পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চিত্রশিল্প

ছবি
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ শিল্পী - সুদেষ্ণা দেবনাথ ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ শিল্পী - রামানন্দ কাপাশিয়া ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ শিল্পী - কল্পোত্তম  ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ মূল পাতায় যান।

স্মৃতিকথা

ছবি
কাশ্মীর ষষ্ঠ পর্ব শু ভ্র জী ৎ বি শ্বা স কাশ্মীরের মানুষদের আয়ের একটা বড় উৎস পর্যটন একথা অস্বীকার করার উপায় নেই। কাশ্মীর যে শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ তা কিন্তু নয়। যতগুলো দিন ওখানে পড়াশুনা সূত্রে থাকা ও স্থানীয় মানুষ-জনদের সাথে মেশার অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে সেখানকার কালো দিকটা সম্পর্কে জানতে আর কিছু বাকি থাকার কথা নয়। ভারতীয় সৈন্য বাহিনীদের সাথে প্রতিবেশী দেশের অনুপ্রেরণা ও কোনো এক যন্তরমন্তর ঘরে রাখা মস্তিষ্ক প্রক্ষালক যন্ত্রের সহযোগিতায় স্থানীয় মানুষের একটা অংশ এমন ব্যাবহার করেন যার ৯০ শতাংশই হয়তো আমাদের অজানা থাকে। বাকিটা পত্রপত্রিকা কিংবা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সৌজন্যে আমরা কিছুটা জানতে পারি। বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে বন্ধ হয় ইন্টারনেট পরিষেবা এমনকি কখনো কখনো ফোনও। আমাদের সৈন্য বাহিনী ও একটা অংশের অনুপ্রাণিত মানুষ জন কিংবা প্রতিবেশী দেশ থেকে বিনা নিমন্ত্রণে আসা কিছু অতিথিদের লড়াইয়ের মাঝে পিষতে হয় সেখানকার একটা বড় অংশের মানুষকে। স্বাভাবিক জনজীবন ব্যাহত হয়। স্বাভাবিক কারণেই পর্যটকরাও  অশান্তি এড়াতে কাশ্মীর ভ্রমণ এড়িয়ে চলেন। যেই মানুষগুলো পর্যটন শিল্পে কাজ করে

ভ্রমণ কাহিনী

ছবি
পালানোর পাঁচকথা : পঞ্চলিঙ্গেশ্বর-কেন্দুঝর : পর্ব ক মা ন বে ন্দ্র  না থ  দ ত্ত ট্রেনের জানলার বাইরে ফ্যালফেলিয়ে চোখ রাখা হয়নি কতকাল! দু'টি বচ্ছর। যেন দীর্ঘনিদ্রা ভেঙে ফের অনিঃশেষ প্রকৃতির পানে চাওয়া, তার মেদুর-পেলব আশ্রয়ে সমাহিত হওয়া।  গাড়ি না-ছাড়া পর্যন্ত ভরসা-শান্তি পাচ্ছিলাম না, এক-টিকা ছাড়পত্র পাবে কি না। হাজারো নিয়ম, হাজারো গুজব রোজ হচ্ছে-ছড়াচ্ছে-থামছে। সে সব অতিবিক্রমের ব্যাপার অতিক্রম করে জনশতাব্দী এক্সপ্রেসের বুক্ড সিটে চারজনে। নাক-ঠোঁটে ঠুলি মাস্ট। সেভাবেই বকবকাইতে বকাইতে বালেশ্বর আসি গিলা বিকেল নাগাদ।  সিধে গাড়ি পাওয়ার জো নেই। অটো অটোক্র্যাসি চালিয়ে ভাড়া হাঁকছে। 'কী করি-কী করব' ভাবনার সঙ্গে পা হাঁটছে কাছের বড় রাস্তার দিকে। বাস যদি মেলে। "মিলবে।" বললেন পার্শ্বচর একজন। "আমি প্রায়ই যাই, চলুন না।" হব-হব সন্ধ্যে। বাসের পর বাস আসে। ছুটি। —না, পঞ্চলিঙ্গেশ্বর যাবে না। শেষে নিরুপায় বলে এক এসি বাসে ওঠা গেল। শেরগড়ে নামতে হবে। পার্শ্বচর বেশ সহযোগী মানুষ। বড় রাস্তা ছাড়িয়ে নীলগিরি যাওয়ার পথে মোড়ের মিষ্টির দোকান চিনিয়ে দিলেন। "আরে,

