গে- তপন মন্ডল ২। বাস্তব ও গঠনমূলক ইতিবাচক কিছু কথা- গীতশ্রী সিনহা ৩। অলিভিয়া লাইং (সাম্প্রতিক কালের ব্রিটিশ লেখক)- শংকর ব্রহ্ম গল্প ১। পুতুল বাড়ি- শাশ্বত বোস ২। আঞ্জুম- সিরাজুল ইসলাম ৩৷ আবার এসেছে- মধুমিতা ধর ৪৷ শ্রাবণের এক বৃষ্টিস্নাত ভোরে- রুমানা সোবহান পরাগ ৫। প্রফেসর বক্সী- সাহানা ৬৷ স্বপ্ন ফেরি- মধুমিতা ভট্টাচার্য ৭। উড়ান- কবিতা চক্রবর্ত্তী ৮। স্বাতী- অগ্নিমিত্র (ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য) ৯। উড়নচণ্ডী মন- কাবেরী রায় চৌধুরী অণুগল্প ১। টুসকি- অরণ্যানী ২। সময় কথা বলে- দেবাশীষ সরখেল ৩। পিতৃস্মৃতি- চন্দন দাশগুপ্ত ৪৷ বৃষ্টি ভেজা দিন- অন্নপূর্ণা দাস ৫। ঠিক রাত একটা- আর্য বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ১। কোন্ রাগ বাজাবো- দুর্গা মণ্ডল ২। শ্রাবণ- জবা ভট্টাচার্য ৩। মনে মনে সহবাস, নিঃসীম মনে রূপকথা- অসীম দাস ৪। লক্ষ্য- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫। বৃষ্টি নামলে- ছোটন গুপ্ত ৬। নীরস বাদল- বীথিকা ভট্টাচার্য ৭। মনোবিতানের রূপকথা- শুভজিৎ দাস দাঁ ৮। প্রকৃতির প্রার্থনা- মধুমিতা ভট্টাচার্