পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চিত্রশিল্প

ছবি
  ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ শিল্পী : তৌফিকুর রহমান  ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ মূল পাতায় যান।

রেসিপি

ছবি
ডাল মাখানি ম ধু প র্ণা  ব সু   সবার খুব প্রিয় খাবার ডাল মাখানি। রুটি পরোটা দিয়ে সহজেই জিভের স্বাদ মেটে। উপকরণ: পাঁচমিশালী ডাল ২৫০ গ্রাম, রসুন কুড়ি থেকে পঁচিশ কোয়া, আদা তিন চা চামচ বাটা এবং এক চা চামচ কোচানো, কাঁচা লঙ্কা চারটি টমেটো একটা বড়, হলুদ গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো,কাশ্মীরি লঙ্কাগুঁড়ো দুই চা চামচ ভর্তি করে।কাসুরি মেথি দুই চা চামচ, ফ্রেশ ক্রিম তিন টেবিল স্পুন, গোটা গরম মসলা এক চা চামচ। নুন এবং চিনি অথবা গুড় স্বাদমতো। শুকনো লঙ্কা দুটি তেজপাতা টা। সাদা তেল তিন টেবিল চামচ এবং ঘি তিন টেবিল চামচ।  রন্ধন পদ্ধতি: সহজ পদ্ধতিতে নিজের মতো করে ডাল মাখানি বানানোর জন্যে মিক্সড ডাল যাতে পাঁচ রকম ডাল মেশানো থাকে আড়াইশো মত ডাল নিয়ে রান্নার ঘন্টা তিনেক আগে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে, তারপর ডাল ভালো করে নরম হয়ে গেলে কুকারের মধ্যে ডাল ধুয়ে তার সাথে এক চা চামচ নুন,এক চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, এক চা চামচ আদা বাটা এবং গোটা গরম মসলা চা চামচের এক চামচ দিয়ে কুকারে চারটি সিটি দিয়ে নিতে হবে। এর পাশে দুটো বড় পেঁয়াজ কুচো, একটা বড় টমেটো কুচো, গোটা চার পাঁচটি লঙ্কা কুচোনো ১০/১৫ টা বড় রসুন কোয়া কুচোন...

পঞ্চম বর্ষ || প্রথম ওয়েব সংস্করণ || শারদ সংখ্যা || ১১ কার্তিক ১৪৩২ || ২৯ অক্টোবর ২০২৫

ছবি
                        =সূচিপত্র= সম্পাদকীয় অপ্রকাশিত প্রবন্ধ ১৷ ডিরোজিও এবং বাংলার প্রগতিশীল সমাজচেতনা- ৺শীতাংশু দাশগুপ্ত পত্রসাহিত্য ১৷ মহানায়ককে লেখা- স্বপ্না মজুমদার প্রবন্ধ ১৷ ও হেনরি: মাস্টার অব স্টোরি টেলার- শংকর ব্রহ্ম ২৷ মধ্যস্বত্বভোগী- তপন মন্ডল ৩৷ হায় রে আধুনিকতা- রানা চট্টোপাধ্যায় ৪৷ এক যুগ্ম সমন্বয়: অভিনেতা ও পরিচালক রবীন্দ্রনাথ- গীতশ্রী সিনহা গল্প ১৷ অবশেষে গল্পটা- পাভেল ঘোষ ২৷ তেরি মেরি কাহানী হ্যায়- ছন্দা চট্টোপাধ্যায় ৩৷ তিস্তাপারের উপকথা- মীনাক্ষী চক্রবর্তী সোম ৪৷ উপলব্ধি- দীপ্তি নন্দন ৫৷ ডাইরি- অনসূয়া পাঠক ৬৷ গন্তব্য- অসীম পাঠক ৭৷ শবসিদ্ধ মহাতান্ত্রিক- রথীন্দ্রনাথ রায় ৮৷ স্মৃতির আয়না- সুদীপ ঘোষাল ৯৷ পিতৃ তর্পণ- মমতা শঙ্কর সিনহা (পালধী) ১০৷ শ্রাবণ সন্ধ্যা- সুস্নিগ্ধা রায় চৌধুরী (মাম্পি) অণুগল্প ১৷ চোখের ভিতর আলো- ঋতুপর্ণা ধর ২৷ মাতৃরূপেণ সংস্থিতা- পারমিতা দাস চৌধুরী ৩৷ বিড়াল তপস্বিনী- রত্না রায় ৪৷ নির্বাণ- দেবাশীষ সরখেল ৫৷ অজানা মন- রঞ্জনা বিশ্বাস ৬৷ শারদীয়া তোমায়- শিঞ্জিনী চ্যাটার্জী ৭৷ ক্...