রম্যরচনা

ভটামদার লটারি কাণ্ড পা ভে ল ঘো ষ  রবিবারের সকাল। চা বিস্কুট খেয়ে বাজারের ব্যাগটা হাতে নিয়ে বেড়িয়েছি, গেটের মুখে ভটামদার সঙ্গে দেখা। "মাস্টার, তাড়াতাড়ি বাজার করে ফেরো। কথা আছে।" ভটামদার এই কৌতূহলে রেখে কথা বলাটা আমার দুচোক্ষের বিষ লাগে। ভুরু কুঁচকে রাগ রাগ করে বললাম, "বলেই ফেলুন না ন্যাকামো না করে..." শুনে ফিক করে হাসলেন ভটামদা। বললেন, "তোমাকে নিয়ে একটু শ্বশুর ঘর যাবো ভটাম করে। বৌমাকে বলে দিও, দুপুরে মিল অফ।" "অ্যাঁ...! আপনার শ্বশুরবাড়ি..! কোন দুঃখে..?" "আরে, আমার শ্বশুর লটারিতে ফার্স্ট প্রাইজ পেয়েছে..! এক কোটি টাকা..!" "ভাগ বসাতে যাবেন নাকি..?" "ধুর মাস্টার..! মদ ছাড়া কোনো বিষয়ের উপর আমার আসক্তি নেই।" "তাহলে গমনের হেতু..?" "তোমার এই একটা সমস্যা মাস্টার..! সবেতেই গোয়েন্দাগিরি করা অভ্যাস। আরে বাবা, শ্বশুরের আমার হার্টের ব্যামো। ডাক্তার বলেছে, উত্তেজনা মোটেই ভালো নয়। তাই..." "আপনি গিয়ে কি অসুখ ভালো করে দেবেন নাকি..?" "পুরোটা শোনো..." "বলুন...' "শ্বশুর

ছড়া

স্বাধীনতার স্বাদ স র মা  দে ব দ ত্ত  সেদিন ক্লাসে বললে এসে ভাষা শিক্ষার স্যর "এই হারু বলতো দেখি সংজ্ঞা স্বাধীনতার" হারু ভারি বুদ্ধিমান খানিক চুলকে মাথা  মনে মনে মিলিয়ে নেয় শুনেছে যেসব কথা ব্যাকরণের সূত্র বলে ---নেই অর্থে হীন  এতো জলের মতো সোজা -যে সকল স্বাদ বিহীন, তাহাই স্বাধীন  এসব শুনে শিক্ষক মশাই ভীমড়ি খাওয়ার যোগাড়  বই খাতা গুটিয়ে হারু হলো পগার পাড় "তুই নাকি ভারি চালাক ব্যাটা বুদ্ধির ঢেঁকি  ভালো করে বুঝিয়ে দি একবার এদিকে আয় দেখি" এই যে সবাই ইচ্ছে মত পেটভরে খেতে পড়তে পারি  একেই আমরা স্বাধীনতা বলতে পারি  হারু ভারি অবাক হল কপালে তুললো চোখ  পেট পুরে তো হয় না খাওয়া বাবার পেটের রোগ  গিন্নিমা এক জনের বেশি দেন না আর খাবার  তাই দিয়ে কী পেট পুরে আমার, মা, বাবার  শিক্ষকমশাই বলেন রেগে- "আহা ছাড়তো ওসব ইচ্ছেমতো চলন বলন  যা কিছু স্বাধীনতায় সব" হারু এবার দ্বিগুণ অবাক  'কী যে বলেন স্যর!! কথা বললেই বাবুর বাড়ি কাজে রাখবে না আর' মা তো বলে -'কইবি নে কতা চুপটি করে থাক পেটের ক্ষিদে মরবে পেটেই, গামছা বেঁধে রাখ' তাই তো আজও পাইনি কোন স্বাধীনতার স্বাদ স্বাধীনতার স

কবিতা

আকাশ গৌ রা ঙ্গ  সু ন্দ র  পা ত্র কতদিন মানুষের কাছে আছি তবু মনে হয় পৃথিবীতে মানুষের মতো এতো দুরুহ কিছুই নেই আর অথচ দেখি মানুষই এনেছে মানুষের কাছে উৎকীর্ণ লিপির মতো আকাশের সংবৃত সমাচার। আকাশের তলে আছি বহুকাল আমার দুঃসময়ে মানুষ আসেনি পেয়েছি আকাশ। তখনই মনে হলো  আকাশকে এমনভাবে কখনো দেখিনি, সে আমার সমব্যথী সে আমার সাধনার ধন, আমার প্রেমিকা। এমন প্রেমিকা পেতে মানুষের কাছ থেকে কিছুটা দূরে থাকা ভালো। পাহাড় নি র্মা ল্য  ঘো ষ  পাহাড় যতটা উঁচু  মেঘ তার থেকেও উঁচুতে থাকে। কারণ, পাহাড়ের একটা মাটির টান আছে।  মেঘের সেটা নেই। তাই আমি মেঘ হতে পারিনি। পাহাড় হয়েছি। কারণ, মাটির মত টেনে ধরে রেখেছ  আমার অস্তিত্বের পাহাড়কে  সারাটা জীবন ধরে তুমি। তাই, এখনো পর্যন্ত ধ্বস নেমে আসেনি- বর্ষা ঋতুতে। আষাঢ় শেষে সো না লী  ম ন্ড ল  আ ই চ বলছি শোন ভাঙল ঘুম মন পুড়িয়ে  গল্প শোন বৃষ্টির ধুম কথা জড়িয়ে। জলের ছাট মনের ঘাটে লাগছে ভালো যায় গোধূলি বয় মাজুলি  আবছা আলো। জল কাদায় প্রাণ জড়ায় গাছপালা সব মনের ক্ষিধে নেশা ছড়ায় বন উৎসব। কীট পতঙ্গ মাটির সঙ্গ ভীষণ প্রেমে বুকে হেঁটে যায় ভুজঙ্গ স্বভাব মেনে। হাড়ের কাঁপন যখন তখন গল্প বাদ মার