দ্বিতীয় বর্ষ ॥ তৃতীয় ওয়েব সংস্করণ ॥ বাসন্তী সংখ্যা ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩০ ॥ ২৬ এপ্রিল ২০২৩
=সূচিপত্র=
সম্পাদকীয়
পত্রসাহিত্য
১। আলোর ঠিকানায়- ছন্দা চট্টোপাধ্যায়
২। বসন্তকে প্রকৃতি- মৌমিতা চ্যাটার্জী
প্রবন্ধ
১। মৃত্যু চেতনা প্রেমেন্দ্র মিত্রের কাব্যে- গীতশ্রী সিনহা
২। রবীন্দ্রসঙ্গীতের কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ বিশ্বাস- রঞ্জিত দে
৩। নিধুবাবু- অনিন্দিতা নাথ
৪। রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো বেড়াতে আসেননি- রানা সরকার
৫। সোভিয়েত কবি ইভগেনি ইয়েভতুশেঙ্কো- শংকর ব্রহ্ম
৬। ভাবনায় বৈশাখ ও পঁচিশে বৈশাখ- মৌসুমী মুখার্জী
৭। একটু ভাবি না- চৈতি চক্রবর্ত্তী
সাহিত্য সমালোচনা
১। "আলো অন্ধকারেই চেতনার সাঁকোটা দুলছে..."- পারমিতা ভৌমিক
গল্প
১। প্রথমা- পাভেল ঘোষ
২। মাতৃত্ব- পাপড়ি রায়
৩। সমাপন- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৪। কাঁচবাক্স- সর্বাণী রিঙ্কু গোস্বামী
৫। পাগলী- কাবেরী বোস নীলবৃষ্টি
৬। রোদন ভরা বসন্ত- কাকলী বসু
৭। বকুল ফুল- অরণ্যানী
৮৷ গোধূলি গগনে মেঘে- শ্যামল কুমার মিশ্র
৯। নীলা- সিরাজুল ইসলাম
১০। প্রেয়ার ফ্ল্যাগ- শাঁওলি দে
১১৷ এবং যতোদূর জানি- ভীষ্মদেব বাড়ৈ
১২। নীতা এবং একটি না-বলা গল্প- রথীন্দ্রনাথ রায়
১৩। মঙ্গলালোকে- অর্পিতা মুখার্জী চক্রবর্তী
১৪৷ নন্দিনী- সঞ্চিতা গোস্বামী
১৫৷ সুতাং নদীর পাড়ে- কোয়েল তালুকদার
অণুগল্প
১৷ স্বার্থ- নির্মাল্য ঘোষ
২৷ প্রতিস্পর্ধা- বীথি কর
৩। সর্বনাশ- মোয়াল্লেম নাইয়া
৪। একাকিত্ব- সুলগ্না চৌধুরী
৫। ভালবাসায় দ্বৈতসত্তা- কাবেরী রায়চৌধুরী
৬। জীবন এক আসল লড়াই- সুস্নিগ্ধা
৭। নকল সোনা মিনি মাগনা- রত্না দাস
৮। ঈশ্বর- ছন্দা দাম
৯। দীনবন্ধু- প্রতীক মিত্র
১০। বসন্তের ঝড়- প্রদীপ দে
১১। সুচেতা ও সৃজা- বন্দনা মন্ডল মিত্র
১২। তুমি এলে অনেক দিনের পরে যেন বৃষ্টি এলো- তাপসবাবু
কথিকা
১। শরীর মনে রেখেছে- দেববর্ণা
২। এলো মধুমাস- রীতা ভদ্র দত্ত
৩। ছায়ার মায়া- ভার্গবী
৪৷ অশ্বত্থ ছায়ায়- রাজা
কবিতা
১৷ দু টাকার নোট- যশোধরা রায় চৌধুরী
২৷ সন্ন্যাসী- গৌরাঙ্গ সুন্দর পাত্র
৩৷ সাঙ্গিন কাল হেঁ- সুজিত মুখোপাধ্যায়
৪৷ পাললিক জীবন- রঙ্গন রায়
৫৷ কেন ফাগুনের দিন- মধুপর্ণা বসু
৬৷ বসন্ত এসে গেছে- কবিতা বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৷ যুক্তিতর্ক- সোনালী মন্ডল আইচ