পত্রসাহিত্য

মহানায়ককে লেখা স্ব প্না  ম জু ম দা র শ্রদ্ধেয়, প্রিয় মহানায়ক উত্তম কুমার, বহু বছর পরে আপনাকে একটি পত্র লিখবো ভাবলাম। অনেক দূরের  দেশে এখন আপনার অবস্থান তো। অগত্যা চিঠি লেখাই শ্রেয় মনে করলাম। আপনি যখন ছিলেন এখানে, তখন ভালোই চিঠি লেখার চল ছিল। আপনিও যথেষ্ট অভ্যস্ত ছিলেন তাতে। যদিও তখন ওই কালো কালো দাদু ফোন ছিল কারো কারো বাড়িতে। বিশেষত আপনাদের তো ছিলোই। ওটা ছাড়া যোগাযোগে ভীষণ অসুবিধা।  এখন চিঠি লেখার আর তেমন চল নেই। সব ওই মোবাইল ফোনেই চলে। আপনি তো আবার এই যন্ত্রটি দেখে যাননি। আপনি চিঠি লেখাতেই বিশ্বাসী ছিলেন হয়তো। তাই এই চিঠি লেখা আপনাকে।  আপনি আমাদের মধ্যে আজ,না থেকেও আছেন, থাকবেন চিরদিন। এখনও আপনার অগণিত ভক্ত দর্শক আছেন যারা আপনাকে আজও স্মরণ করেন।আপনার ছবি টিভিতে দেখেন। বর্তমান প্রজন্মর অনেকেই আপনার পুরোনো সাদা কালো ছবি দেখে অণুপ্রাণিত হয়। আপনি আপনিই রয়ে গেলেন। আপনার মতো আর কেউ  তেমনটা হলো না। মহানায়ক সম্মান আপনার জন্যই স্বযত্নে রাখা রইলো। হয়তো চিরদিনের জন্য।  আপনার অভিনীত ছবিগুলো  এই যেমন সবার ওপরে, রক্ত তিলক, প্রিয় বান্ধবী, ধন্যি মেয়ে এমন অজস্র ছবি আছে সত্যিই মনে দাগ কাট...

