প্রথম বর্ষ।। চতুর্থ ওয়েব সংস্করণ।। বাদল সংখ্যা।। ৫ শ্রাবণ ১৪২৯।। ২২ জুলাই ২০২২
=সূচীপত্র=
সম্পাদকীয়
পত্রসাহিত্য
১৷ মুহূর্ত- শিখা নাথ
প্রবন্ধ
১৷ রবীন্দ্রনাথের 'শাস্তি'- প্রত্নপ্রতিমার সন্ধানে- গীতশ্রী সিনহা
২৷ শুভ অক্ষয় তৃতীয়া- তপন পাত্র
৩৷ সুধাসাগরের তীরে-তে বসিয়া- আল্পি বিশ্বাস
গল্প
১৷ এপিটাফ- মোয়াল্লেম নাইয়া
২৷ কি নামে ডেকে- সুলগ্না চৌধুরী
৩৷ ছোট সে মায়া- কোয়েল তালুকদার
৪৷ বৃষ্টির পাঁচালী- ছন্দা দাশ
৫৷ এক বিধবা নারীর জীবন- গৌরী সর্ববিদ্যা
৬৷ এক বৈশাখে দেখা হল দুজনায়- অসীম পাঠক
৭৷ গল্প নয় সত্যি ঘটনা- বিধান ঘোষ
৮৷ বউ কথা কও- তুলি মুখার্জি চক্রবর্তী
৯৷ মধুমাখা সোহাগ নদীর সাগরে- প্রদীপ দে
১০৷ শুধু তোমারই জন্য- আরতি ধর
১১৷ গ্রীষ্মের অলস দুপুর- সায়ন্তন ধর
১২৷ ও ভোলামন- ডঃ ময়ূরী মিত্র
১৩৷ স্বপন যদি- সুনৃতা রায় চৌধুরী
১৪৷ পুনর্জন্ম- অশোক কুমার মোহান্ত
অণুগল্প
১৷ বুমেরাং- নির্মাল্য ঘোষ
২৷ মিছিল- শ্যামল কুমার মিশ্র
৩৷ ঈদগাহ- শ্যামল কুমার মিশ্র
৪৷ যন্ত্রণা- মঞ্জু চ্যাটার্জি
৫৷ ২৩ শে শ্রাবণ- মধুমিতা রায়
৬। সবুজ সাথী- নন্দিতা সোম
মুক্তগদ্য
১৷ একাকী শ্রাবণের গান- জবা ভট্টাচার্য
২৷ ককপিট- প্রবাল বসু
৩৷ মিলন উৎসব- বিউটী সান্যাল
কবিতা
১৷ কবিতার অন্বেষণে- পলাশ বিশ্বাস
২৷ উৎস- চিরঞ্জীব হালদার
৩৷ মন্ডলবাড়ি- চিরঞ্জীব হালদার
৪৷ বেশতো আছি- নূপুর রায় ( রিনঝিন )
৫৷ সেদিনও বর্ষা ছিল- নূপুর রায় ( রিনঝিন )
৬৷ রসায়ন- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৭৷ ধ্রুপদী জীবন ও রাত্রি- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৮৷ প্রথম কদম ফুল- কাবেরী রায়চৌধুরী
৯৷ মেঘবালিকার বিষণ্ণ ছায়া- কাবেরী রায়চৌধুরী
১০৷ রবি প্রেম- সঞ্চিতা মাহাতো
১১৷ তোমার শহর আমার গ্রাম- সঞ্চিতা মাহাতো
১২৷ প্রাপ্তি- অসীম পাঠক
১৩৷ সীমারেখা- অসীম পাঠক
১৪৷ আজকাল- ঊষা গরাই
১৫৷ আমি- ঊষা গরাই
১৬৷ অতীত-কে- সুজন পণ্ডা
১৭৷ ভবিষ্যৎ-কে- সুজন পণ্ডা
১৮৷ পারলে তুমি ফিরিয়ে এনো- মঞ্জীরা ঘোষ