৮৷ শেকড়ের অরণ্য সৈকতে- অসীম দাস
৯৷ গোলাপ দিবস- জারা সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় সোমপ্রভা
১০৷ হাত পেতে রাখি- দেবাশীষ ভট্টাচার্য্য
১১৷ অপ্রকাশিত- চৈতালী নাথ
১২৷ আজি এ বসন্তে- জবা ভট্টাচার্য
১৩৷ চিঠি- তনুজা চক্রবর্ত্তী
১৪৷ ঋতুরাজ- মধুমিতা ধর
১৫৷ এই বসন্তে- মঞ্জিরা ঘোষ
১৬৷ গজরা- কাবেরী বোস নীলবৃষ্টি
১৭৷ বসন্ত রঙ- বীথিকা ভট্টাচার্য
১৮৷ অন্তর্মুখী- সুনন্দা চক্রবর্ত্তী
১৯৷ ঘর হলো না- মনোজ সমাদ্দার
২০৷ প্রকৃতির সাজ- শিখা নাথ
২১৷ এইখানে কার বসত- সুজন পণ্ডা
২২৷ ভালো থেকো- অরণ্য রহমান
২৩৷ জপমালা- ঊষা গরাই
২৪৷ ধামসা মাদলের দেশে- টুলা সরকার
২৫৷ আজি এ বসন্তে- রিনা রায়
২৬৷ বাসন্তিকার সুরে- রতন পাল
২৭৷ ভিসুভিয়াসের সন্ধি- মৌসুমী মুখার্জী
২৮৷ সংযোগ- অরিন্দম ভট্টাচার্য্য
২৯৷ নির্বাসন মাত্রই বিদায় নয়- উজ্জ্বল চক্রবর্ত্তী
৩০৷ আলাপচারিতা- প্রকৃতি দত্তা
৩১৷ সফেদ নিস্তব্ধতা- সায়ন্তন ধর
৩২৷ হাওয়ার ফানুস- পল্লব ভট্টাচার্য অনন্ত
৩৩৷ প্রশ্নচিহ্ন আঁকো- সুব্রত নন্দী
৩৪৷ শুধু একটু- সন্দীপ কুমার মিত্র
৩৫৷ পোড়া ধূপ- শান্তালতা বিশই সাহা
৩৬৷ বসন্ত- অন্নপূর্ণা দাস
৩৭৷ স্পর্শে পলাশ- নূপুর রায় (রিনঝিন)
৩৮৷ রোমাঞ্চ বাঁক- বিউটী সান্যাল
৩৯৷ বেলা শেষে- নিভা চাকলাদার
৪০৷ বাসন্তী রোদ্দুর- প্রতিম সেন
৪১৷ সুখ- সঞ্চিতা ভট্টাচার্য্য
৪২৷ সচেতনতা- প্রতিম ঘোষ
৪৩৷ দেখেছি পদ্মার শোভা- প্রদীপ মন্ডল
৪৪৷ আর কত চাই- সুবাইতা প্রিয়তি
৪৫৷ বসন্ত আমার মিতা- সুমা গোস্বামী
৪৬৷ বসন্ত উৎসব- হামিদুল ইসলাম
৪৭৷ বসন্তের আহ্বানে- পাপিয়া গোস্বামী
৪৮৷ আজি এ বসন্তে- তন্দ্রা মণ্ডল
৪৯৷ দেহ- শান্তময় গোস্বামী
৫০৷ বৃষ্টি নামুক আরেকবার- সৌমেন দত্ত
৫১৷ গোধূলির আলো- জয়ীতা চক্রবর্তী আচার্য
৫২৷ অবৈধ'- সবুজ জানা
৫৩৷ ভালোলাগার বিনিময়- কে দেব দাস
৫৪৷ লাবণ্য শুনছো তুমি- সুদীপ্ত রায়
৫৫৷ প্রেম অবসর- স্বাতী ঘোষ
৫৬৷ উনিশ বসন্তে- অশোক সরকার
৫৭৷ বিচার- সুশান্ত সেন
৫৮৷ তিন পুরুষের ভিটা- তপন কুমার পাল
৫৯৷ তোমার সুখই আমার সুখ- হীরামন রায়
৬০৷ একটা কিছু- পল্লব সেনগুপ্ত
৬১৷ অকাল- অনিমেশ বিশ্বাস
৬২৷ হে পৃথিবীর সেবিকা- শুভাশিস সাহু
৬৩৷ একটু জল দিও- রাজরুল ইসলাম
৬৪৷ দূরত্ব- কৌশিকী ঘোষাল
৬৫৷ বসন্তের রাগ রাগের বসন্ত- সুখেন্দু ভট্টাচার্য
৬৬৷ মরীচিকা-ভ্রমে- ডরোথী দাশ বিশ্বাস