প্রবন্ধ

  ও হেনরি : (মাষ্টার অফ স্টোরি টেলার) শং ক র  ব্র হ্ম ও হেনরি আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রের একজন অন্যতম ত্তস্তাদ ছোট-গল্পকার। গল্পে বিশেষ ধরণের চরিত্রায়ন, গল্পে রসিকতাবোধ ও গল্পের শেষে টুইস্টের জন্য বিশ্ব সাহিত্যে তাঁর বিপুল জনপ্রিয়তা। তিনি আমেরিকান জীবনযাপন নিয়ে প্রায় ছয়শোর মতো গল্প লিখেছেন।  ১১ই সেপ্টেম্বর ১৮৬২ গ্রিন্সবরো, নর্থ ক্যারোলাইনা, কনফেডারেট স্টেটস অফ আমেরিকা (বর্তমান যুক্তরাষ্ট্র) উইলিয়াম সিডনী পোর্টার (William Sydney Porter)-এর জন্ম হয়।                     অভাবের তাড়নায় লেখাপড়া ছেড়েছিলেন মাত্র পনেরো (১৫) বছর বয়সেই। কখনও সাপ্তাহিক পত্রিকার ব্যবস্থাপক, কখনও কলাম লেখক, আবার কখনও ওষুধের দোকানের কর্মচারী হয়ে কাজ করেছেন, পরে ব্যাংকের কেরানি সহ বিভিন্ন ধরণের চাকরি করেছেন উইলিয়াম সিডনী পোর্টার (ও হেনরি)। তিনি ও হেনরি (ও হেনরি, অলিভিয়ার হেনরি, অলিভার হেনরি) ছদ্মনাম লেখা লেখি শুরু করেন জেলে থাকার সময়। নিজেকে আড়াল করার জন্যই এই ছদ্মনাম নেন। ১৮৯৬ সালে অর্থ আত্মসাৎ-এর অভিযোগে অভিযুক্ত হলে উইলিয়াম সিডনী পোর্টার (হেনরি) পালিয়ে যান। পরে স্ত্রীর অসুস্থতার খবর শুনে, লুকিয়ে বাড়িতে দেখা করতে ...

অপ্রকাশিত প্রবন্ধ

  ডিরোজিও এবং বাংলার প্রগতিশীল সমাজচেতনা ৺শী তাং শু  দা শ গু প্ত        "পশ্চিম আজি খুলিয়াছে দ্বার,                সেথা হতে সবে আনো উপহার,         দিবে আর নিবে, মিলাবে মিলিবে, যাবেনা ফিরে,                এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।"         কার্যত ভারতের পশ্চিম দ্বার ইতিহাসের শুরু থেকেই খোলা। শেষ বিদেশী ইংরেজ অবশ্য জলপথেই ভারত অভিযান করে আধিপত্য কায়েম করেছিল। তা না-হলেও পাশ্চাত্যের পরিবর্তনের ধারা থেকে ভারত বেশি দিন বিচ্ছিন্ন থাকতে পারত না। নবযুগের হাওয়া অবশ্যই এদেশে পৌঁছে যেত---হয়ত অত্যন্ত মন্থরগতিতে। কিন্তু ইংরেজ বণিকের মানদন্ড যে কূটকৌশলে রাজদন্ডে রূপান্তরিত হল, তার অব্যবহিত ফল---এদেশে পাশ্চাত্য নবজাগরণের দ্রুত প্রবেশ। এই বিষয়ে কার্ল মার্কসের মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য। ভারত বিষয়ক বিভিন্ন প্রবন্ধের একটিতে তিনি বলেছেন, "একটা ঘুমন্ত অথবা মোহাচ্ছন্ন স্বভাব পরবশ জনমন্ডলীর মোহমুক্তি ঘটানোর জন্য ইংরাজ শাসন পরোক্ষ কৃতিত্বের দাবীদার হতে পারে।... ইংরেজ নিজের প্রয়োজনে যেভাবে কাঁচামাল পরিবহনের জন্য রেলপথ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে, যে স্বার্থে এদেশে কিছু কিছু শিক্ষা বিস্তা...