১৯৷ বর্ষা ভেজা আজকে রাতের চিঠি- মঞ্জীরা ঘোষ
২০৷ দাবানল- প্রদীপ মন্ডল
২১৷ স্রোতস্বিনী গঙ্গা তুমি নীরব কেন- শান্তালতা বিশই সাহা
২২৷ বন্ধুর পথ- টুলা সরকার
২৩৷ পুরাতন এক খেয়া তরীর কথা- নিভা চাকলাদার
২৪৷ সমাজ- অশোক বোস (দেবব্রত )
২৫৷ কালো মেঘ- শম্পা মুখার্জী কোলে
২৬৷ আইবুড়ো ভাত- পিনাকী রঞ্জন মিত্র
২৭৷ অটুট বিশ্বাস- ছন্দা দাম
২৮৷ স্মৃতির ধারাপাত- অরুণ কুমার দাঁ
২৯৷ ওরে ও মেয়ে- জাসমিনা খাতুন
৩০৷ মেঘের ফাঁদে- তন্দ্রা মন্ডল
৩১৷ দোটানার অবসান- মালা চ্যাটার্জ্জি
৩২৷ পার্থক্য- শুকদেব দে
৩৩৷ দ্রোহ কাল- প্রলয় বসু
৩৪৷ মুক্ত বিহঙ্গ- প্রদীপ কুমার দে (নীলু)
৩৫৷ নগ্নচিত্র- বন্দনা মন্ডল মিত্র
৩৬৷ হিসেব- অনিন্দিতা নাথ
৩৭৷ বর্ষা- অজিত কুমার জানা
৩৮৷ রাতের গভীরতায়- অন্নপূর্ণা দাস
৩৯৷ আর্তি- দেবযানী ঘোষাল
৪০৷ অপেক্ষা- প্রতীক মিত্র
৪১৷ সাগরলীনা- ছন্দা দাস বসু
৪২৷ মজুর কথা- ছোটন গুপ্ত
৪৩৷ যদি তুমি বলো- প্রদীপ কুমার বিশ্বাস (মিনু)
৪৪৷ আজও বেঁচে আছি- অমল বিশ্বাস
৪৫৷ অনন্তের খোঁজে- ভাস্কর বোস
৪৬৷ বলতো সকালটা কোনদিকে- সন্দীপ কুমার মিত্র
৪৭৷ আঘাত- সৌমি ব্যানার্জী
৪৮৷ সোনার তরী- শ্রী সারথি মজুমদার
৪৯৷ কবি কাঁদে কবিতাও কাঁদে- বন্দনা রায়
৫০৷ পরিণাম ও একটি অযাচিত সনেট- শাশ্বতী চ্যাটার্জী
৫১৷ অভিমান- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
৫২৷ আপনকথা- পলাশ পোড়েল
৫৩৷ মন পাগলপারা- শিবানী চৌধুরী
৫৪৷ ভাবব্যঞ্জনা- মধুছন্দা গাঙ্গুলী
৫৫৷ শূণ্য এ বুকে- সঞ্চিতা গোস্বামী
৫৬৷ শূণ্য স্থানাঙ্কে- চৈতালী নাথ
৫৭৷ ফেলে দে- কথাকলি কথা (পারুল)
৫৮৷ দহনের পরে- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
৫৯৷ ধোঁয়ার পরেই আলো- তুলি মুখার্জি চক্রবর্তী
৬০৷ আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
৬১৷ আমি পাথরের শরীর হয়ে থেকে যাব- শামসউজজোহা
৬২৷ বরাভয়- সজল কুমার টিকাদার
৬৩৷ ফুল ফোটাও গন্ধরাজ- মৌসুমী পাল
৬৪৷ হারিয়ে যেতে যেতে- শ্যামল খাঁ