৬৭৷ ফিরে যাবো সূচনায়- শ্যামল খাঁ
৬৮৷ মা আসে বারবার- শ্যামল খাঁ
৬৯৷ অরুন্ধতী- অমিতাভ দে
৭০৷ ঝরা পাতা গো- অমিতাভ দে
৭১৷ জোনাকি- নীল আকাশ
৭২৷ কুশল- নীল আকাশ
৭৩৷ বনবীথিপ্রাণ- আশরাফ হায়দার
৭৪৷ বসন্ত- আশরাফ হায়দার
৭৫৷ কাব্য মনের ছন্দ- কাবেরী রায়চৌধুরী
৭৬৷ স্মৃতির আয়নায়- কাবেরী রায়চৌধুরী
৭৭৷ বসন্ত পূর্ণিমায়- রত্না দাস
৭৮৷ আরুণি ডাকছি তোমায়- রত্না দাস
৭৯৷ সেই গন্ধটা- রথীন পার্থ মণ্ডল
৮০৷ মনে পড়ে- রথীন পার্থ মণ্ডল
৮১৷ স্নানঘরে- মালা চ্যাটার্জ্জী
৮২৷ রাতের বর্ণমালাতে ভিজব- মালা চ্যাটার্জ্জী
৮৩৷ দিবসের প্রেম- দেবারতি গুহ সামন্ত
৮৪৷ মিমাংস- দেবারতি গুহ সামন্ত
৮৫৷ হোল হোলি- দেবারতি গুহ সামন্ত
৮৬৷ কবিতার অন্বেষণে (৩৫-৪০)- পলাশ বিশ্বাস
৮৭৷ কবিতাগুচ্ছ- আরতী ধর
৮৮৷ কবিতাগুচ্ছ- মৌসুমী পাল
৮৯৷ কল্পনার রঙ- ঋষি
৯০৷ ফাগুন মাখি চল- সুমা দাস
৯১৷ মাতৃভাষা- আল্পি বিশ্বাস
৯২৷ দিবাবসানে- লিপিকা ডি'কস্টা মণ্ডল
৯৩৷ কবিতাগুচ্ছ- সুশান্ত সেন
৯৪৷ কবিতাগুচ্ছ- অশোককুমার দত্ত
৯৫৷ কথা- কৌশিক গাঙ্গুলি
৯৬৷ কথা ঊর্ধ্বমুখী হলে- দীপঙ্কর সরকার
৯৭৷ স্বপ্ন- মহাজিস মণ্ডল
৯৮৷ বসন্তবিহীনতায়- শুভাশিষ গোস্বামী
৯৯৷ কুয়াশারা- লিটন শব্দকর
ছড়া
১৷ খুকু ও পুষি- বিকাশ গুঁই
২৷ বসন্ত- মণিকা বিশ্বাস কর্মকার
৩৷ সেদিনের কথা- গীতালি ঘোষ
৪৷ সময়- কাজী নুদরত হোসেন
৫৷ মা- সরমা দেবদত্ত
৬৷ নবীন- সুশান্ত সেন
৭৷ হারানো সময়- বন্দনা মণ্ডল মিত্র
৮৷ প্রথম কদম ফুল- চন্দন সাহা
অনুবাদ কবিতা
১৷ বাতুল প্রেমিকার গীতিকবিতা- অলিপা বসু
রম্য রচনা
১৷ এররস আর ব্রেড আরনার্স- শৌভিক রায়
২৷ চড়- সহস্রাংশু মাইতি
৩৷ কীর্তিমান জামাইরা- পার্থ গোস্বামী
ভ্রমণ কাহিনী
১৷ পালানোর পাঁচকথা: দেওরিয়া তাল-তুঙ্গনাথ-চন্দ্রশিলা: পর্ব ঙ- মানবেন্দ্রনাথ দত্ত
২৷ আমার ছোট্ট সফর- মাতৃভূমি ঢাকা- পর্ব ৭ ও পর্ব ৮- সুজাতা দাস
৩৷ পলাশে বিলাসে- প্রলয় বসু
স্মৃতিকথা
১৷ কয়েকটি বুঝভুম্বুল যাত্রা- সুনৃতা রায় চৌধুরী
২৷ যে কথা যায়না বলা বুঝে নিতে হয়- সিরাজুল ইসলাম
৩৷ হুইসল্ ভেসে আসে সীমান্ত পেরিয়ে- শুভ্রজীৎ বিশ্বাস
৪৷ সিকিম ভ্রমণ: অমূল্য এক স্মৃতিচারণা- শম্পিতা রায়
চিত্রশিল্প
১৷ শিল্পী : পার্থসারথি দত্ত
২৷ শিল্পী : রামানন্দ কাপাশিয়া
৩৷ শিল্পী : সুদেষ্ণা দেবনাথ
৪৷ শিল্পী : কল্পোত্তম
========================================