স্মৃতিকথা

পুজোর ছুটির একাল ও সেকাল: স্মৃতির পাতায় শারদপ্রেম ঋ তু প র্ণা  ধ র সেকালের পুজোর ছুটির গন্ধ ছিল আলাদা— একটু কাঁচা মাটির, একটু নতুন খাতার, আর খুব বেশি করে ভালোবাসার। পুজোর দিন গুনতে গুনতেই আমরা বুঝে যেতাম, জীবনের একটা আস্ত সময় জুড়ে রয়েছে এই কয়েকটা দিনের ম্যাজিক। স্কুলে যখন শেষ ঘণ্টায় ‘পুজোর ছুটি’ ঘোষণা হতো, মনে হতো যেন মুক্তির সনদ হাতে পেলাম। স্কুলে পুজোর ছুটির দিনটি আসত নির্ভেজাল আনন্দের রথে চড়ে। সেদিন রঙিন জামা পরে স্কুলে যাবার রেওয়াজ ছিল। সেদিনই এক টুকরো পুজো নেমে আসতো আমাদের সাদা, লাল স্কুলবাড়িটার মাঠ জুড়ে। মনে হত কতগুলো রঙিন প্রজাপতি মনের মধ্যে সদ্য ফোঁটা পুজো নামক ফুলের মকরন্দ আহরণে ব্যস্ত। ছুটির দিন শিক্ষিকারা  মিষ্টি হাসিতে বিদায় জানাতেন, আর বন্ধুরা ফিসফিস করে প্ল্যান করতে থাকত—"কে কোথায় যাবে", "কে কী জামা কিনেছে", "কে ক’টা ঠাকুর দেখবে"। মনে হত, স্কুল বন্ধ মানেই এক বিশাল উড়াল। তারপর এল সেই অমোঘ অপেক্ষার দিন—মহালয়া। ভোরবেলা ঘুম চোখে কাঁথা গায়ে টেনে বসে পড়তাম বিছানায়, বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে “চণ্ডীপাঠ” যেন কাঁপিয়ে দিত ঘরের দেওয়াল। সেই কণ্ঠ মানেই দ...

রম্য রচনা

ব্যবস্থার তিন অবস্থা প্র দী প  কু মা র দে আমার অবস্থাটা দেখুন, আর শুনুন আমার ব্যবস্থাপনাটা... একদিন ------------ আমি প্রাণান্ত, ----কিগো এক কাপ চা দেবে? না কি ঘোরাবে? আমার স্ত্রী জেদি ধর, যেমনটি নামে তেমনটিই কাজেও, ঘেউ ঘেউ করে তেড়ে এল, ---হইব না, আমি তোমার গুলাম নই... ---মনে আছে? পাঁচ বছর ধরে তোমায় পিছনে ঘুরেঘুরে আমি তোমায় ধরেছিলাম? ---তা কি হইছে? আমিই তো ভুল করেছি। ---তখনই আমি মনে মনে ঠিকই করেছিলাম তোমাকে তুলে ঘরে এনে তোমাকে দিয়েই চাকরানির কাজ করাব। আজ আমি শান্তি পেলুম, হাঃ-হাঃ-হাঃ! আর একদিন ------------------ স্ত্রী জেদি ধর, ---আচ্ছা তুমি তো সবসময়ই বড় বড় জ্ঞানের কথা শোনাও, আমাকে ঠিকমতো উত্তর দাও দেখি, এবছরে ভ্যালেন্টাইন ডে কবে পড়েছে? ---কেন ১৪ই ফেব্রুয়ারি... ---দেখলে তো বুদ্ধু! নিজেই একটি আস্ত পাঠা... সেতো গতবছরেই পড়েছিল, গতবারের কথা কে জানতে চেয়েছে? এবছরের ক্যালেন্ডার থাকলে আর এই মুর্খুমি তোমার চলতো না... অন্যদিন ------------- একমাত্র স্ত্রী জেদি ধর তেড়ে এল, ---বেশি বুদ্ধি তোমার? আমার "পাল" বংশের ঐতিহ্যের কথা জানো? বিয়ে করে আমার পদবী পাল পাল্টিয়ে "ধর" করে দিয়েছো...