৬৫৷ নৌকোযাত্রা- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৬৬৷ বৃষ্টি, প্রেম, কোলকাতা- কতকগুলি দৃশ্যপট- সুখেন্দু ভট্টাচার্য
৬৭৷ চাঁদের উপত্যকায় জ্যোৎস্নার জলপ্রপাত- অসীম দাস
৬৮৷ অবশেষে- সোনালী মন্ডল আইচ
৬৯৷ আহ্নিক- জারা সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় (সোমপ্রভা)
৭০৷ আজকের হাত- তমাল রুদ্র
৭১৷ স্থায়িত্ব- প্রকৃতি দত্তা
৭২৷ ক্ষিদের আষাঢ়- সুজিত মুখোপাধ্যায়
৭৩। শূন্যতা- মধুমিতা বসু সরকার
রম্য রচনা
১৷ অপয়া জামাইষষ্ঠী- অশোক বোস (দেবব্রত)
২৷ বৌ- চন্দন চক্রবর্তী
শ্রুতিনাটিকা
১৷ বৃষ্টির আলাপনী- বিকাশ গুঁই
ভ্রমণ কাহিনী
১৷ আমার প্রথম ছোট্ট সফর- মাতৃভূমি ঢাকা- পর্ব ১ ও পর্ব ২- সুজাতা দাস
২৷ সিকিম বাইকভ্রমণ- প্রসেনজিৎ আরিয়ান
৩৷ পাহাড় নাকি সমুদ্র- ইমাম মেহেদী আশফী
৪৷ পালানোর পাঁচকথা- দেওরিয়া তাল পর্ব খ- মানবেন্দ্রনাথ দত্ত
স্মৃতিকথা
১৷ কাশ্মীর তৃতীয় পর্ব- শুভ্রজীৎ বিশ্বাস
২৷ বই- বিশ্ব গ্রন্থাগারদিবসে আমার স্মৃতিচারণা- শ্যামলী বন্দ্যোপাধ্যায়
৩৷ আছো তুমি হৃদয় জুড়ে- চন্দ্রাণী চৌধুরী
৪৷ পয়লা বৈশাখ হালহকিকত (নিজের কথা)- মধুপর্ণা বসু
৫৷ চুপি কথায় স্মৃতি আঁকি- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
৬৷ ছিঁচকে বদ্যিনাথ- দিব্যেন্দু ধর
ক্রীড়া সমাচার
১৷ দ্য মিরাকেল অব বার্ন: মিরাকেল নাকি অতি মানবীয় এক কামব্যাক?- জাহিদ হাসান রাজু
চিত্রশিল্প
১৷ রামানন্দ কাপাশিয়া
২৷ সুব্রত ঘোষ
৩৷ মলয় পাল
৪৷ জান্নাতুল মীম লাবন্য
৫৷ সুদেষ্ণা দেবনাথ
৬৷ দেবোময় চন্দ
৭৷ সর্বজিৎ মুখার্জী
৮৷ শুভঙ্কর রায়
৯। কল্পোত্তম
======================================
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক: সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ: সায়ন্তন ধর
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক: উত্তম মাহাত
======================================
* সম্পাদকীয় *
টিনের চাল, ঝিরঝির টুপ্ টাপ্, আর খোলা জানালায় জলছাঁট...