উপদেষ্টামণ্ডলী :- সুজিত মুখোপাধ্যায়, পাভেল ঘোষ, রঞ্জিত রায়, গীতশ্রী সিনহা, ছন্দা চট্টোপাধ্যায়, মণিকা বিশ্বাস কর্মকার, সত্যজিৎ কর, চিরঞ্জিত দে, সোনালি মন্ডল আইচ, শুভ্রা দাশগুপ্ত
সম্পাদক: ডরোথী দাশ বিশ্বাস
সহ সম্পাদক :- সুনৃতা রায় চৌধুরী
প্রচ্ছদ :- সায়ন্তন ধর
কারিগরী ও শিল্পনির্দেশক :- উত্তম মাহাত
=======================================
সম্পাদকীয়
মরি হায়--- চলে যায়---
বসন্ত যদি চিরদিন থাকতো? তবে সে তার প্রকৃত সৌন্দর্য হারাতো... রুক্ষ শুষ্ক পত্রমোচী শীতের দিন পার করে আসে বসন্ত তার তামাটে পত্ররাজি ও রঙীন ফুলের সম্ভার নিয়ে। এই বৈপরীত্যই সৃষ্টি করে বৈচিত্র্য আর বৈচিত্র্য নিয়েই বসন্ত হয়ে ওঠে এতো হৃদয়গ্রাহী... ঋতুচক্রের আবর্তনে বসন্তও চলে যায়... "মরি হায়... চলে যা... য়..., ব সন্ তের্ দিন্... চলে যায়.... .... .... "
যাপনে চাই ঐশ্বর্য, সুখ, প্রশংসা, বদান্যতা--- অথচ আছে সমস্যা, নিত্যনূতন চমক, নব নব অভিজ্ঞতা, দুঃখ, আছে মৃত্যু, আছে দৈনন্দিনতার পীড়ণ, আছে ক্লান্তিকর একঘেঁয়েমি। চলার পথে নিতে হয় নতুন নতুন ঝুঁকি। মানুষ তবুও আবেগকে খুন করেনা। সুন্দর অনুভবী মন নিয়ে উত্তরণের উপায় খোঁজে। এরই ফাঁকে কিছু সময় চুরি করে উদার বৃহৎ আকাশের দিকে চোখ রাখে, আকাশ দেখার সাথে সাথে মাটিকে ছুঁয়ে থাকা দিগন্তও এসে ধরা দেয়। সেদিকে তাকিয়ে সৃষ্টি হয় এক অভাবনীয় ভাবনার জগৎ। পেশাগত সমস্যার ফাঁসে হাসফাঁস জীবন, সাংসারিক নানা দায়দায়িত্ব পালনের ফাঁকে একমুঠো অক্সিজেন পেতে কত মানুষ যে একান্তে সাহিত্যচর্চা করে যাচ্ছেন আজও তার হিসেব নেই। রানার ওয়েব ম্যাগাজিন এমনই একটি সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্র যেখানে নানা গুণীজন সাহিত্যসেবী স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে, ভালোবেসে তাঁদের সু-চেতনার স্বাক্ষর রেখে যান।
পাঠকের কাছে রানার ওয়েব ম্যাগাজিন আদৃত হলে তবেই পত্রিকা সম্পাদনা সার্থক হবে বলে মনে করি।
বসন্ত বিদায়ের সাথে সাথে সকল দুঃখ হতাশা বিতৃষ্ণা দ্বন্দ্ব অস্থিরতা সব ঝেড়ে ফেলে নতুন বছর হোক শুভ ফলদায়ক, সকলের জন্য সুখ সমৃদ্ধি শান্তি বয়ে আনুক--- এই শুভকামনা রইলো সকলের জন্য... সুন্দর হোক আগামীর পথচলা... শুভেচ্ছান্তে---
সম্পাদক
রানার ওয়েব ম্যাগাজিন।
_____________________________________________
ভালো সংকলন ।
উত্তরমুছুনখুব খুব ভালো অনলাইন পত্রিকাটি।
উত্তরমুছুনপত্রিকার শ্রী বৃদ্ধি কামনা করি। 💚
উত্তরমুছুন