কথিকা/মুক্তগদ্য

আয়নার ঘেরাটোপে চৈ তা লী  না থ চলে যেতে চায়....! মোহাচ্ছন্ন অতৃপ্ত-প্রাণ যেতে চায় ফিরবে না বলেই! পৃথিবীর সীমা পেরোতে পেরোতে সাথে নিতে চায় স্মৃতি-সম্বলটুকুই!  প্রতি মুহূর্তে সে বোধ করে...., এক্ষুনি জন্মেছি এক আনকোরা নতুন পৃথিবীতে... চারিদিকে শুধু আয়না!  কিন্তু তার সম্বন্ধে ভাবা বারণ। কারণ ভাবা মানেই না বোঝা, বেঁচে থাকা, শুধু দেখা যেন তার সঙ্গে একমত হওয়ার জন্যই! সন্দিগ্ধ মনে আকাঙ্ক্ষার নদী পেরোতে গিয়ে আফসোসের চোরাস্রোতে ভাসে বৈকি সে। নির্ধারিত সময় আর সংযত আবেগকে ইচ্ছে করে ভোলার অজুহাতগুলোকে জড়ো করতে গিয়ে রূঢ় বাস্তব যতক্ষণে হাজির হয় তার সামনে, ততক্ষণে অনুভূতিরা তেলকালি মাখা ছোপ ছোপ স্মৃতিছবি রেখে কর্পূরের মতো উবে যায়! তাই ফেলে যাওয়া প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসার স্মরণে বিন্দুমাত্র বিচলিত হবে না আর সে! হয়তো নিরুদ্দেশের যাত্রায় স্বার্থপরও হবে সে! পার্থিব যা কিছু, সে খবর কে রাখলো তা জানার আর অবকাশও রইবে না তার!  এযে ভীষণ সত্য, সেই প্রিয়মুখ, আবেগের  মাহেন্দ্রক্ষণ, আবেশের এক ঐশ্বরিক বিভোরতায় মুগ্ধ মনের সবটুকুতেই ছিলো তার ঐচ্ছিক আত্মনিবেদন! তাইতো ফেলে যাওয়া আবেগ-অনুভূতিদের পিছুডাক আর থাকবেনা তার জন্য! ...

ছড়া

দিলাম ফোঁটা তু হি ন  কু মা র  চ ন্দ  দিলাম ফোঁটা তোর কপালে আর যাবিনা বাইরে, সাবধানে থাক লক্ষীসোনা আমার সোনা ভাইরে। গত সনে রাত জেগেছি গোপালপুরের থানায়, পাড়ায় থাকেন হাসান কাকা খবরটা সেই জানায়। তুই নাকি ভাই রেশন চুরির সঙ্গে ছিলিস যুক্ত, অনেক বলে কয়ে সেবার করেছিলাম মুক্ত। ওদের সাথে আর যাসনে ভাইফোঁটা আজ ভাইরে, এই কপালে দিলাম ফোঁটা  যাসনে ঘরের বাইরে। সকালবেলার ছবি   শ ক্তি প দ  প ণ্ডি ত  কী যে মিষ্টি সুবাস ছড়ায় বকুল বীথির তলে, ইতল বিতল চিতল মাছটা ডুবসাঁতার দেয় জলে। ট্যা ট্যা করে একটা টিয়া বসল এসে গাছে, বকুল শাখে একটা দোয়েল  তাতা থৈ থৈ নাচে। ঝিরি ঝিরি মিষ্টি হাওয়ায় গাছের পাতা নড়ে, মাথার উপর পুষ্প বৃষ্টি কেবল ঝরে পড়ে। খাবার নিয়ে খুনোখুনি কুকুরের দুই ছানা, একটা ছানা খাচ্ছে কেড়ে অন্যটা তালকানা। পৌঁছে দিতে ইস্কুলে যায়  মা মেয়েকে নিয়ে, বিসমিল্লা খাঁ'র সানাই বাজে কাদের বাড়ি বিয়ে! এবার আমায় উঠতে হবে লিখতে হবে ছড়া, তার সঙ্গেও আছে আমার ক্লাস-সেভেনের পড়া। ছড়া স্ব প ন কু মা র  পা হা ড়ী মার-কাটারি প্রেম করেছেন সদ‌্য যখন যুবা। তখন তো সেই বিদেশবাসী--- বিদেশ মানে কুবা। ঠোঁটের ফাঁকে ...