আষাঢ়ের চেনা রূপ তো এমনই। কে না জানে- রোম্যান্টিক মনের প্রিয়ঋতু বর্ষা। অথচ উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিমে এই বৃষ্টিরই অসমবন্টন। উত্তরে যখন অতিবৃষ্টি, তখন দক্ষিণ জ্বলছে দাবদাহে। অতিবৃষ্টিতে বহুদূর কর্মস্থলে সময় মতো পৌঁছতে পারা খুব কষ্টকর। বহু মানুষ জলবন্দী। বাজারে সবজি অগ্নিমূল্য। রোদ না উঠলে জামাকাপড়, বিছানা ধোওয়াকাচা অসম্ভব। মশলাপাতিকেও ছত্রাক আক্রমণ থেকে বাঁচাতে রোদ খাওয়ানো দরকার। জনজীবন বিপর্যস্ত। টিভির খবরে বলেনা এতো। রোদ ঝলমলে দিন কর্মোদ্দীপনা বাড়ায়, শরীর মন চনমনে রাখে। একটানা বৃষ্টিপাত মেঘলা আকাশ মনের ওপর হতাশাজনিত প্রভাব ফেলে। আর্দ্র বাতাসে অস্থি, দাঁত সংক্রান্ত রোগ বাড়ে, বাড়ে ফাংগাল ইনফেকশন, আর্থ্রাইটিসেরও যম। মানুষ এসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। আমরা কতটুকুই বা খবর রাখি! আবার বৃষ্টিবিহীন দিন অসহনীয়। একটু আধটু মুক্তোদানা ঝরলেও তা নগণ্য। কবিরা বৃষ্টিকে খুব পছন্দ করেন।। কত লেখাই তো লিখে ফেলেন বৃষ্টিকে ভালোবেসে। কিন্তু বাস্তব জগত যে খুব রূঢ়। রঙ মিস্ত্রী বলছিলো, ওদের কাজ নেই। তিস্তার চরে যারা ঘর বেঁধে আছে, তারা জলবন্দী। অতিবর্ষণে চা-বাগান বা গ্রামের প্রান্তসীমা বা শহরের উপকন্ঠ থেকে আসা পড়ুয়াদের ঘরে, নদীর জল ফুলে ফেঁপে ঢুকে যায়। পাহাড়ি শহরে এক ঘন্টার বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে জল, কোথাও মেঘভাঙা বৃষ্টি, কোথাও হড়পা বান- বজ্রপাতে মৃত্যুর হারও ক্রমশঃ ঊর্ধমুখী। একদিকে খরা, অন্যত্র বন্যাপরিস্থিতি, কোনটাই কাম্য নয়। এসবই তো বিশ্ব উষ্ণায়ণের ফল। চৈত্র বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ জল ঝরিয়ে আষাঢ় পুড়ছে দাবদাহে। যেখানে মরুশহর রাজস্থানের জয়শলমীরে ৩২° সে. যা কিনা ফিলস লাইক ৪২° সে., সেখানে জলশহর জলপাইগুড়িতে একই সময়ে তাপমাত্রা ৩৫° সে. যা ফিলস লাইক ৪৬° সেলসিয়াস। সভ্যতার গতিতে এভাবেই দিশেহারা আজ মনুষ্যজীবন। লোভ নয়, চাই ধৈর্য্য ও সহ্যশক্তি। একমাত্র সঠিক শিক্ষা ও সুস্থ সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল পারে উদ্ভাবনী ক্ষমতা বাড়াতে, জীবনকে আনন্দময় করতে, সুন্দর করতে। অনেক আশা ও উদ্দীপনার সাথে সাহিত্যসেবীদের কলমে সেজে উঠেছে রানার ওয়েব সংস্করণ (বাদল সংখ্যা) যা তাঁদের মৌলিক চিন্তাধারার ধারক ও বাহক। রানার ওয়েব ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে পাঠকবৃন্দসহ তাঁদের সবাইকে জানাই কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা।
পত্রসাহিত্য পড়ুন
প্রবন্ধ পড়ুন
গল্প পড়ুন
অণুগল্প পড়ুন
মুক্তগদ্য পড়ুন
কবিতা পড়ুন
রম্য রচনা পড়ুন
শ্রুতি নাটিকা পড়ুন
ভ্রমণ কাহিনী পড়ুন
স্মৃতিকথা পড়ুন
ক্রীড়া সমাচার পড়ুন
চিত্রশিল্প দেখুন
______________________________________________
কৃতজ্ঞতা জানাই।
উত্তরমুছুনআন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানাই এই সুন্দর ও নিষ্ঠা সহকারে
উত্তরমুছুনধারাবাহিক ভাবে যে সাহিত্য সেবা ও বাংলা ভাষার লালন করে চলেছেন রানার পরিবারের পরিচালক গন তাঁদের হার্দিক প্রচেষ্টাকে।
আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানাই এই সুন্দর ও নিষ্ঠা সহকারে ধারাবাহিক ভাবে যে সাহিত্য সেবা ও বাংলা ভাষার লালন করে চলেছেন রানার পরিবারের পরিচালক গন তাঁদের হার্দিক প্রচেষ্টা কে।
উত্তরমুছুন